ক্যান্সার প্রতিরোধে লালশাক
ছোট-বড় সবার খুব প্রিয় লালশাক। লালশাক রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়। ফলে যাদের রক্তস্বল্পতা রয়েছে তারা নিয়মিত লালশাক খেলে রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়। লালশাক ভিটামিন ‘এ’-তে ভরপুর।
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার
ছোট-বড় সবার খুব প্রিয় লালশাক। লালশাক রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়। ফলে যাদের রক্তস্বল্পতা রয়েছে তারা নিয়মিত লালশাক খেলে রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়। লালশাক ভিটামিন ‘এ’-তে ভরপুর।
ঝটপট এনার্জি যোগাতে কলার জুড়ি নেই। কারণ কলাতে রয়েছে শর্করা, মিনারেল, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম। পটাশিয়াম শরীরের এনজাইমকে সক্রিয় রাখে এবং মাংসপেশিকে কোমল ও মসৃণ
সাধারণত খাওয়ার পর উদ্বৃত্ত পাউরুটি আমরা ফ্রিজেই রেখে দিই। পরদিন সকালে ফ্রিজ থেকে বের করে সেই পাউরুটি টোস্ট করে কিংবা এমনিতেই খেয়ে ফেলি। কিন্তু
কাঁচা অবস্থায় সবুজ। পাকলে হলুদ-লাল। ফলটি দেখলেই জিভে পানি এসে যায়। মুখে রুচি ফিরিয়ে আনতে এর জুড়ি নেই। তবে শুধু স্বাদ নয়, নানাগুণেও অনন্য
দৈনন্দিন জীবনযাপনে সপ্তাহের ছয়টি দিন অফিস শেষে ছুটির দিনে সবাই একটু গা ছেড়ে আরাম করেন। কেউ বা ডায়েট ভেঙ্গে বেশ করে মজার মজার খাওয়া
পানিফল অনেক উপকারী একটি ফল। পানিফলকে অনেকে শিংড়া নামেও চেনেন। দেশে একসময় পানিফলের ব্যাপক কদর থাকলেও তা এখন অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। হয়তো আগের মত
শরীর গঠনের জন্য সবচাইতে প্রয়োজনীয় হচ্ছে হাড়। এই হাড়ের মাধ্যমে আমাদের দেহ সঠিক আকারে দাঁড়াতে পারে। আমাদের দেহকে ধারণ করে রাখে দেহের ভেতরে হাড়ের
খেজুরকে বলা হয় রাজাদের ফল। অনেক রোগের রোগের মহৌষধ খেজুর। শুধু অতুলনীয় স্বাদ আর গন্ধের জন্য নয়, খেঁজুরের খ্যাতি তার অসাধারণ রোগ নিরাময়ের জন্যও।
খাবারও দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে! শুনতে অবাক লাগলেও সত্যিই তা কাজ করে। যখন দুশ্চিন্তায়ভোগেন তখন শরীর রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে। ফলে মন ও শরীর দুটোই
এখন ফলের মওসুম। বিভিন্ন ধরণের ফল যেমন- আম, জাম, কাঁঠাল, তরমুজ, আনারস, পিয়ারাসহ বিভিন্ন ধরণের ফল পাওয়া যায়। এসব ফল অনেকে ফ্রেস খেতে পছন্দ
জ্বর, ডায়রিয়া অথবা বিভিন্ন অসুখে ভুগলে খাবারে অরুচি দেখা দিতে পারে। অসুখ সেরে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায় এ ধরনের সমস্যা। যদি
ছোলার গুণ সম্পর্কে সকলেই কমবেশি জানেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না, কাঁচা ছোলা অনেক রোগ প্রতিরোধে উপযোগী। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় প্রোটিন থাকে প্রায় ১৮
যেখানে বেশিরভাগ মানুষ ওজন কমানোর প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েছেন, সেখানে অল্পসংখ্যক কিছু মানুষ চাইছেন ওজন বাড়াতে। কিন্তু সমস্যা হয়েছে ওজন কমানোর পদ্ধতিটা আমাদের জানা আছে।
গরম কালে কাঁচা মরিচ খেলে ঘামের মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা থাকে । ☯ প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খেলে রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে যায় । ☯ নিয়মিত
একটা বয়সের পর ডিম খাওয়া ভাল না খারাপ? এ এক চিরন্তন ডিবেট। হাই স্ট্রেসড সোশ্যাল লাইফে যাঁরা চল্লিশের কোঠায় পা রেখেছেন, তাঁদের অনেকেই এখন
তেজপাতায় রয়েছে কপার, সেলেনিয়াম, আয়রন, জিংক, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও ক্যালসিয়াম। আর এই তেজপাতা আমরা শুধুমাত্র রান্নায় স্বাদ ও গন্ধের কাজেই ব্যবহার করে থাকি।
কোনো খাবার স্বাস্থ্যকর হলে তার স্বাদ কম হবে। এটাই আমাদের একটি সাধারণ বিশ্বাস। কিন্তু কাজুবাদাম আমাদের এই বিশ্বাসকে ভুল প্রমাণিত করবে। কাজুবাদামে আছে প্রচুর
ব্রেকফাস্ট বলতেই যেটা চোখে ভাসে, তা হল ডিম ও এক গ্লাস দুধ। তবে অনেকেই বলে থাকেন দুধের পর নাকি মাংস বা ডিম জাতীয় প্রোটিন
ডায়াবেটিস রোগের সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছে এ রোগ। তবে রোগটি প্রতিরোধযোগ্যও। ডায়াবেটিস হওয়ার ঠিক আগের অবস্থাটিকে আমরা প্রি-ডায়াবেটিস বলি।
কলা নিয়ে অনেক ভ্রান্ত ধারণা আছে। কেউ বলেন, কলা খেলে ওজন বাড়ে। আদতে কিন্তু তা নয়। পেট খারাপের মধ্যে কলা, খেয়েছেন কখনও? নিশ্চিত ভাবেই
অতিরিক্ত মেদ গলাতে, হাড় মজবুত করতে, হাড়ের গঠন সঠিক রাখতে ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের জন্য খুবই দরকারি। ভিটামিন ডি-এর সবথেকে বড় উত্স হল সূর্যের
চাকরি, ঘর আবার চাকরি। আর এরই ফাঁদে বন্দী হয়ে অনেক সময়ই নিজেদের শরীরের দিকে নজর দিতে পারি না। দিন দিন এই অবহেলাই শেষমেশ বিপদের
লঙ্কার স্বাস্থ্যগুণ নিয়ে খাদ্য এবং পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে পুষ্টিবিজ্ঞানের সূত্র ধরে তৈরি প্রতিবেদনে জানানো হয়, লঙ্কায় থাকা রাসায়নিক উপাদানগুলি ডায়াবেটিস তো নিয়ন্ত্রণে রাখেই পাশাপাশি
খেজুর খেতে ভালোবাসেন না এমন হয়তো হাতে গোনা। যে কোন কিন্তু সময় দিব্যি পেটে চালান করে দেওয়া যায় খেজুর। আর এই খেজুর শরীরে জন্যও