যৌন জীবন উন্নত করে ফ্যাট জাতীয় খাবার
শুনলেই স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের নাকটা কেমন কুঁচকে ওঠে তাই না? ফ্যাট মানেই আমাদের ধারণা হয়ে গেছে যে, অতিরিক্ত চর্বি আর অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি। তাই
৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার
শুনলেই স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের নাকটা কেমন কুঁচকে ওঠে তাই না? ফ্যাট মানেই আমাদের ধারণা হয়ে গেছে যে, অতিরিক্ত চর্বি আর অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি। তাই
মিষ্টি আলু রাঙ্গা আলু নামেও পরিচিত। বেগুনী, লাল, হালকা হলুদ অথবা সাদা রঙের হয় মিষ্টি আলু। এতে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান থাকে। দ্রুত শক্তি
এখন বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় ব্রোকলি। এখন অনেকেই সালাদে ও রান্নায় ব্রোকলি খান। এই ব্রোকিলি তদুর্দান্ত কিছু উপকারী উপাদান আছে, যা দ্রুত বুড়িয়ে
আঙুর ফল টক! নীতিকথা গল্পে সাধের আঙুর খেতে না পেয়ে শিয়াল বাবাজীবনের মুখ দিয়ে বেড়িয়ে এসেছিল ‘অভিমান।’ কিন্তু ডাক্তারি গবেষণা বলছে, ‘অভিমান’ করে আঙুরকে
কম-বেশি সকলেই আনারস খেতে বেশ পছন্দ করেন। যেমন স্বাদে তেমন গুণেও। আনারস খাওয়ার পর তার খোসাগুলি আমরা অকেজো মনে করে ফেলে দিই, কিন্তু জানেন
ডিপ্রেশন হল একটি সাধারণ কিন্তু সিরিয়াস মানসিক ব্যাধি এবং এর লক্ষণ হল – কোনো ব্যক্তির যেকোনো কাজে আগ্রহ এবং আনন্দ হ্রাস করা, অস্থিরতা বোধ,
শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখা, শরীরকে সচল রাখা, ত্বক ও চুলকে ঠিক রাখা, কিডনির যত্ন নেওয়া, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা ইত্যাদি কাজের জন্য পানি শরীরের
সব বয়সীদের জন্যই দুধ একটি উপকারী পানীয়। দুধের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে সবাই কম-বেশি জানি। এটি আমাদের শরীরে শক্তি জোগায়। এদিকে রসুনে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। কাঁচা
শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা রুখে দিতে পারে করোনাকে। শরীর দুর্বল থাকলে ধরবে ওই রোগ। চিকিৎসকরা বলছেন, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলা যায়। তার জন্য হাতের কাছেই
হলুদ মেশানো দুধ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। করোনা-আক্রান্ত সময়ে আয়ুর্বেদ মেনে অনেকেই হলুদ মেশানো দুধ খাওয়া শুরু করেছেন। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
চলছে আমের মৌসুম। আর পছন্দের তালিকায় সবারই কমবেশি আম পছন্দ। কাঁচা ও পাকা উভয় আম যেমন মজাদার, তেমনি পুষ্টিসমৃদ্ধ। স্বাদে গন্ধে ভরা এই ফলটি
প্রাচীনকাল থেকেই শরবত একটি আদর্শ স্বাস্থ্যসম্মত পানীয়। রমজানের এই সময়ে শরীরে যাতে পানিশূন্যতা দেখা না দেয়, সে কারণে সাহরি ও ইফতারে পর্যাপ্ত পানি পান
রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার অন্যতম অঙ্গ ফুসফুস। শ্বাসের সঙ্গে যেসব দূষিত পদার্থ শরীরে প্রবেশ করে তাদের বাইরে বের করে দিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করে।
নানা ধরণের ভেষজ চা হতে পারে রোগ প্রতিরোধ তথা করোনাভাইরাস প্রতিরোধের সহায়ক করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা খুব জরুরি। আর
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন সি-এর জুড়ি নেই। এ কারণে অনেকেই নিয়মিত ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু শাকসবজি-ফল থেকে যদি সেই ভিটামিন পাওয়া যায়
কয়েকটা সাপ্লিমেন্ট খেয়ে নিলেন আর করোনা ত্রিসীমানায় ঘেঁষলো না, তেমন কিন্তু নয় ব্যাপারটা। ভিটামিন ডি-র কাজ সব ঘুরপথে। তা-ও আবার খাওয়ামাত্র যে সে সব
লকডাউনের সময়সীমা বাড়ুক বা উঠে যাক, করোনাভাইরাসের গতি প্রকৃতি সম্পর্কে এখনও বিশেষ কিছু আন্দাজ করা যাচ্ছে না। তাই এই অদৃশ্য শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করার সব হাতিয়ার
সব ধরনের লেবুই আমাদের শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। করোনা সংক্রমণ রোখার জন্য এখন আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলাটাই সবচেয়ে বেশি জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
করোনার এই দুর্যোগকালে সবারই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন। হোম কোয়ারেন্টিনে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম না করা, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, মানসিক চাপ ইত্যাদি কারণে শরীর দুর্বল
এই ফলগুলি শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য় করে। ছবি আইস্টকের সৌজন্যে। এখন বাড়ি থেকে বেরতে ভয় লাগছে। আবার বাইরের কেউ বাড়িতে এলেও ভয়ে তটস্থ হয়ে
ক্যাপসিকাম দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকায় প্রায় ৯০০ বছর আগে চাষ করা হয়েছিল। অনেক দেশে অনেক আগে থেকেই ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ চাষ করা হয়।
চারদিকে করোনাভাইরাস আতঙ্ক। বিশ্বের প্রায় সব দেশেই ছড়িয়ে পড়েছে এই মারণ ভাইরাস। প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছেন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। এই ভাইরাসের
এমন কোনো ওষুধ এখনো উদ্ভাবন হয়নি, যেটি রাতারাতি মানুষের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে তুলবে। তবে স্বস্তির খবর হলো, এমন অনেক উপায় আছে, যেগুলো রোগ
জিংক শরীরের জন্য খুব প্রয়োজনীয় একটি খনিজ। এটি ৩০০টিরও বেশি এনজাইমের সঠিক পরিচালনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে এবং শরীরের টিস্যুগুলো বৃদ্ধি