লকডাউনে শিশুদের অতিরিক্ত শাসন বিপদ ডেকে আনবে
করোনাভাইরাসে সৃষ্ট মহামারি মোকাবেলায় লকডাউন চলছে বিশ্বের অনেক দেশে।এ অবস্থায় বাড়ির বাইরে যেতে না পেরে ছোট থেকে বড় সকলেরই মনের ওপর সাংঘাতিক চাপ পড়ছে। বাড়ছে
৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার
করোনাভাইরাসে সৃষ্ট মহামারি মোকাবেলায় লকডাউন চলছে বিশ্বের অনেক দেশে।এ অবস্থায় বাড়ির বাইরে যেতে না পেরে ছোট থেকে বড় সকলেরই মনের ওপর সাংঘাতিক চাপ পড়ছে। বাড়ছে
কোভিডের আতঙ্ক এখন নিত্যসঙ্গী। করোনার আবার অন্যতম লক্ষ্য শিশুরা, যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই কম থাকে। বাড়ির খুদে সদস্যটির প্রতি তাই এই সময়
করোনার কারণে গোটা বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষই এখন গৃহবন্দী অবস্থায় সময় কাটাচ্ছেন। বড়দের অস্থিরতা গ্রাস করেছে ছোটদেরকেও। স্কুল বন্ধ। তার ওপর বাড়ির সকলের উদ্বিগ্নতা ভাবিয়ে
বাড়ির মধ্যে বা চেনা পরিসরে সে চনমনে, প্রাণোচ্ছ্বল। অথচ বাইরের লোকজনের সামনে এলেই গুটিয়ে যায়। এমনকি, কোনও অসুবিধা হলেও মুখ থেকে রা সরে না।
শিশুদের উচ্চতা নিয়ে অনেক অভিভাবকরা চিন্তায় পড়ে যান। শিশুদের উচ্চাতা বাড়ানোর জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের খাবার পাওয়া যায়। তবে এসব খাবারে উচ্চতা বাড়ে না।
রিবা (ছদ্ম নাম)। বয়স ৭। ওয়ানে পড়ে। ধবধবে ফর্সা। মাথা ভর্তি কোঁকড়ানো চুল। টলটলে চোখ। মনেহয় একটু ছুঁয়ে দিলেই ব্যস। চোখের মায়া আবীর হয়ে
শিশুদের মিথ্যা কথা বলার প্রবণতাকে কখনোই এক দৃষ্টিতে দেখা উচিত নয়। এমটিই মনে করেন মনোবিদরা। তাদের মতে, কোন শিশু কল্পনাপ্রবণ আর কোন শিশু বিশেষ
ঠান্ডা গরমের সামান্য তারতম্যে শিশুর ঠান্ডা লাগতে পারে। আর ঠান্ডায় নাক দিয়ে পানি পড়া বাচ্চাদের মধ্যে খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। নাকে শ্লেষ্মা জমা হলে
অনেক রোগী বা সেবাদানকারী এটির সঠিক ব্যবহারপদ্ধতি না জানার কারণে ঠিকভাবে ওষুধ প্রয়োগ করতে পারেন না। নেবুলাইজ করার পর এটি যে ভালো করে পরিষ্কার
চিকেন পক্স বা জলবসন্ত এক ধরনের ভাইরাল ইনফেকশন যা আমাদের সবারই কম বেশি হয়েছে এবং আমাদের অনেকের মুখে বা শরীরে এর দাগও রয়ে গেছে।
শীত এলেই শিশুদের সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়ার মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। অনেক সময় অভিভাবকদের অসচেতনতায় পরিস্থিতি জটিল হয়ে যায় আরও বেশি। সময়
নিজের আদুরে শিশুটিকে সুস্থ রাখতে চোখের ঘুমও হারাম করেন অনেক বাবা-মা। শীতে শিশুর শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে। নিউমোনিয়া একটি মারাত্মক রোগ।
শিশুদের শরীর অনেক কোমল। তাই তাদের খুব সহজেই নানা রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। জীবাণুর সংক্রমণ ছাড়াও খাবার, পরিবেশ ইত্যাদি নানা কারণে এসব রোগব্যাধি
এমন ইচ্ছাটা অনেকেরই হয়ে থাকে। আপনি চাইলেই হয়ত যমজ সন্তান নিতে পারবেন না তবে প্রক্রিয়াটি জেনে রাখতে পারেন। যমজ সন্তান কখন হয় একটি নিষিক্ত
অনেক শিশুরাই কোষ্ঠকাঠিন্য বা কনস্টিপেশন রোগে ভোগে। এ নিয়ে অবিভাবকরা বেশ চিন্তায় থাকেন। সাধারণত শিশুরা মলত্যাগ করার সময় যদি অসুবিধা হয় অথবা বেশি সময়
স্থূলতা নানা রোগব্যাধি ডেকে আনে। শিশুর ওজন কমে যাওয়া যেমন খারাপ, তেমনই ওজন অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়াও খারাপ। অনেক বাবা-মা জানেন না, তাঁদের স্থূল শিশুর ভবিষ্যৎ
আপনি কি মনে করেন বাচ্চাকে বেশি আদর করলে বিগ়ড়ে যায়? যত বেশি বাচ্চাকে আদর দেবেন বাচ্চা ততই আদরে বাঁদর হয়ে উঠবে? আর যত দূরে
টিভি পর্দায় বাহারি খাবারের বিজ্ঞাপনে কারও খিদে বাড়ুক আর না বাড়ুক, শিশুরা কিন্তু তাদের মগজে চিপস, চকলেট আর পিৎজার মজাদার প্রলোভনটি জমিয়ে রাখে। তাইতো
শিশুদের শূন্যে তুলে ঝাঁকানো মোটেই উচিৎ নয়। তাই বাবা-মায়েরা সাবধান হোন। নতুন এক গবেষণায় একে জীবনসংহারি বলা হয়েছে। এই গবেষণায় আমেরিকার ৬২৮ জনের মত
শিশু লালন-পালন সহজ বিষয় নয়। পৃথিবীর অনেক কঠিন কাজের মধ্যে এটিও একটি। কখনো কখনো আদরের আতিশয্যে আমরা এমন কিছু করি, যেটি শিশুকে অসুস্থ করে
এই শুষ্ক মৌসুমে শিশুর কাশি শুরু হলে আর সারছেই না। মা-বাবা উদ্বিগ্ন হয়ে ডাক্তারের কাছে ছুটে যান। চলে ওষুধপত্র, গরম পানি, মধু, তুলসীর রসÑকত
নবজাতক থেকে বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত প্রায় ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ শিশুকে খাওয়ানো নিয়ে ঝামেলা থাকে। যেসব শিশু মানসিক বিকাশে পিছিয়ে থাকে, তাদের মধ্যে এ হার
শিশুদের খুব সাধারণ একটি সমস্যা হলো কোষ্ঠকাঠিন্য। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য শিশুদের ওষুধ খাওয়ানোও সম্ভব হয় না। তাদের সহ্য ক্ষমতা বড়দের থেকে
অনেক শিশুরাই কোষ্ঠকাঠিন্য বা কনস্টিপেশন রোগে ভোগে। এ নিয়ে অবিভাবকরা বেশ চিন্তায় থাকেন। সাধারণত শিশুরা মলত্যাগ করার সময় যদি অসুবিধা হয় অথবা বেশি সময়