শরীরে অক্সিজেন কমে গেলে বুঝবেন যেভাবে
সুস্থ মানুষের অক্সিজেনের মাত্রা ৯৫ থেকে ৯৮ শতাংশের মধ্যে থাকে। করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী বাড়িতে থাকুক বা হাসপাতালে, এ সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তাকে
৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, রবিবার
সুস্থ মানুষের অক্সিজেনের মাত্রা ৯৫ থেকে ৯৮ শতাংশের মধ্যে থাকে। করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী বাড়িতে থাকুক বা হাসপাতালে, এ সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তাকে
জিমে ঘাম ঝরাচ্ছেন, আবার কষে ডায়েটও করছেন। তবে সে সবই তো কষ্টের কাজ। কেমন হত, যদি মেদ ঝরত কোনও ভালোলাগার কাজে। হ্যাঁ দিনে বারবার
পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ কাজুবাদাম। সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে এর জুড়ি মেলা ভার। কাজুবাদামে প্রচুর আঁশ ও পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। হৃৎপিণ্ডের জন্যও বেশ উপকারী। চিনি ও কার্বহাইড্রেটমুক্ত
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ২০টি দেশকে বিনামূল্যে ‘অ্যাভিগান’ ওষুধ পাঠাবে জাপান। জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তশিমিসু মোতেগি এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই
কাজের চাপ, অতিরিক্ত তেল-মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণ ও প্রসাধনীর ব্যবহারে প্রভাবে পড়ে ত্বক ও চুলে। এ ছাড়া বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণের ফলে ওজনও বাড়ে। এসব
সুস্বাস্থ্যের জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। অনেকেই আলসেমি করে ব্যায়াম করতে চান না। তারা চাইলে অন্য ব্যায়াম না করে হাঁটতে পারেন। কারণ, হাঁটার চেয়ে ভালো
পেটের মেদ কমানোর জন্য ব্যায়াম, ইয়োগা বা ডায়েট কোনো কিছুরই কমতি নেই। এত কষ্টের পর মেদ না কমে পারে? মেদ কমল ঠিকই, কিন্তু এই
কচকচে কাঁচা পেয়ারা কিংবা পাকা টুসটুসে পেয়ারার নাম শুনলেই মন ভরে ওঠে। কাজী নজরুল ইসলামের ছড়ার কথাও মনে পড়ে যায়। কাঠবিড়ালীর কাছে পেয়ারা চাইতে
নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণের নির্দিষ্ট কোনও ওষুধ এখনও পর্যন্ত চিকিৎসকদের হাতে আসেনি, চলছে গবেষণা। তবে বিশ্বের তাবড় চিকিৎসকগণ সহমত যে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বাড়াতে
অনিয়মিত জীবনযাপন! অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস! অনিদ্র এবং কায়িক শ্রমের অভাবের কারণে হজমের সমস্যা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য এখন প্রায় প্রত্যেকের! বয়স যাই হোক না কেন, কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন
হাঁচি এলে হাঁচুন। হাঁচি আটকে রাখলে মারাত্মক ক্ষতি। এখন টের না পেলেও, পরে মাসুল গুনতে হবে কড়ায় গণ্ডায়। ডাক্তার গবেষকদের একাংশের মতে, হাঁচি চাপলে
বয়সের সঙ্গে তালমিলিয়ে বাড়তে থাকে রোগও। বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে। তিরিশের পর থেকেই শুরু হয়ে যায় নানা সমস্যা। ঘরে ঘরে দেখা দেয় ব্যারাম। অস্টিওপোরোসিস।
জীবন বৈচিত্র্যময়। এতে রয়েছে অনেক চড়াই-উতরাই। অনেকেই বিষয়গুলো মেনে নিতে পারেন, অনেকেই পারেন না। যাঁরা পারেন না, তাঁরা হতাশায় ভোগেন। হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে মুক্তির
আপনার খাওয়া শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও যদি আপনার ক্ষুধা থেকে যায়, তাহলে আপনি কি খাচ্ছেন তার দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন। পুষ্টিকর খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
অনেকেই ইচ্ছে করে কিংবা নিজের পছন্দের মানুষটির কারণে ধূমপানের বাজে অভ্যাসটিকে ছাড়ার উদ্যোগ নিয়ে থাকেন। কিন্তু দেহের কিছু প্রতিক্রিয়া ও মনের জোর না থাকার
ডিম খেতে অনেকেই ভালবাসেন। কিন্তু যে জিনিস খেতে ভাল লাগে, তাতেই বিপত্তি। ডিমের বেলায়ও তাই। কোলেস্টেরলের ভয়ে রোজকার ডিম খাওয়া থেকে অনেকেই বিরত থাকেন।
সন্তান নেয়ার জন্য নারীদের ক্ষেত্রে উপযুক্ত বয়স হলো ২০-৩০ বছর। ৩০ বছরের পর মায়েদের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে অর্ধেক এ নেমে আসে আর ৩৫
শীতে গলাব্যথা থেকে রক্ষায় সতর্ক থাকুন। গলার যে অসুখগুলো হরহামেশাই হয় বা হতে পারে কিংবা হলে জটিলতাও দেখা দেওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, সে রকম কিছু
আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের অগ্রগতিতে মানুষের বহু জটিল রোগ এখন খুব সহজেই সমাধান হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তি ও চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে মানুষ জয় করছে নানা রোগ। কিন্তু
আপনার প্রশ্ন, বিশেষজ্ঞের উত্তর: পিল খাওয়া আসলে কিছুটা স্বাস্থ্য ঝুঁকির ব্যাপার। সন্তান নেয়ার আগে কোনো হরমোন পদ্ধতি না গ্রহণ করাই ভাল। এটা বলা যায়
করোনাভাইরাসকে রুখতে হিমশিম দশা গোটা বিশ্বের। কিন্তু অতি সহজেই চিরাচরিত উপায়ে তাকে মনুষের শরীর থেকে নির্মূল করা সম্ভব। অন্তত কোনো ওষুধ বা প্রতিষেধক আবিষ্কার
মুখের রুচি বাড়ানোর পাশাপাশি লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি। ১০০ গ্রাম কাগজি বা পাতিলেবু থেকে যে সব পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়- ভিটামিন সি ৬৩ মিলি
হাজার বছর ধরে তুলসি ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি মানসিক চাপ কমায়, হজম ভালো করে, মাথাব্যথা কমায়। এর মধ্যে রয়েছে আরো অনেক
প্রতিদিন শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে আমরা প্রায় ২৫ হাজার বার ফুসফুসের ব্যবহার করি। ফুসফুসের বিভিন্ন অসুখ যেমন- ক্যানসার, নিউমোনিয়া, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজেস ও অ্যাজমা শরীরের