সামাজিক দূরত্ব কী? কী করব, কী করব না!
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, সোশ্যাল ডিসট্যান্স বা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব বিষয়টা কী? এটা হলো নিজের বাসায় থাকা,
৯ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, সোশ্যাল ডিসট্যান্স বা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব বিষয়টা কী? এটা হলো নিজের বাসায় থাকা,
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধের কোনো ভ্যাকসিন এখন পর্যন্ত উদ্ভাবন হয়নি। সে কারণে করোনার বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখে চিকিৎসা
পবিত্র রমজানে ইবাদত-বন্দেগি করার জন্য সুস্থ থাকা একান্ত প্রয়োজন। তাই এই সময়ের সমস্যাগুলো সম্পর্কে সচেতন থেকে ব্যবস্থা নিলে সুন্দরভাবে ইবাদত করা সম্ভব। রোজার এই
বিশ্বজুড়েই করোনাভাইরাসের মহামারি চলছে। আর আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি, কোভিড-১৯ ভাইরাসটি শ্বাসনালীতে সংক্রমণ হওয়ার আগে তা প্রথমে বাসা বাঁধে শ্বাসনালীর উপরের অংশে। এতে গলা ব্যথা,
পাঁচটি কারণে কোনো মানুষের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি)। ওই সংস্থার
কিছু কিছু ক্ষেত্রে পেটের সমস্যাও হতে পারে করোনাভাইরাসের একটি উপসর্গ। এক গবেষণায় এ তথ্য জানিয়েছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। এসিই-২ নামে যে রিসেপটরের মাধ্যমে করোনার সংক্রমণ
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের আতঙ্কে এখন সারা বিশ্বে। এই ভাইরাসের কবল থেকে বাঁচতে প্রায় সবাই এখন মাস্ক পরছে। তবে এই মাস্ক ব্যবহারে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় আছে।
করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে বেশিরভাগ মানুষই এখন ঘরবন্দী অবস্থায় সময় কাটাচ্ছেন। কর্মব্যস্ত অনেক মানুষেরই এখন সময় কাটছে টিভি দেখে, না হয় ঘরের কাজকর্ম করে। তারপরও
করোনা মোকাবিলায় শুধু নিজেকেই নয়, সুরক্ষা কবচে মুড়ে ফেলতে হবে নিজের ঘরবাড়িকেও। অসাবধানতা ও অসতর্কতার হাত ধরে ঘরবাড়িকে যদি জীবাণুমুক্ত না করা যায়, তা
টিকা না বেরনো অবধি ভরসা মাস্ক, সাবান ও স্যানিটাইজার। কোভিড-১৯ কবে যাবে বা আদৌ যাবে কি না, বিশেষজ্ঞরা এখনও নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না।
মদ্যপান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়। একটা সময় রটেছিল, অ্যালকোহলে করোনাভাইরাস মরে।হাতের ভাইরাসের পাশাপাশি মুখ ও গলারও। রটনা ছিল, মাঝেমধ্যে দু’-চার পেগ খেয়ে নিলে সে আর
টিকা আবিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত মাস্ক, সাবান ও স্যানিটাইজার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠছে। করোনাভাইরাসের ভয়ে প্রায় গোটা বিশ্ব গৃহবন্দি। সপ্তাহে দু’-তিন দিন বাজার
ফুসফুস আমাদের দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর একটি। শ্বাস-প্রশ্বাস, রক্তে অক্সিজেন প্রবেশ, কার্বন-ডাই অক্সাইড নির্গমনসহ দেহের অনেক জরুরি কাজ করে। ফুসফুস প্রাণীর চালিকাশক্তি। সুস্থ ফুসফুসের
কিভাবে বুঝবেন কোন মহিলারা মিলনে প্রচন্ড আগ্রহী নয়া এক রিপোর্ট বলছে, মহিলারা যখন যৌনাকাঙ্ক্ষা অনুভব করেন, ততটা বোঝাতে চান না কিন্তু সঙ্গী পুরুষটি ঠিকই
জীবাণু ধ্বংস করার ক্ষেত্রে আপনি হ্যান্ড স্যানিটাইজারকে যতটা কার্যকর মনে করছেন তা নাও হতে পারে। হ্যান্ড স্যানিটাইজার শতভাগ সুরক্ষা দেবে- একথা বলা যায় না।
করোনার এই দুর্যোগকালে সবারই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন। হোম কোয়ারেন্টিনে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম না করা, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, মানসিক চাপ ইত্যাদি কারণে শরীর দুর্বল
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দিতে প্রয়োজনীয় ওষুধ সরকারের কাছে মজুদ রয়েছে বলে জানিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর। এরই মধ্যে দেশের ওষুধ উৎপাদনকারী খ্যাতনামা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে
যখন হৃদপিণ্ডের কোনো শিরায় রক্ত জমাট বেঁধে হৃদপিণ্ডে রক্ত প্রবাহে বাধার সৃষ্টি করে তখনই হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগ হয়। বয়স, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, উচ্চ
করোনাভাইরাসের নতুন কয়েকটি উপসর্গ সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করে দিয়েছে ব্রিটিশ নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞদের সংগঠন ‘ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন অফ অটোরাইনোল্যারিংগোলজি’ বা ইটিএন ইউকে। তারা জানিয়েছে, কোনো
ক্যাপসিকাম দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকায় প্রায় ৯০০ বছর আগে চাষ করা হয়েছিল। অনেক দেশে অনেক আগে থেকেই ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ চাষ করা হয়।
অধ্যাপক ডা. এসএম মোস্তফা জামান, হৃদরোগ বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হার্ট যখন অপর্যাপ্ত ও অনিয়মিতভাবে রক্ত সঞ্চালন করে তখনই অ্যাটাক হয়। অ্যাটাকের
করোনাভাইরাস বর্তমানে সারাবিশ্বে মহামারী আকারে ছড়িয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মৌসুমি ফ্লুর চেয়ে করোনাভাইরাস ১০ গুণ বেশি মারণঘাতী। আর আগে থেকেই যাদের শরীরে কিছু সমস্যা
চারদিকে করোনাভাইরাস আতঙ্ক। বিশ্বের প্রায় সব দেশেই ছড়িয়ে পড়েছে এই মারণ ভাইরাস। প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছেন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। এই ভাইরাসের
দীর্ঘক্ষণ কাজের মধ্যে থাকলে অথবা কাজের চাপ বেশি হলেই স্ট্রেসের শিকার হন মানুষ। তবে দীর্ঘদিন ধরে স্ট্রেসের মধ্যে থাকলেই যে কোনো ব্যক্তি ডিপ্রেশনের শিকার