মেদ কমাতে ৬টি ফলের জুস
মেদ কমাতে কি না করছেন। নিয়মিত যোগব্যয়াম করছেন, হাঁটছেন কিন্তু ওজন কমছে না। পেটের মেদ জমে দেখতে বিশ্রি লাগছে। পেটের দিকে মেদ জমার অনেক
১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, মঙ্গলবার
মেদ কমাতে কি না করছেন। নিয়মিত যোগব্যয়াম করছেন, হাঁটছেন কিন্তু ওজন কমছে না। পেটের মেদ জমে দেখতে বিশ্রি লাগছে। পেটের দিকে মেদ জমার অনেক
স্ট্রবেরি অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি ফল। অত্যন্ত সুস্বাদু, মজাদার ও রসালো এই ফলটি স্বাস্থ্যের অনেক উপকার। স্ট্রবেরিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও পুষ্টি
ব্রোকোলি, স্পিনাক, গাজর সহ আরো বেশ কিছু সবজি আছে যেগুলো ক্যান্সার নিরাময় এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক। এবার এই তালিকায় নতুন আরেকটি সবজি যুক্ত
ছোট-বড় সবার পরিচিত ফল আপেল। নিয়মিত তাজা ও বিষমুক্ত আপেল খাওয়া দারুণ উপকারী। ওজন কমাতে আমাদের চেষ্টার শেষ নেই। আবার মরণব্যাধি ক্যান্সারের কথাও আমরা
যে কোনো বয়সী মানুষই আলসার বা পেটের ঘা-তে আক্রান্ত হতে পারেন। পাকস্থলির আবরণে এই খোলা লোমকুপের মতো ঘা হয়। হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি নামের এক ধরনের
বয়স বাড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে ভুড়িটা। অবস্থা এমনই, এগিয়ে যাওয়ার দৌড়ে শরীরের অন্য সব অংশকে ছাড়িয়ে গেছে এ অংশটি। আর এ নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ
বয়স একটি প্রাকৃতিক বিষয়। সময়ের সাথে সাথে বয়স বেড়ে যায়। এটাই নিয়ম। তাই কেউ চাইলেই আজীবন তারুণ্য ধরে রাখতে পারে না। কিন্তু সবাই চায়
আম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন ও ক্যালরি।” তিনি আরও জানান, উদ্ভিজ্জ উপাদান থেকে সরাসরি ভিটামিন পাওয়া
রক্তকোষে লৌহসমৃদ্ধ একধরনের প্রোটিন হচ্ছে হিমোগ্লোবিন। এটি শরীরে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে। সুস্থ জীবনযাপনে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা সঠিক থাকা প্রয়োজন। কিছু খাবার খেয়ে রক্তে
বাংলাদেশের প্রোটিনের একটি বিশাল চাহিদা পূরণ করছে দেশের ফার্মের মুরগি সমূহ। একই সাথে ফার্মে মুরগি পালন এবং তার থেকে লাভবান হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। কিন্তু
ক্যান্সার মরণ ব্যাধি দিন যত যাচ্ছে ততই রোগের প্রতিকারের নিত্যনতুন গবেষণা ও চিকিৎসায় পরিবর্তন আসছে। তবে সমস্যা সৃষ্টি হওয়ার আগে তা সমাধান করাই সবচেয়ে
রক্তের হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ারকেই রক্তস্বল্পতা বা রক্তশূন্যতা বলা হয়ে থাকে। আমাদের দেশে রক্তস্বল্পতাকে তেমন একটা গুরুত্বের সাথে দেখা হয়না। যদিও রক্তস্বল্পতা আপাত দৃষ্টিতে তেমন
লেবু বহু গুণসম্পন্ন একটি ভেষজ। আমাদের দেশে কয়েক ধরনের লেবু পাওয়া যায়। এর মধ্যে পাতিলেবু, বাতাবিলেবু, কাগজিলেবু উল্লেখযোগ্য। লেবুতে থাকা ভিটামিনের মধ্যে অন্যতম হল
অ্যাসিডিটিতে কিংবা কাজের স্ট্রেসে সমস্যার সমাধান হতে পারে মাত্র এক গ্লাস দুধে। প্রতি দিন এমন অনেক সমস্যায় আমরা ভুগি মাত্র এক গ্লাস দুধ খেয়েই
কাঁচা ছোলার গুণ সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশি জানি। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম,
প্রতিদিন আমাদের শরীরের প্রচুর শক্তি ক্ষয় হয়। আর এই শক্তিক্ষয় আমাদের ক্লান্ত এবং অবসাদগ্রস্থ করে তোলে। তাই এই সময় আমাদের এমন কিছু খাবার খাওয়া
বাংলাদেশে ডাবের পানি অনেক জনপ্রিয়। গরমকালে মানুষ পিপাসা মেটাতে পান করে। এছাড়া জন্ডিস বা অনান্য কিছু রোগে আক্রান্ত হলে ডাবের পানি পাণ করে রোগিরা।
কার্তিকের শুরুতেই ভোরে কুয়াশা, হালকা শীত এবং রাতে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে। আর এ সময়ে বিনা নোটিশে হানা দেয় সর্দি, কাশি, জ্বর। একটু
সুস্বাদু খাবার আর মেদভুঁড়ি অনেকের কাছে রীতিমত আতংকের নাম। কেননা তারা সুস্বাদু খাবার খেতে ভয় পান এরফলে শরীরের মেদ না বেড়ে যায়। কিন্তু এর
মানুষের দেহের অন্যতম উপাদান হল রক্ত। প্রতিনিয়ত বিভিন্নভাবে রক্ত দূষিত হচ্ছে। রক্ত দূষিত হওয়ার জন্য খাবার, বায়ু, পরিবেশ ইত্যাদি মূলত দায়ী। রক্ত কোন জীবাণু
শরীরের বাড়তি মেদ ঝেড়ে ফেলতে চেষ্টার শেষ নেই আমাদের। হাঁটাহাঁটি তো চলছেই, সঙ্গে চলছে আরো কত নিয়মকানুন। তবে শুধু নিয়মকানুন মেনে চললে হবে না,
শরীর সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর থাকতে চিকিৎসকেরা রোজ বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন। বাদাম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। অনেকেই বাদাম কাঁচা কিংবা জলে ভিজিয়ে, দুভাবেই খেয়ে
বিভিন্ন রোগ নিরাময়কারী হিসেবে বহুকাল আগে থেকেই দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ার প্রচলন চলে আসছে। মধুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাংগাল উপাদান। দুধের
আনারস শুধু খেতেই ভালো নয়‚ এই ফলে লুকিয়ে আছে প্রচুর হেল্থ বেনিফিটস। আসুন দেখে নিন সেগুলো কী কী। ১) আর্থ্রারাইটিসের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে