লকডাউনে নারীরা বেশি একাকীত্বে ভোগেন?
লকডাউন মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে। বয়স্কদের চেয়ে তরুণ সমাজের মানুষজন মানসিকভাবে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। তবে এখন যদি আমরা লিঙ্গ ভিত্তিক এই
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার
লকডাউন মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে। বয়স্কদের চেয়ে তরুণ সমাজের মানুষজন মানসিকভাবে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। তবে এখন যদি আমরা লিঙ্গ ভিত্তিক এই
সন্তানের জন্মের পর শরীর সম্পর্কে সচেতন হতে হবে আরও বেশি। এই সময়ে মায়ের শরীর দুর্বল থাকে। তাঁর যত্নের প্রয়োজন। মনে রাখবেন, আপনার ছোট্ট সোনাকে
লকডাউনের সময় প্রাকৃতিকভাবে বন্ধ্যাত্ব থেকে সেরে উঠছেন নারীরা। এমনই বিষ্ময়কর ঘটনা ঘটছে ভারতের পুনেতে। শুধু নারীরাই নয়, শারীরিক নানা সমস্যার কারণে যেসব পুরুষ বাবা
করোনার প্রকোপ বাড়ছে৷ বাড়ছে লকডাউন৷ ফলে নিয়মিত চেকআপ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ভাটা পড়েছে গর্ভবতী মায়েদের৷ টেনশন বাড়ছে প্রবল৷ হঠাৎ সমস্যা হলে কোথায় যাবেন, গাড়ি-ঘোড়া পাওয়া
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাদ যাচ্ছেন না কেউই। শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক, এমনকী গর্ভবতী নারীরাও এই সংক্রমণের শিকার হচ্ছেন। অনেক নবজাতক শিশুর দেহেও করোনাভাইরাসের
একে ঋতু বদল, তার উপরে করোনার হানা। ‘লকডাউন’ হওয়ার ফলে সকলে মিলে গৃহবন্দিও। চট করে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার উপায় নেই। তাই এখন কী করবেন,
করোনার ত্রাসে ভুগছে গোটা বিশ্ব। এই অবস্থায় ভাবী মায়েদেরও তাড়া করে বেড়া়চ্ছে হাজারো প্রশ্ন। নিজের ও গর্ভস্থ শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে দুশ্চিন্তার পারদ ক্রমেই চড়ছে।
মেয়েরা স্বাভাবিক ভাবেই অনেক লাজুক। তাদের ছোট ছোট সমস্যাই শেয়ার করতে পারে না আর যৌন সমস্যা হলে তো কথাই নেই। মেয়েদের এমন কিছু
পরিস্থিতি মনের কথা শোনার অনুকূল নয়। বিশ্ব আক্রান্ত মহামারিতে। নিরাপদ কেবল আপন বসত। এই লড়াইয়ে ঝুঁকিতে আছেন যাঁরা, তাঁদের একটা অংশ অন্তঃসত্ত্বা নারী। ঢাকার
পিআইডি (পেলভিক ইনফ্লামেটরি ডিজিজ) হচ্ছে জরায়ু ও ডিম্বনালীতে জীবাণুর সংক্রমণ। মাঝে মাঝে এটি ডিম্বাশয়কেও আক্রান্ত করতে পারে। পিআইডির একটি কমন কারণ হচ্ছে Chlamydia and
ব্রেস্ট লাম্প বা ব্রেস্টে চাকা অনুভূত হওয়া মেয়েদের জন্য একটি বড় শঙ্কার বিষয়। তবে ব্রেস্ট লাম্প মানেই ক্যান্সার নয়। ক্যান্সার ছাড়াও ব্রেস্টে বিভিন্ন কারণে
দুই বছর বা এর বেশি সময় কোনো ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ছাড়াই গর্ভধারণে ব্যর্থ হলে তাকে ডাক্তারি ভাষায় বন্ধ্যাত্ব হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। প্রতি
একটা সময় ছিল কাজের জন্য নারীদের এতটা বেশি বাইরে যেতে হতো না। কিন্তু সময় অনেক বদলেছে। কাজের জন্য আজকাল মেয়েদেরও অহরহ বাইরে যেতে হচ্ছে।
সন্তান নেয়ার জন্য নারীদের ক্ষেত্রে উপযুক্ত বয়স হলো ২০-৩০ বছর। ৩০ বছরের পর মায়েদের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে অর্ধেক এ নেমে আসে আর ৩৫
গর্ভাবস্থায় মায়েদের নানা রকম স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা দেখা দেয়। তার মধ্যে অন্যতম একটি শারীরিক অসুস্থতা হলো রক্তশূন্যতা বা রক্তাল্পতা যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যানিমিয়া বলা
একটি স্কুটির বিজ্ঞাপনে বলা হয়, সব মজা শুধু ছেলেদের জন্য কেন? সত্যিই তো, সমাজ যখন এত এগিয়ে গিয়েছে, তখন নারীরা দু’কদম পিছনে থাকবেন কেন?
সন্তান স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার এক মজবুত সেতুবন্ধন, দাম্পত্য সম্পর্ক তাতে পুর্ণতা পায়। কিন্তু বন্ধ্যাত্বকে বলা হয় দাম্পত্য জীবনের অভিশাপের মতো। কারণ কোন দম্পতির না শখ
প্রত্যেক বিবাহিত নারী সন্তানের মুখ দেখতে চায়। কারও গর্ভে সন্তান আসে না আবার কারও গর্ভে সন্তান এলেও তা নষ্ট হয়ে যায়। বার বার এভাবে
আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের অগ্রগতিতে মানুষের বহু জটিল রোগ এখন খুব সহজেই সমাধান হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তি ও চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে মানুষ জয় করছে নানা রোগ। কিন্তু
সাধারণত মেয়েরা বিভিন্ন গোপনে ভয়নক রোগেই জর্জরিত থাকে, কিন্তু তারা সহজে তা কাউকে বলতে চায় না। আর গোপন রোগ বলে লজ্জায় সহজে ডাক্তারের কাছেও
গর্ভধারণ প্রতিটি মেয়ের জন্য অনেক কাঙ্ক্ষিত, অনেক অনন্দের একটি বিষয়। মাতৃত্ব প্রতিটি মেয়ের জীবনে নতুন মাইলফলক যোগ করে। কিন্তু অনেক সময় মেয়েরা প্রথম কয়েক
গর্ভাবস্থায় সুস্থ মায়ের দেহ থেকে শিশু প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি গ্রহণ করে থাকে। এজন্য সুস্থ শিশুর জন্ম দিতে আগে মায়ের সুস্থতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। জন্মের
বার্থ কন্ট্রোল পিল বা জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধ সেবনের ফলে নারীদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায় বলে এক গবেষণায় জানা যায়। মার্কিন গবেষক
খুব শখ করে একটি সবজি খান অনেকেই, যার নাম সজনে ডাঁটা বা ড্রামস্টিক। মাছের ঝোল বা ডাল রান্নায় অনেকেই পছন্দ করেন সজনে ডাঁটা। কিন্তু