এসি রুমে বসেই ধূমপান, হতে পারে যে বিপদ
দিন দিন তাপমাত্রা বাড়ছে। আবার যারা এসিতে থাকতে অভ্যস্ত তাদের এই গরমে বেশিক্ষণ এসি ছাড়া থাকাটাও মুশকিল। এদিকে ধূমপানে আসক্তদের জন্যও বিরক্তিকর এই সময়।
৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, সোমবার
দিন দিন তাপমাত্রা বাড়ছে। আবার যারা এসিতে থাকতে অভ্যস্ত তাদের এই গরমে বেশিক্ষণ এসি ছাড়া থাকাটাও মুশকিল। এদিকে ধূমপানে আসক্তদের জন্যও বিরক্তিকর এই সময়।
নীল রঙের লবণ কি কখনও দেখেছেন? এটি খেলে শরীরে কেমন প্রভাব পড়ে? লবণ রান্নার জন্য খুবই দরকারি। লবণ ছাড়া খাবার স্বাদহীন। সাধারণভাবে আমরা সাদা রঙের
ভিটামিন ডি-এর প্রধান প্রাকৃতিক উৎস হলো সূর্যের আলো। ভিটামিন ডি খাওয়া জরুরি হলেও পরিমাণে রাশ টানতে হবে। বয়স অনুযায়ী ভিটামিন ডি খাওয়ার পরিমাণও বদলে
মাছ মাংস ধুলে তো হাতে বিশ্রী গন্ধ আসে। মাছ ও মাংস ধোয়ার পর বা মাছ-মাংস কাটার পর হাতে কিন্তু একটা আঁশটে গন্ধ রয়েই যায়।
করোনাকে দূরে রাখার জন্য হাত ধোয়ার বিকল্প নেই। তবে অতিরিক্ত হাত ধোয়ার ফলে হাতের ত্বক হয়ে যাচ্ছে শুষ্ক, রুক্ষ আর খসখসে৷ সুতরাং হাত ধোয়ার
ভিটামিন ডি কি করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে? করোনার প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে জোরদার চর্চা চলছে। তবে এক কথায় এই
ডিমে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি এবং প্রোটিন- যা ত্বকের যতেœ বেশ কার্যকর। ত্বক ভেতর থেকে সুন্দর করার পাশাপাশি বাহ্যিক রূপচর্চার ক্ষেত্রেও ডিম ব্যবহার
টয়লেট থেকেও করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে বলে বলছেন গবেষকরা। তারা বলছেন, কমোডে ফ্ল্যাশ করলেও নাকি করোনাভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা আছে। তাই এমন পরিস্থিতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে
সুস্থ মানুষের অক্সিজেনের মাত্রা ৯৫ থেকে ৯৮ শতাংশের মধ্যে থাকে। করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী বাড়িতে থাকুক বা হাসপাতালে, এ সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তাকে
সারা বিশ্ব জুড়ে চলছে করোনার প্রকোপ। এরই মধ্যে প্রতিবেশী দেশ ভারতে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এখন পর্যন্ত করোনার কোন প্রতিষেধক আবিষ্কার না হওয়ায়
মারণ ভাইরাস করোনার দাপটে বিপর্যস্ত সারা বিশ্ব। প্রতিদিনই শত শত মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন। এখনো কোনো ধরনের ওষুধ কিংবা ভ্যাকসিন উদ্ভাবন করা
সারাবিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে ৭৮ লাখ ৭২ হাজার ছয়শ ১৯ জন এবং মারা গেছে চার লাখ ৩২ হাজার ছয়শ ৭৫
করোনার উগ্রতা বাড়ছে দিনে দিনে। কিন্তু তা বলে তো আর দিনের পর দিন ঘরে বসে থাকা যাবে না! অফিস খুলছে, অন্য কাজকর্মও আছে। বাস-ট্রাম-অটোয়
মাথার যন্ত্রণার সঙ্গে বমি, ভুলে যাওয়া ও আচমকা ব্ল্যাক আউটের মতো উপসর্গ থাকলে সতর্ক হতে হবে। মাথা থাকলে মাথা ব্যথা হয়। সে আর নতুন
আনলক পর্ব শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পথে। তবে রোগমুক্তির কোনও লক্ষণ এখনও দেখা দেয়নি। তাই করোনাকে অবহেলা না করে বরং আরও
একটু গা-গরম হলেই এখন টেনশন। সঙ্গে কাশি ও গলাব্যথা থাকলে তো কথাই নেই। কোভিডের আতঙ্কে মানুষ ভুলেই গিয়েছেন সাধারন ইনফ্লুয়েঞ্জার কথা। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে
লকডাউনের মরসুমে খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম, মানসিক দুশ্চিন্তায় অনিদ্রা, শারীরিক কসরত, জিম, যোগব্যায়াম ক্লাস বন্ধ— সব মিলিয়ে শরীরকে বইতে হচ্ছে অনেক অনিয়ম। ফলে শরীরে মেদের ভার
করোনার দাপটে ঘরবাড়ি পরিষ্কারেও বাড়তি নজর দিচ্ছেন সকলেই। প্রতিটি ঘরকেই জীবাণুমুক্ত রাখতে এখন অতিরিক্ত যত্ন প্রয়োজন। সাবান, বিশেষ করে গরম জলে সাবান ফেলে ঘরের
ত্বক বাঁচাতে মেনে চলুন কিছু নিয়ম। পৃথিবী জুড়ে ত্রাস সৃষ্টি করেছে কোভিড-১৯ ভাইরাস। এর হাত থেকে রক্ষা পেতে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ-সহ বিজ্ঞানীদের দাওয়াই, বার বার
বয়স বেশি হলে করোনার ছোবলের ভয় সবচেয়ে বেশি। প্রথমত, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বয়স্ক মানুষদের ডায়াবিটিস, প্রেশারের মতো নানা সমস্যা থাকে। এর সঙ্গে যদি কোভিড আক্রমণের
অনিদ্রার সমস্যা আগে ছিল না। তবে লকডাউন চলার মাসখানেক পর থেকে মাঝেমধ্যেই রাতে ঘুম আসছে না। পরের দিন গ্রাস করছে ক্লান্তি। এমনই সমস্যা নিয়ে
হালকা রোগে ভুগে যাঁরা সেরে গেলেন বা যাঁদের সংক্রমণ হলেও উপসর্গ তেমন হল না, তাঁদের কোনও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি হয় না৷ মাঝারি রোগীদের কিছুটা হয়৷
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের গবেষকরা এই মুহূর্তে কোভিড-১৯-কে জব্দ করার চেষ্টায় মগ্ন। প্রতি দিনই প্রায় অচেনা মারণ ভাইরাসের নতুন নতুন চরিত্র জানতে পারছেন বিজ্ঞানীরা। মার্কিন
করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক আবিস্কার নিয়ে ব্যস্ত দিন পার করছেন বিজ্ঞানীরা। তবে এরই মধ্যে সম্ভাবনাময় এক আবিস্কারের দাবি করল যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক বায়োফার্মাসিটিক্যালস কোম্পানি সোরেন্টো