বিয়ের দিন নববধূকে লাল শাড়ি পরানো হয় কেন জানেন?
বিয়ের দিন নববধূকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় লাল শাড়িতে। এই রংটিকেই বিয়ের শাড়ির ক্ষেত্রে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। যুগ যুগ ধরেই এমনটা চলে
৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার
বিয়ের দিন নববধূকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় লাল শাড়িতে। এই রংটিকেই বিয়ের শাড়ির ক্ষেত্রে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। যুগ যুগ ধরেই এমনটা চলে
লকডাউনের সময় প্রাকৃতিকভাবে বন্ধ্যাত্ব থেকে সেরে উঠছেন নারীরা। এমনই বিষ্ময়কর ঘটনা ঘটছে ভারতের পুনেতে। শুধু নারীরাই নয়, শারীরিক নানা সমস্যার কারণে যেসব পুরুষ বাবা
করোনার প্রকোপ বাড়ছে৷ বাড়ছে লকডাউন৷ ফলে নিয়মিত চেকআপ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ভাটা পড়েছে গর্ভবতী মায়েদের৷ টেনশন বাড়ছে প্রবল৷ হঠাৎ সমস্যা হলে কোথায় যাবেন, গাড়ি-ঘোড়া পাওয়া
প্রতিষেধক বা ওষুধ মেলেনি এখনও। মাস্ক, সাবান আর স্যানিটাইজার। এই তিন প্রধান অস্ত্রেই কোভিড-১৯-কে ঘায়েল করার চেষ্টা চলছ। লকডাউন চলাকালীন তো বটেই, তা উঠলেও
হালকা রোগে ভুগে যাঁরা সেরে গেলেন বা যাঁদের সংক্রমণ হলেও উপসর্গ তেমন হল না, তাঁদের কোনও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি হয় না৷ মাঝারি রোগীদের কিছুটা হয়৷
হৃদরোগ থাকলে কোভিডের আশঙ্কা বেশি থাকে এমন নয়৷ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মোটামুটি ঠিক থাকলে আর পাঁচ জনের যতটুকু ভয়, হৃদরোগীদের ভয়ও প্রায় ততটুকুই৷ তবে
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের গবেষকরা এই মুহূর্তে কোভিড-১৯-কে জব্দ করার চেষ্টায় মগ্ন। প্রতি দিনই প্রায় অচেনা মারণ ভাইরাসের নতুন নতুন চরিত্র জানতে পারছেন বিজ্ঞানীরা। মার্কিন
কারণে হোক বা অকারণে, জীবনে চলার পথে নিজের অজান্তেই কেউ কেউ আমাদের শত্রু হয়ে ওঠে। হয়তো অনেক সময় আমরা বুঝতেও পারি না যে, কেন
করোনাভাইরাস চিকিৎসায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নানা ওষুধ নিয়ে গবেষণার খবরে বাংলাদেশ যেমনি আশার আলো দেখে, বাংলাদেশেরই একদল চিকিৎসক বিশ্বকে নতুন আশার আলো দেখাচ্ছেন ঠিক
করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক আবিস্কার নিয়ে ব্যস্ত দিন পার করছেন বিজ্ঞানীরা। তবে এরই মধ্যে সম্ভাবনাময় এক আবিস্কারের দাবি করল যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক বায়োফার্মাসিটিক্যালস কোম্পানি সোরেন্টো
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে কভিড-১৯ এ আক্রান্ত পুরুষদের শুক্রাণুতেও (বীর্য) থাকতে পারে সার্স কভি-২ নামক নতুন প্রজাতির এ করোনাভাইরাস। এমনকি ওই ব্যক্তি সুস্থ
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসকে যেন কোনোভাবেই বশে আনতে পারছে না বিশ্ববাসী। এই ভাইরাসে মৃতের সংখ্যাটাও বেড়েই চলছে হু হু করে। বিশ্বজুড়ে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যাও।
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, সোশ্যাল ডিসট্যান্স বা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব বিষয়টা কী? এটা হলো নিজের বাসায় থাকা,
করোনাভাইরাসে পুরো বিশ্ব কুপোকাত। করোনাভাইরাস নিয়ে জনমনে তৈরি হওয়া কয়েকটি সাধারণ প্রশ্নের একটি হলে শারীরিক মিলনে কী করোনাভাইরাস ছড়ায়? মনে এমন প্রশ্ন ঘুরলেও যারা
চলছে আমের মৌসুম। আর পছন্দের তালিকায় সবারই কমবেশি আম পছন্দ। কাঁচা ও পাকা উভয় আম যেমন মজাদার, তেমনি পুষ্টিসমৃদ্ধ। স্বাদে গন্ধে ভরা এই ফলটি
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধের কোনো ভ্যাকসিন এখন পর্যন্ত উদ্ভাবন হয়নি। সে কারণে করোনার বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখে চিকিৎসা
প্রাচীনকাল থেকেই শরবত একটি আদর্শ স্বাস্থ্যসম্মত পানীয়। রমজানের এই সময়ে শরীরে যাতে পানিশূন্যতা দেখা না দেয়, সে কারণে সাহরি ও ইফতারে পর্যাপ্ত পানি পান
পবিত্র রমজানে ইবাদত-বন্দেগি করার জন্য সুস্থ থাকা একান্ত প্রয়োজন। তাই এই সময়ের সমস্যাগুলো সম্পর্কে সচেতন থেকে ব্যবস্থা নিলে সুন্দরভাবে ইবাদত করা সম্ভব। রোজার এই
করোনাভাইরাসের সংক্রমণে বিপর্যস্ত বিশ্ব। প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে লাখ লাখ মানুষ প্রাণ হারালেও ভাইরাসটির গতি-প্রকৃতি বুঝে উঠতে পারছেন না বিজ্ঞানীরা। রোগটির উপসর্গ নিয়েও রয়েছে অস্পষ্টতা।
গরমে তৃষ্ণা মেটাতে আমরা বিভিন্ন ধরনের শরবত খেয়ে থাকি। আর পবিত্র রমজান মাসে তো ইফতারের তালিকায় শরবত থাকা চাই-ই চাই। এই গরমে অনেকেই বিভিন্ন
বিশ্বজুড়েই করোনাভাইরাসের মহামারি চলছে। আর আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি, কোভিড-১৯ ভাইরাসটি শ্বাসনালীতে সংক্রমণ হওয়ার আগে তা প্রথমে বাসা বাঁধে শ্বাসনালীর উপরের অংশে। এতে গলা ব্যথা,
পাঁচটি কারণে কোনো মানুষের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি)। ওই সংস্থার
কিছু কিছু ক্ষেত্রে পেটের সমস্যাও হতে পারে করোনাভাইরাসের একটি উপসর্গ। এক গবেষণায় এ তথ্য জানিয়েছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। এসিই-২ নামে যে রিসেপটরের মাধ্যমে করোনার সংক্রমণ
রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার অন্যতম অঙ্গ ফুসফুস। শ্বাসের সঙ্গে যেসব দূষিত পদার্থ শরীরে প্রবেশ করে তাদের বাইরে বের করে দিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করে।