একজন নারী যেভাবে পুরুষকে শক্তিশালী করে তুলতে পারেন
যে কারণগুলো পুরুষদের শক্তি জন্য স্বাভাবিকভাবে দায়ী
*. কঠিন ধর্মীয় বিশ্বাস। *. শারীরিক মিলনের জন্য প্রচুর শক্তি না থাকা। *. মাতৃত্বের কঠিন চাপ।*. সমকামিতা পছন্দ করা। *. নারীদেরকে ঘৃণা করা। *. পতিতার সাথে সঙ্গমে ব্যর্থ হওয়ার পরে মনে পাপ বোধের সৃষ্টি। চিকিৎসা প্রায়শই পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা কঠিন হয়ে দাঁড়ায় এবং রোগের কারণ ধরতে না পারলে চিকিৎসা হতে পারে। শারীরিক মিলন বিশেষজ্ঞ মাস্টার এবং জনসনের মতে শারীরিক মিলন সঙ্গিনী বদলের ফলেও অনেক সময় এ রোগের সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে। নারীর উচিত পুরুষকে এ ব্যাপারে সাহায্য করা। স্ত্রীর উচিত স্বামীকে সাহায্য করা। নৈতিক, সামাজিক, আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটে পুরুষের পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসায়
বর্তমানে যে বিষয়গুলো গ্রহ করা হয় সেগুলো হলো
*. শারীরিকতার পরিপূর্ণ শিক্ষাদান। *. সাইকোথেরাপি। *. রোগীকে হস্তমৈথুনের দ্বারা তার গোপনাঙ্গর দৃঢ়তা বাড়ানো। *. দুশ্চিন্তাগ্রস্ ত রোগীকে এ্যাংজিওলিটিক্স দেয়া। *. নিচু মাত্রার ৫০ গ্রাম টেস্টোস্টেরন ইনজেকশন সপ্তাহে তিনবার দেয়া। *. যদি রোগীর কেবলমাত্র উত্থানজনিত সমস্যা হয় তবে রোগীকে নগ্ন নারীর সামনে উপস্থিত করা। এক্ষেত্রে পতিতাদের সাহায্য নেয়া যেতে পারে। *. পেপাভেরিন ইনজেকশন গোপনাঙ্গর দৃঢ়তা বাড়াতে পারে। *. রোগীর জন্য সামাজিকতার প্রয়োজন। *. শারীরিক মিলন উদ্দীপক গ্রন্থ্থ পড়া উচিত।
চূড়ান্ত মাত্রার পুরুষত্বহীনতা অনেক পুরুষের পুরুষত্বহীনতা সাময়িক। দেখা যায় যে খুব বেশি মাত্রায় উদ্বিগ্ন থাকলে বা কোনো কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ ত থাকলে শারীরিক মিলনের সময় পুরুষ তার শারীরিক মিলন উত্তেজনা হারাতে পারে। আবার খুব বেশি মাত্রায় এলকোহল সেবনের ফলেও পুরুষের গোপনাঙ্গর দৃঢ়তা নষ্ট হয়ে যায়। সাইকোজেনিক অথবা অর্গানিক নানাকারণে পুরুষের পুরুষত্বহীনতার সৃষ্টি হতে পারে।
মনোদৈহিক যে যে কারণে পুরুষত্বহীনতা সৃষ্টি হতে পারে-
১. দাম্পত্য সমস্যা। ২. ধর্মীয় কুসংস্কার। ৩. কঠিনভাবে পিতা বা মাতার অনুশাসনের নিয়ন্তণে থাকা। ৪. পূর্বের শারীরিক মিলন অক্ষমতার জন্য পাপূবোধ। ৫. অকাল বীর্যপাত। ৬. শারীরিক মিলেেনেরতার ব্যাপারে অনাগ্রহ। ৭. শারীরিক মিলনে সফলতা আসবে কি নিয়ে ভয় এবং দুশ্চিন্তা।
অর্গানিক কারণে সৃষ্ট পুরুষত্বহীনতা-
১. এনাটোমিকাল= বড় হাইড্রোসেল = টেস্টিকুলার ফাইব্রোসিস ২. কার্ডিওরেসপেরেট োরী = এনজিনা = মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন ৩. জেনিটো ইউরিনারী = ফাইমোসিস = প্রিয়াপিজম = প্রোসটাটিটিস = ইউরেথ্রিটিস = প্রোসটাটেকটমী ৪. এন্ড্রোক্রাইনাল = ডায়াবেটিস = থাইরোটক্সিকোসিস = স্থলতা = ইনফ্যান্টালিজম = ক্যাসট্রেশন = এক্রোমেগালি ৫. নিউরোলজিক্যাল = মাল্টিপোল সিরোসিস = অপুষ্টি = পারকিনসন্স অসুখ = টেমপোরাল লবের সমস্যা = সপাইনাল কর্ডের আঘাত = ই সি টি ৬. ইনফেকশন = টিউবারকিলোসিস = গনোরিয়া = মাম্পস ৭. ড্রাগ নির্ভরতা= এলকোহল সেবন = স্নায়ু শিথিলকারী ওষুধ = এন্টিহাইপারটেনস িভ ওষুধ = সাইকোট্রপিকস ওষুধ। যেমন-ইমিপ্রামিন = ডিউরেটিক্স। যেমন – রেজারপাইন