১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শনিবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

জাপানের ওষুধ করোনা সারাতে ‘নিশ্চিতভাবে কার্যকর’, দাবি চীনের

চীনের স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য জাপানে ব্যবহৃত এক ধরনের ওষুধ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে চীনে কার্যকর হয়েছে। জাপানের গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।

চীনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ঝাং শিনমিন বলেছেন, জাপানের ফুজিফ্লিম কোম্পানির সহযোগী প্রতিষ্ঠান টয়ামা কেমিক্যাল ওই ওষুধটির উৎপাদনকারী। তাদের এই ওষুধটি উহান ও শেনজেন শহরে করোনায় সংক্রমিত ৩৪০ জন রোগীর ওপর প্রয়োগ করে আশাব্যঞ্জক ফল পাওয়া গেছে।

চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহানেই গত বছরের ডিসেম্বরে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হয়। এখন এ ভাইরাস বিশ্বের ১৬৫টি দেশে ছড়িয়েছে। বুধবার পর্যন্ত মারা গেছে আট হাজারের বেশি মানুষ। আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দুই লাখ ছাড়িয়ে গেছে।

চীনের কর্মকর্তা ঝাং শিনমিন বলেন, ‘ওষুধটি যথেষ্ট নিরাপদ এবং রোগ সারাতে নিশ্চিতভাবে এটি কার্যকর।’ শেনজেনে যেসব রোগীকে জাপানের এ ওষুধ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের সবাই চার দিনের মধ্যেই সেরে উঠেছেন। আর যাঁদের এ ওষুধ দেওয়া হয়নি, তাঁরা সারতে ১১ দিন সময় নিয়েছেন। এর পাশাপাশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি যাঁরা এ ওষুধ পেয়েছেন, তাঁদের ফুসফুসের অবস্থাও ৯১ ভাগ সেরে উঠেছে। আর যাঁদের এ ওষুধ দেওয়া হয়নি, তাঁদের ফুসফুসের অবস্থার ৬২ শতাংশ উন্নতি ঘটেছে।

তবে ওষুধটির এ কার্যকারিতার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টয়ামা কেমিক্যাল।

হালকা ও মাঝারি মাত্রায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে জাপানের চিকিৎসকেরাও এ ওষুধ প্রয়োগ করছেন। এটি দেওয়ার পর রোগীর পরিস্থিতি আর খারাপের দিকে যাবে না, এই আশাতেই ওষুধটি প্রয়োগ হচ্ছে। তবে জাপানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছেন, যেসব রোগীর অবস্থা জটিল, তাঁদের জন্য এ ওষুধটি কার্যকর নয়।

সূত্র: প্রথম আলো

Comments

comments