সিজারিয়ান ডেলিভারিতে যৌনতায় সমস্যা
যে নারীদের সন্তান জন্মদানের সময় সিজারিয়ান পদ্ধতির সাহায্য নিতে হয় তাদের যৌনতায় কিছুটা সমস্যা হয়। বিশেষ করে সন্তান জন্মদানের পর প্রথমদিকের যৌনতায় ব্যথা অনুভব করেন বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। গবেষকরা জানিয়েছেন, ‘অপারেটিভ বার্থ’ পদ্ধতিতে সন্তান জন্মদানেও শুরুর দিকে যৌনতাতে সমস্যা ও ব্যথা হয়।
অস্ট্রেলিয়ার মার্ডক চিলড্রেন্স রিসার্চ ইন্সটিটিউটের গবেষক এলি ম্যাকডোনাল্ড বলেন, ‘আমাদের গবেষণায় সিজারিয়ান ও ভ্যাকুয়ামের সহায়তায় সন্তান জন্মদানের ৬ থেকে ১৮ মাস পরও নারীদের যৌনতার সময় ব্যথার রেকর্ড পাওয়া গেছে।’
গবেষণার জন্য বিজ্ঞানীরা অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের ১,২৪৪ জন প্রথমবার সন্তান জন্মদানকারী মাকে পর্যবেক্ষণ করেন। তাদের মধ্যে ৪৯ শতাংশ সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে ‘ভ্যাজাইনাল‘ পদ্ধতি অবলম্বন করেন। এ ছাড়াও সে নারীদের ৯.৭ শতাংশ সিজারিয়ান পদ্ধতি বেছে নেয় এবং ১৯.৯ শতাংশকে জরুরি প্রয়োজনে সিজারিয়ান করাতে হয়।
গবেষণায় দেখা যায়, ৭৮ ভাগ অংশগ্রহণকারীর যৌনতা শুরু হয় সন্তান জন্মদানের তিন মাসের মধ্যে।
গবেষণায় প্রকাশিত হয় স্বাভাবিকভাবে সন্তান জন্মদানের তুলনায় যারা সিজারিয়ান বা ভ্যাকুয়াম পদ্ধতি ব্যবহার করেন তাদের পরবর্তী ১৮ মাসের মধ্যে যৌনতার সময় ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণ হয়ে যায়।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ‘বিজেওজি : অ্যান ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব অবস্ট্রিক্স অ্যান্ড গায়নেকোলজি’ জার্নালে।
গবেষণার জন্য বিজ্ঞানীরা অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের ১,২৪৪ জন প্রথমবার সন্তান জন্মদানকারী মাকে পর্যবেক্ষণ করেন। তাদের মধ্যে ৪৯ শতাংশ সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে ‘ভ্যাজাইনাল‘ পদ্ধতি অবলম্বন করেন। এ ছাড়াও সে নারীদের ৯.৭ শতাংশ সিজারিয়ান পদ্ধতি বেছে নেয় এবং ১৯.৯ শতাংশকে জরুরি প্রয়োজনে সিজারিয়ান করাতে হয়।
সুত্রঃকালের কণ্ঠ