মহিলাদের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর ব্যক্তিগত কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে, প্রথমত এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট নারীর স্তন যুগল এক সাথে নারীর ত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌন জীবনে এবং মাতৃত্ব কালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে, নারীর নারীত্ব পূর্ণ মাত্রায় ফুটে উঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে।
পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষেও আবেদিত বা উত্তেজিত হয়। যৌন জীবনের প্রধান ভূমিকা রাখে নারীর স্তন, স্তনের স্পর্শের দ্বারা নারী সবচেয়ে মৌলিক এবং চূড়ান্ত যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পৌঁছে যায়।
নারীর পার্শ্ববর্তী যৌনাঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে আবেদনশীল যৌনাঙ্গ হলো তার ভগাঙ্কুর। এটি নারীর বাইরের যৌনাঙ্গ ভগাঙ্কুর বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ভগাংকুরের দৈঘ্য এবং প্রস্থ সব নারীর এক রকম সমান নাও হতে পারে, তবে সব নারীর ক্ষেত্রে ভগাংকুরের স্পর্শের আনন্দ অপরিসীম।
ভগাঙ্কুর এর মাথা নরম চামড়ার দ্বারা বা ত্বকের আবৃত থাকে একে কিটোরাল হুড বা ভগাঙ্কুরের আবৃত মাথা বলা যেতে পারে, এই মাথাকে আস্তে সরিয়ে নিলে লালচে কিংবা সাদা যে নরম মাংসের ছোট পিন্ড দেখা যাবে সেটি হলো ভগাঙ্কুর।
নারী এখানে স্পর্শে আনন্দ অনুভব করে এই আনন্দ চরম পলকের মতো আনন্দ দিতে পারে, কোনো কোনো নারীকে দেখা যায় যে তারা যৌন মিলনের আনন্দের চাইতে ভগাঙ্কুরের স্পর্শে আনন্দ উপভোগ করে বেশি এবং জীবন ব্যাপী তারা যৌন আনন্দ এর মাঝে খুজে পায়।
ভগাঙ্কুরে যদি নিজ হাতে স্পর্শ করে শারীরিক আনন্দ পাওয়া যায় তবে তাকে হস্তমৈথুন বলা যেতে পারে কিন্তু স্বামির যৌন সঙ্গীর স্পর্শে উক্ত শারীরিক আনন্দ পেলে তাকে আউটার কোর্স বা বাইরের যৌনতা বলা হয়।
ভগাঙ্কুরের পরে নারীর পার্শ্ববর্তী যৌনাঙ্গের মধ্যে যৌনির মুখ এবং যৌনির ঠোঁটের ব্যাপারটি চলে আসে, নারীর যোনির অর্থাৎ যৌন মিলনের প্রধান অঙ্গের উপর ভাগে দুটো ঠোঁট থাকে এর একটির নাম ল্যাবিয়া ম্যাজোরা এবং অন্যটির নাম ল্যাবিয়া ম্যানোরা, ল্যাবিয়া ম্যাজোরা হলো অপোকৃত বড় ঠোঁটটির নাম এবং ল্যাবিয়া ম্যানোরা হলো অপোকৃত ছোট ঠোঁটটির নাম।
যৌন উত্তেজনার সময় যোনির এই দুটি ঠোঁট এমনিতে একটু ফাঁক হয়ে যায় বা সরে যায়, ভগাঙ্কুরের নিচে মূত্র নালীর একটি জায়গা আছে এখান দিয়ে নারীর মূত্র ত্যাগ করতে হয়, মোটা-মোটি নারীর পার্শ্ববর্তী যৌনাঙ্গের ধারণা হলো এমন নারীর এই পার্শ্ববর্তী যৌনাঙ্গের পুরো অঞ্চলটিকে বলা হয় ভাবলা এই অঞ্চলে প্রচুর যৌন কেশ বা যৌন লোমের বিকাশ ঘটে।