৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

এই ৮ টি জিনিস জানলে প্রসবের পর পুরোদমে যৌন মিলন নিশ্চিত

গর্ভাবস্থা মানসিক ও শারীরিক ভাবে মানুষকে ক্লান্ত করে দেয়। এবং তার পর মিলনের কথা ভাবতে ভয় লাগে। প্রসবের পর যৌন মিলন একটু আলাদা এবং অভ্যস্ত হতে সময় লাগে। এই লেখাটা পড়লে আপনি এই মিলনকে আরেকটু সহজ করতে পারবেন।

১. তৈলাক্তকরণ

প্রসবের পর যোনির শুস্কতা এবং বেদনা খুব স্বাভাবিক। নিজের থেকে তৈলাক্ত না হলে তৈলাক্তকরণের জেল পাওয়া যায়। কিন্তু ভালো হবে যদি শরীরের ইঙ্গিতের অপেক্ষা করেন যে সে প্রস্তুত। তা ছাড়া বেশিদিন স্বামীকে যৌন মিলন থেকে বঞ্চিত করতে আপনারই খারাপ লাগবে। খুব কষ্ট হলে ডাক্তার দেখাবেন।

২. ব্যথা করলে থেমে যাবেন

প্রসবের পর যৌন মিলন কষ্টকর হতে পারে। তাই মৌখিক উদ্দীপনা ও যৌন খেলা অর্থাৎ ফোর প্লে দিয়ে শুরু করুন। কষ্ট হলেই স্বামীকে বলবেন। সেই অবস্থান ঠিক করবেন যাতে আপনি আরাম পান। কেগেল ব্যায়াম করলে আপনার শ্রোণী তল শক্ত হবে ও অর্গাস্ম তীব্র হয়ে উঠবে।

৩. অন্তরঙ্গতা

কষ্ট হলে করবেন না। কামশক্তি গর্ভাবস্থার পর পুরো মাত্রায় ফিরে আসবে। যৌন মিলন এক অন্যের কাছে আসার এক মাত্র উপায় নয়। অন্তরঙ্গতা বাড়ান এবং দেখবেন যৌন মিলন ও প্রেম দুটোই ফিরে আসবে।

৪. ব্রা পরবেন

স্তনের আকার যেহেতু বেড়েছে এইগুলি পড়লে তা আয়ত্বের মধ্যে থাকবে। স্তন্যপানের পর হয়ত আপনি চাইবেন না কেউ তা ধরুক তাই স্বামীকে বলে দেবেন যে আপনার কষ্ট হয়। কিছু মায়েদের উত্তেজনায় স্তনদুগ্ধ বেরিয়ে পরে।

৫. যৌন খেলা

প্রসবের পর প্রথম বার ব্যথা হতে বাধ্য। স্বামীকে ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলবেন। অন্তরঙ্গতা চাইবেন, যৌন খেলায় মেতে উঠবেন। তাহলেই দেখবেন ব্যাপারটা আর এত কষ্টকর লাগছে না।

৬. আপনার শিশু

শিশুকে ভালো করে খাইয়ে দেবেন এবং খেয়াল রাখবেন যেন কেউ তার সাথে থাকে যাতে আপনাকে মাঝ্পথে উঠে শিশুকে দেখতে না যেতে হয়। গর্ভাবস্থার আগের ও পরের যৌন মিলন কিন্তু সম্পূর্ণ আলাদা।

৭. নিজের মত সময় নেবেন

হরমোনের গোলমালের কারণে কামশক্তি হারানো স্বাভাবিক। তখনই রাজি হবেন যখন আপনি মানসিক ও শারীরিক রূপে প্রস্তুত। স্বামীকে নিয়ে মন খারাপ করবেন না; আপনি একা নন। কিছু মায়েদের এক বছরের ওপরে সময় লাগে। যাই করবেন আগে ডাক্তারের সাথে কথা বলে নেবেন।

৮. জন্ম নিয়ন্ত্রণ

এটা ভীষণভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আপনারও নিশ্চই কদিনের মধ্যেই আবার গর্ভাবস্থার শারীরিক ও মানসিক চাপ সামলানোর কোনো শখ নেই, তাই নয় কি?

Comments

comments