৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

এই ৮ খাদ্য সত্যিকার অর্থেই চুলপড়া কমায়

❏ ত্রিফলা: আমলকি, হরিতকি ও বহেরা- এই তিনটি ফলের মিশ্রণে তৈরি হয় ত্রিফলা। পানির সঙ্গে ত্রিফলার গুঁড়ো মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মাথার ত্বকের লাগালে জাদুকরী ফল পাওয়া যায়। চুলকে পরিপুষ্ট করা এবং চুলপড়া কমাতে এর জুড়ি মেলা ভার। এ ছাড়া প্রতিদিন রাতে এক কাপ গরম পানিতে এই ত্রিফলা গুঁড়ো মিশিয়ে পানও করতে পারেন। এটি শুধু আপনার দেহ থেকে বিষাক্ত পদার্থ বেরই করে দেবে না বরং আপনার চুলের গোড়াগুলোকেও আরো স্বাস্থ্যবান এবং শক্ত করবে।

❏ স্পিনাক: আপনি হয়তো জানেন না চুলপড়ার একটি বড় কারণ দেহে আয়রনের ঘাটতি। স্পিনাকে আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন সি যা চুলপড়া কমাতে বেশ কার্যকর। উপাকারিতা লাভের জন্য আপনি যেকোনো রূপে- সেদ্ধ বা ব্লেন্ডারে গুঁড়ো করে এটি খেতে পারেন।

❏ পেঁয়াজ: এই বহুমুখী কার্যকারিতাসম্পন্ন সবজিটিও চুলের জন্য বেশ উপকারী। পেঁয়াজের রসে আছে ক্যাটালেইজ নামের একটি এনজাইম।

এই বিষয়গুলোর উপর ভিডিও বা স্বাস্থ্য বিষয়ক ভিডিও দেখতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি ঠিকানা: – YouTube.com/HealthDoctorBD

❏ মধু: নিয়মিত অন্তত এক চা চামচ করে মধু পান করার পাশাপাশি ৯:১ অনুপাতে মধু ও পানির মিশ্রণ মাথার ত্বকে নিয়মিতভাবে লাগালে খুশকি, পাঁচড়া ও চুলপড়া নিয়ন্ত্রেণে চলে আসবে।

❏ মেথি বীজ: মেথি বীজ আয়রন এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। এটি শুধু চুলপড়া কমায় না। চুলপাকাও ঠেকায়। এর পাউডার তৈরি করে চুলের যেকোনো তেলের সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে মাথায় লাগান। তাহলেই সবচেয়ে ভালো ফল পাবেন।

❏ কারি পাতা: কারি পাতায় আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে এবং অ্যামাইনো এসিড। যা চুলপড়া কমাতে এবং নতুন চুল গজানোর গতি বাড়াতে সহায়ক। এই পাতায় আরো আছে বিটা-ক্যারোটিন এবং প্রোটিন যা চুলপড়া ও চুলের পাতলা হয়ে যাওয়া কমায়। আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এটি যুক্ত করুন। চাইলে আপনার হেয়ার ম্যাসাজ অয়েলেও আপনি এই পাতা যুক্ত করে ব্যবহার করতে পারেন।

❏ আমলকি: এটি ভিটামিন সি এবং জরুরি ফ্যাটি অ্যাসিডেপূর্ণ। যা শুধু চুলের গ্রন্থিগুলোকেই শক্তিশালী করে না বরং চুলকে উজ্জ্বলতাও বাড়ায়। আপনি চাইলে জুস/পাউডার বা কোনো রেসিপির উপাদান হিসেবে এর ব্যবহার করতে পারেন। এটি যেকোনো রূপেই কার্যকর। কিন্তু প্রতিদিন ব্যবহার করতে হবে।

❏ কাজুবাদাম: চুল মূলত কেরাটিনের তৈরি। কেরাটিন হলো চুলের গ্রন্থিতে উৎপন্ন একটি প্রোটিন। এ ছাড়া কাজুবাদাম বায়োটিনেরও সমৃদ্ধ একটি উৎস। যা চুলের ভিটামিন হিসেবে পরিচিত। বায়োটিন প্রোটিনকে সরলীকৃত করে অ্যামাইনো এসিডে রূপান্তরিত করে। যা থেকে কেরাটিন তৈরি হয়।সূত্র: এনডিটিভি।

Comments

comments