১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, সোমবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

কিডনি ভালো রাখার ৮ উপায়

কিডনি রক্ত ফিল্টার করে, মূত্রের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে, হর্মোন উৎপাদন করে৷ এই সব ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিলে তার অর্থ, কিডনি ঠিকমতো কাজ করছে না। কিডনি ভালো রাখার আট উপায় জেনে নিন-

সচল থাকুন, সক্রিয় থাকুন: খেলাধুলা, হাঁটাচলা, ব্যায়াম হলো ব্লাড প্রেসার কমিয়ে রাখার এবং ডায়াবেটিস রোখার শ্রেষ্ঠ পন্থা৷ ডায়াবেটিস থেকেই কিডনির সমস্যা দেখা দেয়৷ ডায়ালিসিস রোগীদের ৩০ শতাংশ ডায়াবেটিসের রোগী।

ব্লাড সুগার চেক করান: ব্লাড সুগারের লেভেল স্টেডি থাকা চাই৷ উচ্চ ব্লাড সুগার কিডনির ভেতরের ব্লাড ভেসেল’গুলোর ক্ষতি করে, ফলে ঠিকমতো রক্ত পরিশোধন হয় না৷ ব্লাড সুগার ঠিক থাকলে, কিডনিও ভালো থাকে।

ব্লাড প্রেসারের খেয়াল রাখুন: উচ্চ রক্তচাপ কিডনি ফেইলিওর এর দ্বিতীয় প্রধান কারণ৷ দীর্ঘমেয়াদে হাই ব্লাড প্রেসার ব্লাড ভেসেলগুলোর ক্ষতি করতে পারে৷ কিডনির কর্মক্ষমতা অক্ষত রাখার জন্য রক্তচাপ ১৪০-৯০ এর বেশি হলে চলবে না৷ রক্তচাপ কম রাখার জন্য দরকার পড়লে ওষুধ খেতে হবে।

স্বাস্থ্যকর খাবার খাবেন: কথায় বলে ‘ব্যালেন্সড ডায়েট’, মানে ফলমূল, শাকসবজি, ফাইবার ইত্যাদি খেয়ে ওজন ঠিক রাখা প্রয়োজন৷ বেশি মোটা হওয়ার সঙ্গে রক্তের উচ্চচাপ এবং ডায়াবেটিস উভয়েরই যোগ আছে৷ যতো কম সম্ভব লবণ খাওয়া উচিত, কেননা অতিরিক্ত পরিমাণ লবণ কিডনির ক্ষতি করে।

পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খাবেন: শরীর থেকে হানিকর পদার্থ ফিল্টার করে বের করার জন্য কিডনির পানি লাগে৷ কাজেই দিনে দেড় থেকে দু’লিটার পানি খাওয়া উচিত।

ধূমপান ছাড়ুন: ব্লাড ভেসেল-এর সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে ধূমপান৷ এছাড়া সাধারণভাবেই ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর।

পেইনকিলার বেশিদিন নেবেন না: বহুদিন ধরে ব্যথা কমানোর ওষুধ খেলে কিডনির ক্ষতি হয়৷ আগে থেকেই কিডনির ক্ষতি হয়ে থাকলে, বাজারে কেনা যায়, এমন পেইনকিলার নেওয়াটাও বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়াতে পারে৷ সর্বক্ষেত্রেই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

প্রতি বছর কিডনি চেক করান: বিশেষ করে যারা বেশি ঝুঁকিতে আছেন: যাদের বয়স ষাটের বেশি; যাদের ডায়াবেটিস কিংবা হাই ব্লাড প্রেসার আছে; যাদের মেদ বেশি অথবা যাদের পরিবারের কারও কিডনি ফেইলিওর হয়েছে।

Comments

comments