৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

যে ৩ কারণে দেরিতে বিয়ে করা উচিত নয় !!!

বর্তমানে নারী-পুরুষেরা দেরিতে বিয়ে করার পক্ষে। কেননা তারা তাদের ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক বেশি সচেতন। ক্যারিয়ারে ভালোভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে তারপরে বিয়ে বিয়ের জালে আটকাতে চান। নারীদের ক্ষেত্রেও বিষয়টা একই রকম। কেননা নারীরা সাংসারিক জীবনে স্বাধীনতা চায়। যেটা সম্ভব শুধুমাত্র ভালো একটা ক্যারিয়ার তৈরির মাধ্যমে।
এ কারণে পড়াশোনা শেষ হয়ে একটা চাকুরিতে না ঢোকা পর্যন্ত তারা বিয়ে করতে চান না। কিন্তু দেরিতে বিয়ে করার নেতিবাচক বিষয়গুলো নিয়ে অনেকেই ভাবেন না। দেরিতে বিয়ে করার কিছু নেতিবাচক বিষয় রয়েছে।

ohabitlogo

* দৈহিক কারণঃ 
বলা হয়ে থাকে ৩০ এর মাঝেই নারী পুরুষ উভয়েরই বিয়ে করে ফেলা উচিৎ তবে সেটা নারীদের ক্ষেত্রে আরও কিছুটা আগে হলে ভালো। মানব দেহের অনেক জটিলতা রয়েছে। মানব যৌবন বেশিদিন স্থায়ী হয় না এটা আমরা সবাই জানি। এ কারণে বিয়ে যদি দেরিতে করা হয় তাহলে নারী পুরুষ উভয়েরই কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন শারীরিক মিলন ঠিকভাবে না হওয়া, বাচ্চা না হওয়া, বাচ্চা মিসক্যারেজ হওয়া ইত্যাদি। এছাড়া ৩০ বছরের পরে নারীরা গর্ভধারণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে বা বাচ্চা সুস্থ স্বাভাবিকভাবে হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। স্বাভাবিকভাবে একজন নারীর ২৫ এর মাঝে এবং একজন পুরুষের অবশ্যই ৩০ এর মাঝে বিয়ে করা উচিৎ।
* সামাজিক কারণঃ 
যদিও এই আধুনিক সমাজের মানুষেরা অনেক বেশি আধুনিক মন মানসিকতার হয়ে থাকেন। তারপরও বিয়ে দেরিতে করলে কিছু না কিছু সামাজিক জটিলতা হয়েই থাকে। মেয়ের অনেক বয়স হয়ে যাচ্ছে এটা যেমন সমাজের চোখে একটু দৃষ্টিকটু ঠিক তেমনি বয়স্ক মেয়ের জন্য উপযুক্ত পাত্র খুঁজে পেতেও বেশ জটিলতা তৈরি হয়। মেয়ে যদি মাস্টার্স পাস করে ফেলে তাহলে তার জন্য ভালো এবং উপযুক্ত ছেলে পাওয়া বেশ কষ্টের হয়ে যায়। কেননা ছেলেরা বিয়ে করতে গেলে একটু কম বয়সের মেয়েদেরই খুঁজে থাকেন। ফলে সমস্যায় পড়তে হয় নারীদের।
* পারিবারিক কারণঃ
প্রতিটি পরিবারের একটি ভবিষ্যতের পরিকল্পনা রয়েছে। এ কারণে পরিকল্পনা মতই বিয়েটা দেরিতে করা একেবারেই উচিৎ না। কেননা দেখা যায় যে বিয়ের পরে যে দায়িত্বটা থাকে সেটি হল সন্তান মানুষ করা। বাবা মা যদি বেশি বয়স করে বিয়ে করেন তাহলে তারা তাদের সন্তানদের যথেষ্ট সেবা দিতে পারেন না। কারণ তারা অল্পতেই অনেক বেশি বয়সের অধিকারী হয়ে যান এবং সন্তানদের তাদের জীবিতকালে সুষ্ঠু সেবা দিতে পারেন না। এ কারণেও তাড়াতাড়ি বিয়ে করা উচিৎ। মোটামুটিভাবে সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেও দেরিতে বিয়ে করা উচিৎ না।

Comments

comments