৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

কিডনির প্রদাহ হলে

কিডনির প্রাথমিক রোগে বা অন্য কোনো কারণে কিডনি আক্রান্ত হয়ে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে

বেঁচে থাকার জন্য আমরা যে প্রতিনিয়ত খাবার বা পথ্য গ্রহণ করে থাকি তা শরীরে ব্যবহৃত হওয়ার পর যে বর্জ্য পদার্থ জমা হয় তা প্রধানত কিডনি দিয়েই বের হয়ে আসে। আর তাই কিডনিকে একটি নিখুঁত ছাকনির সঙ্গে তুলনা করা হয়ে থাকে। অবশ্য ছাকনির কাজে ছাড়াও কিডনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে যেমন সাহায্য করে ঠিক তেমনি সাহায্য করে রক্ত তৈরিতে এবং অস্থির গঠনে।

কিডনির প্রাথমিক রোগে বা অন্য কোনো কারণে কিডনি আক্রান্ত হয়ে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং নানা ধরনের কিডনি রোগ দেখা দিতে পারে।

কিডনির প্রদাহ : বাংলাদেশের শিশুদের মধ্যে এ রোগের প্রকোপ অত্যন্ত বেশি। ৫-১৫ বছরের শিশুরাই সাধারণত নেফ্রাইটিস রোগে আক্রান্ত হয় এবং মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের মধ্যে এ রোগের প্রকোপ বেশি। ছেলেমেয়ে হার হলো ২:১। বিশেষ ধরনের স্ট্রেপ্টোকক্কাস নামক জীবাণু দিয়ে শিশুর গলায় প্রদাহ হলে বা চর্মরোগ-খুজলি, খোস-পাঁচড়া হলে এর জটিলতা হিসেবে সাধারণত দুই থেকে তিন সপ্তাহ পরে নেফ্রাইটিস রোগ দেখা দেয়। অনেকক্ষেত্রে শুধু জ্বরের পরে এ রোগ দেখা দেয়।

লক্ষণগুলো : লক্ষণগুলো তাড়াতাড়ি বা হঠাৎ দেখা দেয় এবং তা মৃদু থেকে মারাত্মক হতে পারে।
১) আক্রান্ত শিশুর চোখ-মুখ ফোলা ফোলা মনে হয়। বিশেষ করে ঘুম থেকে উঠলে চোখের পাতা ফুলে যায়।
২) পায়ে এবং পেটেও পানি জমতে পারে।
৩) প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়।
৪) প্রস্রাবের রঙ ঘোলাটে, কাঁচা চা অথবা কোকাকোলার মতো কিংবা লালচে হয়। এ রোগ হরে কিডনি দিয়ে রক্তের লোহিত কণিকা প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে আসে, ফলে প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হয়। লোহিত কণিকার সাথে প্রোটিনও বের হয়ে আসে।
৫) শরীর ম্যাজ-ম্যাজ করা, দুর্বলতা, জ্বর-জ্বর ভাব, ক্ষুধা মন্দা, মাথাব্যথা, পেটব্যথা ইত্যাদি থেকে শুরু করে সমস্ত শরীর ফুলে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, খিচুনি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, প্রস্রাব একেবারে বন্ধ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

এ রোগ হলে শিশুর রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা মারাত্মক রকম বেড়ে যেতে পারে। রোগের লক্ষণ দেখে এবং প্রস্রাব পরীক্ষা করলে এ রোগ সহজেই নির্ণয় করা যায়। তবে রোগের কারণ এবং শরীরের বিভিন্ন সিস্টেমের ওপর কতটুকু প্রতিক্রিয়া হয়েছে তা নির্ধারণ করার জন্য রক্ত পরীক্ষাসহ বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হয়।

চিকিৎসা : কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। চিকিৎসা প্রধানত উপসর্গভিত্তিক। সঠিক চিকিৎসা হলে নেফ্রাইটিসে আক্রান্ত শতকরা ৯৭ শতাংশ শিশুই ভালো হয়ে যায়। দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে সব উপসর্গ দূর হয়ে যায় এবং শিশু স্বাভাবিক কাজকর্ম ও লেখাপড়া করতে পারে। রোগ ভালো হয়ে যাওয়ার পর অন্তত দুই বছর ফলোআপে থাকা উচিত।

নেফ্রাইটিসে আক্রান্ত শতকরা ০৫.-২ ভাগ শিশুর বেলায় অতি তাড়াতাড়ি কিডনি খারাপ হয়ে যেতে পারে এবং কয়েক মাসের মধ্যে কিডনির কার্যকারিতা স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। শিশুর চুলকানি, খোস-পাঁচড়া বা কোনো চর্মরোগ দেখা দিলে বা গলা ব্যথা হলে তা কখনই অবহেলা করা উচিত নয় এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করান দরকার।

দেরি করলে পরবর্তীকালে কিডনির প্রদাহ রোগ হতে পারে। বাংলাদেশের মতো দেশে তাই রোগ প্রতিরোধের ওপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।

আকস্মিক কিডনি বিকল : যদি হঠাৎ করে কয়েক ঘণ্টা থেকে শুরু করে কয়েক দিনের মধ্যে কিডনির কার্যকারিতা দ্রুত লোপ পেতে থাকে, তাকে আমরা আকস্মিক বা একিউট কিডনি বিকল বলে থাকি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগীর প্রস্রাব কমে যায় এবং পরবর্তীকালে কিডনি দ্বারা প্রস্রাব তৈরি নাও হতে পারে।

রোগের লক্ষণ দেখে দ্রুত রক্তের ইউরিয়া, ক্রিয়াটিনিন সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্লোরাইড, বাইকার্বনেট ইত্যাদি ইলেকট্রোলাইট পরীক্ষা করে দ্রুত চিকিৎসা করান প্রয়োজন। সঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু করলে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগীকে কিডনি বিকল হওয়ার পরও সম্পূর্ণ সুস্থ করা সম্ভব।

চিকিৎসা : চিকিৎসার প্রধান দিক হলো শরীরের জলীয় পদার্থ পূরণ এবং রক্তের লবণ, পটাশিয়াম এবং ক্ষার নিয়ন্ত্রণ এবং পূরণ করা। আর সে জন্যই আকস্মিক কিডনি বিকল হলে এর চিকিৎসা বড় বড় হাসপাতালে করা প্রয়োজন। অবশ্য এ রোগ সম্পর্কে সচেতনতা থাকলে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার লক্ষ্যে সঠিক পদক্ষেপটি গ্রহণ করে নিকটস্থ চিকিৎসকের মাধ্যমে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারলে আকস্মিক কিডনি বিকল হওয়ার আগেই রোগীকে নিরাময় করা সম্ভব।

ধীরগতিতে কিডনি বিকল : ধীরে ধীরে মাসের পর মাস বা বছরের পর বছর ধরে যদি দুটি কিডনিরই কার্যকারিতা নষ্ট হতে থাকে, তাকে আমরা ধীরগতিতে কিডনি বিকল বা ক্রনিক কিডনি ফেইলিউর বলে থাকি।

রোগীকে পরীক্ষা করে রক্তস্বল্পতা বোঝা যায়। বেশির ভাগ রোগীর উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে। এ ছাড়া, কোনো কোনো ক্ষেত্রে কারণ সাপেক্ষে রোগীর শরীরে পানি দেখা দিতে পারে আবার অনেক ক্ষেত্রে চামড়া শুকিয়ে যেতে পারে। কিছু রোগীর হৃৎপিণ্ডের আবরণে পানি এবং হার্টফেইলিউরের চিহ্ন দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে শরীরের এমনকি হাত-পায়ের মাংসপেশী শুকিয়ে রোগী চলাফেরার শক্তিটুকুও হারিয়ে ফেলে।

চিকিৎসা : চিকিৎসা সাধারণত নির্ভর করে কি কারণে ও কত পরিমাণে কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয়েছে তার উপর। দুটো কিডনির শতকরা ৯৫ ভাগের উপরে যদি নষ্ট হয়ে যায় তবে কোন ভাবেই কিডনির কার্যকারিতা ফিরানো সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজন ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি সংযোজন।

লেখক : সাবেক অধ্যক্ষ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।

 

সকাল সকাল খালি পেটে ডিম : জানেন সমস্যা কী?

সম্প্রতি একটি বিখ্যাত জার্নালে একটি গবেষণা পত্র প্রকাশিত হয়েছে, তাতে যা জানা গেছে তা বেজায় চমকপ্রদ। কয়েক হাজার মানুষের ওপর করা এই গবেষণাটিতে দেখা গেছে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে একটা বা দুটি ডিম খেলে দেহের অন্দরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ছোট-বড় সব রোগই দূরে পালাতে শুরু করে। সেই সঙ্গে মেলে আরো অনেক উপকারিতা। যেমন ধরুন…

১. চুল পড়ার হার কমে : নানা কারণে চুল পড়ার হার কি বেড়ে গেছে? তাহলে বন্ধু প্রতিদিন ব্রেকফাস্টে একটা করে ডিম খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন দারুন উপকার পাবেন। আসলে ডিমের অন্দরে থাকা ভিটামিন এ ও ই এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই দুটি উপাদান চুলের গোড়ার পুষ্টির ঘাটতি দূর করে। ফলে চুল পড়ার হার কমতে সময় লাগে না।

২. দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায় : ডিমে রয়েছে লুয়েটিন এবং জিয়াক্সেনথিন নামে দুটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা আলট্রাভায়োলেট রশ্মির থেকে চোখকে রক্ষা করে। সেই সঙ্গে রেটিনার কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ফলে ছানি সহ একাধিক চোখের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পেতে শুরু করে।

৩. অ্যামাইনো অ্যাসিডের ঘাটতি দূর হয় : শরীরের সচলতা বজায় রাখতে নিয়মিত যে যে উপদানগুলির প্রয়োজন পরে অ্যামাইনো অ্যাসিড তার মধ্যে অন্যতম। আর ডিমে এই উপাদানটি প্রচুর পরিমাণে আছে। তাই তো ব্রেকফাস্টের মেনুতে যদি ডিমের অন্তর্ভুক্তি ঘটে তাহলে শরীরের সুস্থতা নিয়ে কোনো চিন্তাই থাকে না।

৪. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ে : ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, স্কিন এবং চুলের সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর এই উপাদানটি প্রচুর মাত্রায় রয়েছে ডিমে। তাই একথা বলা যেতেই পারে যে প্রতিদিন একটা করে ডিম খেলে মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত উপকার পাওয়া যায়। এই পরিমাণ উপকারিতা আর কোনো খাবার থেকে পাওয়া যায় বলে তো মনে হয় না।

৫. অ্যানিমিয়ার প্রকোপ কমে : শরীরে হিমোগ্লবিনের মাত্রা কমতে থাকলে সাধারণত এমন ধরনের রোগ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। তাই তো দেহের অন্দরে যাতে এই উপাদানটির মাত্রা কখনো না কমে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে ডিম। কীভাবে? বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে সেদ্ধ ডিমে উপস্থিত আয়রন শরীরে প্রবেশ করার পর লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ফলে অ্যানিমিয়ার মতো রোগের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না।

৬. ওজন কমে : একেবারে ঠিক শুনেছেন! ডিম খেলে ওজন বাড়ে না, বরং কমে। কীভাবে এমনটা হয় জানেন? সকাল সকাল ডিম খাওয়া মাত্র পেট ভরে যায় এবং অনেকক্ষণ পর্যন্ত ক্ষিদেই পায় না। ফলে চিপস, ভাজাভুজি খেয়ে পেট ভরানোর প্রয়োজন পরে না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন বাড়ার কোনও আশঙ্কাই থাকে না। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা সকাল সকাল শরীরের ক্যালরির চাহিদা পূরণ করে দেয়, তাদের সারা দিনে বেশি বেশি করে ক্যালরি সমৃদ্ধি খাওয়ার ইচ্ছা থাকে না। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর একথা তো সকলেই জানেন যে ডিমে য়ে পরিমাণ ক্যালরি থাকে তা শরীরের প্রয়োজন মিটিয়ে দেয়। ফলে দেহে চর্বি জমার সুযোগই তাকে না। তাই অতিরিক্ত ওজনের কারণে যদি আপনি চিন্তায় থাকেন, তাহলে কাল সকাল থেকেই একটা করে ডিম খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেন।

৭. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে : অনেকেরই মনে করেন বেশি ডিম খেলে নাকি কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এই ধরণা কিন্তু একেবারেই ঠিক নয়। কারণ একাধিক গবেষণায় একথা ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়ে গেছে যে ডিমে উপস্থিত ২০০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল আসলে ভাল কোলেস্টেরলের পর্যাযে পরে। ফলে এটি শরীরের কোনো ক্ষতি তো করেই না, বরং উপকারে লাগে। তাই তো প্রতিদিন ব্রেকফাস্টে ১টা করে ডিম খেলে শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে, ফলে কমতে থাকে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ। ৮.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে: ডিমে উপস্থিত সেলেনিয়াম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কার্যকারীতাকে তো বাড়াই, সেই সঙ্গে থাইরয়েড হরমোনের ক্ষরণ যাতে টিক মতো হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে সংক্রমণ এবং থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়।

৯. ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পায় : ডিমে কোলিন নামে একটি এসেনশিয়াল নিউট্রিয়েন্ট থাকে, যা ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর একবার মস্তিষ্ক বেশি বেশি করে কাজ করা শুরু করলে একদিকে যেমন স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়, তেমনি মনোযোগ এবং বুদ্ধির ধারও বাড়তে শুরু করে। এক কথায় মস্তিষ্ক কত সুন্দরভাবে কাজ করবে তা অনেকাংশেই নির্ভর করে কোলিনের উপর। সেই কারণেই তো এই উপাদনটির ঘাটতি দেখা দিলে ডিমেনশিয়া এবং অ্যালঝাইমারস সহ একাধিক ব্রেন ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।

১০. স্ট্রেসের প্রকোপ কমে : ডিমে উপস্থিত প্রায় ৯ ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড মস্তিষ্কে সেরাটোনিন নামক বিশেষ এক ধরনের হরমোনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। এ হরমোনটি স্ট্রেস এবং অ্যাংজাইটি কমিয়ে নিমেষে মন ভাল করে দিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

১১. হাড়কে শক্তপোক্ত করে : ভিটামিন ডি-তে পরিপূর্ণ হওয়ার কারণে নিয়মিত ডিম খেলে হাড় এবং দাঁতের স্বাস্থ্য নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না। সেইসঙ্গে এই উপাদানটি হজম ক্ষমতা এবং হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ফলে সার্বিকভাবে শরীর চাঙ্গা হয়ে ওঠে।

সূত্র: নয়া দিগন্ত

Comments

comments