জন্মনিয়ন্ত্রণ বা গর্ভনিরোধক পিলের ব্যবহার বিষয়ক জরুরী প্রশ্নোত্তর
নারীর জীবনের সবচেয়ে বড় পরীক্ষার নাম হল গর্ভধারণ। এক্ষেত্রে অনেক সময়েই প্রয়োজন হয় জন্মবিরতিকরণ বা গর্ভনিয়ন্ত্রণের। আর গর্ভনিয়ন্ত্রণের জন্য নারীর একান্ত সঙ্গী কন্ট্রাসেপটিভ পিল; যা বড়ি হিসেবে অধিক পরিচিত। এই ধরণের পিল হল অত্যন্ত কার্যকরী গর্ভনিরোধক যাতে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন নামের দুটি হরমোন উপস্থিত থাকে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ক্রমন্নতির ফলে নারীর যে কোন একান্ত সমস্যা এখন সমাধানযোগ্য।
অসুস্থতা একান্ত গোপনীয় হলেও সেটা অসুস্থতাই। সমস্যা বড় আকার ধারণ করার আগেই তার প্রতিকার করা জরুরী। তেমনি যে কোন সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়াটাও জরুরী। নিজের এমন কোন সমস্যা থাকলে দেরী না করে আজই
মেয়েলী সমস্যা বা জন্মনিয়ন্ত্রণে পিল সম্পর্কে বিবিধ প্রশ্নোত্তর নিয়ে আজকের আয়োজনঃ
পিল গ্রহণের পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাই? পিল খাওয়ার নিয়ম কি?
মাসিক ঋতুচক্রের পঞ্চম দিন থেকে পিল খাওয়া উচিত। যদি কোনও কারণে পিল খেতে ভুলে যান তবে পরের দিন একসঙ্গে দুটি পিল খাওয়া দরকার। এই ধরণের ওষুধে অর্থাৎ পিলের পাতার প্রথম তিন সপ্তাহের ওষুধ হল হরমোন পিল এবং শেষ সপ্তাহের ওষুধে থাকে কেবল মাত্র আয়রন। সে কারণে চতুর্থ সপ্তাহে স্বাভাবিকভাবেই পিরিয়ড হয়ে থাকে। নতুন পিলের পাতা ব্যবহার শুরু করা উচিত প্রতি চতুর্থ সপ্তাহে।
মাসিক ঋতুচক্রের পঞ্চম দিন থেকে পিল খাওয়া উচিত। যদি কোনও কারণে পিল খেতে ভুলে যান তবে পরের দিন একসঙ্গে দুটি পিল খাওয়া দরকার। এই ধরণের ওষুধে অর্থাৎ পিলের পাতার প্রথম তিন সপ্তাহের ওষুধ হল হরমোন পিল এবং শেষ সপ্তাহের ওষুধে থাকে কেবল মাত্র আয়রন। সে কারণে চতুর্থ সপ্তাহে স্বাভাবিকভাবেই পিরিয়ড হয়ে থাকে। নতুন পিলের পাতা ব্যবহার শুরু করা উচিত প্রতি চতুর্থ সপ্তাহে।
পিলের উপকারিতা আছে কী?
নিয়মিত পিল খাবার ফলে নারী অঙ্গে পরিবর্তন দেখা যায়। নিয়মিত পিল ব্যবহার করলে নারী দেহে বিভিন্ন ঝুঁকির অবসান ঘটে। এই পিল ব্যবহার করলে, ওয়ারিয়ান সিস্ট, অ্যানিমিয়া, আর্থারাইটিস, একটোপিক প্রেগনেন্সি, যৌনাঙ্গে প্রদাহজনিত রোগ ইত্যাদির সম্ভাবনা কমে যায়। এচাড়াও পিরিয়ড চলাকালীন অস্বস্তি, খিঁচুনি, যন্ত্রণা লাঘব করে। পিল খাওয়া বন্ধ করে দিলেই স্বাভাবিক নিয়মে গর্ভধারণ সম্ভব।
নিয়মিত পিল খাবার ফলে নারী অঙ্গে পরিবর্তন দেখা যায়। নিয়মিত পিল ব্যবহার করলে নারী দেহে বিভিন্ন ঝুঁকির অবসান ঘটে। এই পিল ব্যবহার করলে, ওয়ারিয়ান সিস্ট, অ্যানিমিয়া, আর্থারাইটিস, একটোপিক প্রেগনেন্সি, যৌনাঙ্গে প্রদাহজনিত রোগ ইত্যাদির সম্ভাবনা কমে যায়। এচাড়াও পিরিয়ড চলাকালীন অস্বস্তি, খিঁচুনি, যন্ত্রণা লাঘব করে। পিল খাওয়া বন্ধ করে দিলেই স্বাভাবিক নিয়মে গর্ভধারণ সম্ভব।
আমার বয়স ৩২ বছর। দুই বছর আগে বিয়ে হয়েছে। আগামী দুই বছর মা হওয়ার কথা ভাবছি না। আমি নিয়মিত কন্ট্রাসেপটিভ পিল খাই। এই ধরনের পিল রেগুলার খেলে কি গর্ভধারণ বা সন্তান ধারণে সমস্যা হতে পারে?
প্রথমত আপনাকে নিয়মিত চেক আপের মধ্যে থাকতে হবে। আপনি একবার আলট্রা সাউন্ড, হরমোন প্রোফাইল, লিভার ফাংশন টেস্ট করিয়ে নিন এবং ডাক্তারের সঙ্গে কনসাল্ট করুন। ডাক্তার আপনার রিপোর্ট দেখে বলে দিতে পারবেন পিল কন্টিনিউ করা উচিত হবে কি না।
প্রথমত আপনাকে নিয়মিত চেক আপের মধ্যে থাকতে হবে। আপনি একবার আলট্রা সাউন্ড, হরমোন প্রোফাইল, লিভার ফাংশন টেস্ট করিয়ে নিন এবং ডাক্তারের সঙ্গে কনসাল্ট করুন। ডাক্তার আপনার রিপোর্ট দেখে বলে দিতে পারবেন পিল কন্টিনিউ করা উচিত হবে কি না।
এমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ পিল কাকে বলে?
Emergency Contraceptive অর্থাৎ এমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ পিল হলো, অ-পরিকল্পিত গর্ভধারণ (Unplanned Pregnancy – আনপ্ল্যানড প্রেগ্ন্যান্সি) রোধ করার এক নিরাপদ ও সহজ উপায়, যা অরক্ষিত যৌন-সহবাস (সেক্স) অথবা গর্ভনিরোধক (কন্ট্রাসেপ্টিভ)-এর ব্যর্থতার দরুন সৃষ্টি হয়।
Emergency Contraceptive অর্থাৎ এমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ পিল হলো, অ-পরিকল্পিত গর্ভধারণ (Unplanned Pregnancy – আনপ্ল্যানড প্রেগ্ন্যান্সি) রোধ করার এক নিরাপদ ও সহজ উপায়, যা অরক্ষিত যৌন-সহবাস (সেক্স) অথবা গর্ভনিরোধক (কন্ট্রাসেপ্টিভ)-এর ব্যর্থতার দরুন সৃষ্টি হয়।
আই-পিল কী?
আই-পিল হলো সিপ্লা দ্বারা প্রস্তুত এক এমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ পিল। একক ডোজ-এর আই-পিল অরক্ষিত যৌন-সহবাস (সেক্স)-এর পরে অথবা গর্ভনিরোধক ব্যর্থ হওয়ার দরুন সৃষ্ট অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ-রোধের এক নিরাপদ ও সহজ সমাধান প্রদান করে। প্রেসক্রিপশন ছাড়াই সমস্ত ওষুধের দোকানে আই-পিল পাওয়া যায়।
আই-পিল হলো সিপ্লা দ্বারা প্রস্তুত এক এমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ পিল। একক ডোজ-এর আই-পিল অরক্ষিত যৌন-সহবাস (সেক্স)-এর পরে অথবা গর্ভনিরোধক ব্যর্থ হওয়ার দরুন সৃষ্ট অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ-রোধের এক নিরাপদ ও সহজ সমাধান প্রদান করে। প্রেসক্রিপশন ছাড়াই সমস্ত ওষুধের দোকানে আই-পিল পাওয়া যায়।
আই-পিল ব্যবহারের জন্য কোন সময়টা সঠিক নয়?
আপনি যদি ইতিপূর্বেই গর্ভবতী থাকেন, তাহলে আই-পিল কাজ করবে না। কারণ এটি কেবল গর্ভনিরোধের এমার্জেন্সি পদ্ধতি অথবা ব্যাকআপ মাত্র। এটি গর্ভনিরোধ-পদ্ধতির বিকল্প নয়। আই-পিল কার্যকর হবে না যদি তা অরক্ষিত যৌন-সহবাস (সেক্স)-এর ৭২ ঘন্টা পরে গ্রহণ করা হয়। আপনি যদি লেভোনর্জেস্ট্রেল-এর প্রতি অ্যালার্জি-প্রবণ হন, তাহলে আই-পিল সুপারিশ করা হয় না। লেভোনর্জেস্ট্রেল হলো আই-পিল ট্যাবলেটে উপস্থিত ওষুধের নাম।
আপনি যদি ইতিপূর্বেই গর্ভবতী থাকেন, তাহলে আই-পিল কাজ করবে না। কারণ এটি কেবল গর্ভনিরোধের এমার্জেন্সি পদ্ধতি অথবা ব্যাকআপ মাত্র। এটি গর্ভনিরোধ-পদ্ধতির বিকল্প নয়। আই-পিল কার্যকর হবে না যদি তা অরক্ষিত যৌন-সহবাস (সেক্স)-এর ৭২ ঘন্টা পরে গ্রহণ করা হয়। আপনি যদি লেভোনর্জেস্ট্রেল-এর প্রতি অ্যালার্জি-প্রবণ হন, তাহলে আই-পিল সুপারিশ করা হয় না। লেভোনর্জেস্ট্রেল হলো আই-পিল ট্যাবলেটে উপস্থিত ওষুধের নাম।
আই-পিল কিভাবে কাজ করে?
আই-পিল তিনটি আলাদা-আলাদা উপায়ের যেকোনো একটি অনুযায়ী কাজ করে। তবে তা নির্ভর করে আপনার ঋতুচক্রের সময়ে আপনি কোন অবস্থায় থাকতে পারেন; তার ওপর।
এটি ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নিঃসৃত হতে বাধা দিতে পারে।
যদি ডিম্বাণু ইতিপূর্বেই নিঃসৃত হয়, তাহলে এটি শুক্রাণুকে বাধা দেয় যাতে তা ডিম্বাণুটিকে নিষিক্ত না করতে পারে।
ডিম্বাণু ইতিপূর্বেই নিষিক্ত হয়ে গেলে, এটি তাকে গর্ভাশয়ের ধারে সংযুক্ত হতে বাধা দিতে পারে।
একথা উল্লেখ করা জরুরি যে, গর্ভধারণ শুধু তখনই প্রতিষ্ঠিত হয়, যখন নিষিক্ত ডিম্বাণু গর্ভাশয়ের গায়ে সংযুক্ত হয়ে যায়। আই-পিল অকার্যকর হয় যদি গর্ভধারণ প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায় (নিষিক্ত ডিম্বাণু গর্ভাশয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়)। তাই একে গর্ভপাতের পিল বলা চলে না।
আই-পিল তিনটি আলাদা-আলাদা উপায়ের যেকোনো একটি অনুযায়ী কাজ করে। তবে তা নির্ভর করে আপনার ঋতুচক্রের সময়ে আপনি কোন অবস্থায় থাকতে পারেন; তার ওপর।
এটি ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নিঃসৃত হতে বাধা দিতে পারে।
যদি ডিম্বাণু ইতিপূর্বেই নিঃসৃত হয়, তাহলে এটি শুক্রাণুকে বাধা দেয় যাতে তা ডিম্বাণুটিকে নিষিক্ত না করতে পারে।
ডিম্বাণু ইতিপূর্বেই নিষিক্ত হয়ে গেলে, এটি তাকে গর্ভাশয়ের ধারে সংযুক্ত হতে বাধা দিতে পারে।
একথা উল্লেখ করা জরুরি যে, গর্ভধারণ শুধু তখনই প্রতিষ্ঠিত হয়, যখন নিষিক্ত ডিম্বাণু গর্ভাশয়ের গায়ে সংযুক্ত হয়ে যায়। আই-পিল অকার্যকর হয় যদি গর্ভধারণ প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায় (নিষিক্ত ডিম্বাণু গর্ভাশয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়)। তাই একে গর্ভপাতের পিল বলা চলে না।
জন্মবিরতি করণ পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে কি? পিলের সাইড এফেক্ট কি কি?
জন্মবিরতি করণ পিলগুলো বর্তমানে যেভাবে তৈরি হয় তাতে তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে যদি অতিরিক্ত ব্লিডিং হয় তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। তবে যদি ব্রণের সমস্যা আগে থেকেই থাকে তবে ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ উপকারি। প্রাথমিক পর্যায়ে পিল গ্রহনে মাথা ঘোরা, ঝিমঝিম ভাব, ক্ষুধামন্দা বা ক্ষুধা বৃদ্ধি, মাসিকের সময় সামান্য কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। এছাড়াও স্তনের স্ফীতি বা কোমর বেড়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে পিল চলাকালীন সময়ে ব্যায়াম, সুষম আহার ও সমসময় ফিল গুড ইমোশন বজায় রাখা উচিত। নিয়মিত পিল গ্রহনে ধীরে ধীরে সব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা সাইড ইফেক্ট দূর হয়ে যায়। জরায়ু, হার্ট বা কিডনির অসুখ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই পিল ব্যবহার করতে হবে।
জন্মবিরতি করণ পিলগুলো বর্তমানে যেভাবে তৈরি হয় তাতে তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে যদি অতিরিক্ত ব্লিডিং হয় তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। তবে যদি ব্রণের সমস্যা আগে থেকেই থাকে তবে ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ উপকারি। প্রাথমিক পর্যায়ে পিল গ্রহনে মাথা ঘোরা, ঝিমঝিম ভাব, ক্ষুধামন্দা বা ক্ষুধা বৃদ্ধি, মাসিকের সময় সামান্য কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। এছাড়াও স্তনের স্ফীতি বা কোমর বেড়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে পিল চলাকালীন সময়ে ব্যায়াম, সুষম আহার ও সমসময় ফিল গুড ইমোশন বজায় রাখা উচিত। নিয়মিত পিল গ্রহনে ধীরে ধীরে সব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা সাইড ইফেক্ট দূর হয়ে যায়। জরায়ু, হার্ট বা কিডনির অসুখ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই পিল ব্যবহার করতে হবে।
কিভাবে আই-পিল থেকে সর্বোত্তম সেবা পাওয়া যাবে? আই-পিল খেয়ে সেরা ফল লাভের উপায় কী?
আই-পিল সবচেয়ে ভালোভাবে কাজ করে যখন তা অরক্ষিত যৌন মিলন অথবা গর্ভনিরোধকের ব্যর্থতার পর যতশীঘ্র সম্ভব গ্রহণ করা হয়। তবে তা ৭২ ঘন্টার বেশি যেন দেরী না হয়।
আই-পিল সবচেয়ে ভালোভাবে কাজ করে যখন তা অরক্ষিত যৌন মিলন অথবা গর্ভনিরোধকের ব্যর্থতার পর যতশীঘ্র সম্ভব গ্রহণ করা হয়। তবে তা ৭২ ঘন্টার বেশি যেন দেরী না হয়।
আই-পিল কতটুকু কার্যকরী?
যত তাড়াতাড়ি আই-পিল গ্রহণ করা হবে, তা ততো বেশি কার্যকরী হবে। অরক্ষিত যৌন মিলন বা সহবাস এর ২৪ ঘন্টার মধ্যে খেয়ে নিলে এটি ৯৫% কার্যকর হয়। তবে ২৫-৪৮ ঘন্টার মধ্যে খেলে ভয় থাকা স্বাভাবিক।
যত তাড়াতাড়ি আই-পিল গ্রহণ করা হবে, তা ততো বেশি কার্যকরী হবে। অরক্ষিত যৌন মিলন বা সহবাস এর ২৪ ঘন্টার মধ্যে খেয়ে নিলে এটি ৯৫% কার্যকর হয়। তবে ২৫-৪৮ ঘন্টার মধ্যে খেলে ভয় থাকা স্বাভাবিক।
আমার বয়স ২১ বছর। ১৬ বছর বয়সে পিরিয়ড হয়। আমার পিরিয়ড খুব অনিয়মিত। প্রতি মাসেই নির্দিষ্ট দিনের সাত আট দিন পরে পিরিয়ড হয়। এমনকী, দুই মাস পরও হয়ে যায়। আমার প্রথম থেকেই এই সমস্যা রয়েছে।
এটা কি কোনও অসুখের লক্ষণ?
এই ধরনের সমস্যা জিইয়ে রাখা উচিত নয়। আপনার সিমটম শুনে মনে হচ্ছে পসিসিস্টিক ওভারি হয়ে থাকতে পারে। তাই আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আলট্রা সোনোগ্রাফি, হরমোন প্রোফাইল পরীক্ষা করিয়ে নিন এবং কোনও গাইনিকলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করুন। প্রয়োজনে আপনার লাইফস্টাইল চেঞ্জের উপর জোর দিতে হতে পারে।
এটা কি কোনও অসুখের লক্ষণ?
এই ধরনের সমস্যা জিইয়ে রাখা উচিত নয়। আপনার সিমটম শুনে মনে হচ্ছে পসিসিস্টিক ওভারি হয়ে থাকতে পারে। তাই আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আলট্রা সোনোগ্রাফি, হরমোন প্রোফাইল পরীক্ষা করিয়ে নিন এবং কোনও গাইনিকলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করুন। প্রয়োজনে আপনার লাইফস্টাইল চেঞ্জের উপর জোর দিতে হতে পারে।
কারা আই-পিল ব্যবহার করতে পারে? আইপিল কার জন্য?
আই-পিল যেকোনো মহিলাই ব্যবহার করতে পারে। যারা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সের আর গর্ভনিরোধকের অভাবে বা তার প্রয়োগ ব্যর্থ হওয়ার দরুন অ-পরিকল্পিত গর্ভধারনের সম্ভাবনার সম্মুখীন। এটি ধর্ষণের ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হতে পারে।
আই-পিল যেকোনো মহিলাই ব্যবহার করতে পারে। যারা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সের আর গর্ভনিরোধকের অভাবে বা তার প্রয়োগ ব্যর্থ হওয়ার দরুন অ-পরিকল্পিত গর্ভধারনের সম্ভাবনার সম্মুখীন। এটি ধর্ষণের ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হতে পারে।
‘এমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ পিল’ ‘গর্ভপাতের পিল’ থেকে কি আলাদা? আই-পিল ও সাধারণ পিলের পার্থক্য আছে কি?
ডাক্তারী ভাষায় গর্ভাবস্থা শুরু হয় যখন নিষিক্ত ডিম্বাণু গর্ভাশয়ের ধারে সংযুক্ত হয়ে যায়। গর্ভপাতের বড়িতে কিছু ওষুধ থাকে যেমন, অ্যান্টিপ্রোজেস্টিন্স। যা গর্ভধারণ হওয়ার পরেও তা বিকাশে বাধাসৃষ্টি করে। অপরদিকে,
এমারজেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ পিল। যেমন, আই-পিল-এ আছে সাধারণ স্ত্রী-হর্মোন। যা প্রথমেই গর্ভধারণে বাধা দেয়। ফলে এটি গর্ভপাত ঘটায় না।
ডাক্তারী ভাষায় গর্ভাবস্থা শুরু হয় যখন নিষিক্ত ডিম্বাণু গর্ভাশয়ের ধারে সংযুক্ত হয়ে যায়। গর্ভপাতের বড়িতে কিছু ওষুধ থাকে যেমন, অ্যান্টিপ্রোজেস্টিন্স। যা গর্ভধারণ হওয়ার পরেও তা বিকাশে বাধাসৃষ্টি করে। অপরদিকে,
এমারজেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ পিল। যেমন, আই-পিল-এ আছে সাধারণ স্ত্রী-হর্মোন। যা প্রথমেই গর্ভধারণে বাধা দেয়। ফলে এটি গর্ভপাত ঘটায় না।
আই-পিল ব্যবহারের সঠিক সময় কোনটা?
যদি আপনি অরক্ষিত যৌন-সহবাসে লিপ্ত হন এবং গর্ভধারণ রোধ করতে চান, তাহলে আপনার যতশীঘ্র্র সম্ভব আই-পিল গ্রহণ করা উচিত; ভালো হয় যদি তা অরক্ষিত যৌন-সহবাস (সেক্স)-এর ১২ ঘন্টার মধ্যে হয়, আর ৭২ ঘন্টার বেশি দেরি যেন না হয়।
যদি আপনি অরক্ষিত যৌন-সহবাসে লিপ্ত হন এবং গর্ভধারণ রোধ করতে চান, তাহলে আপনার যতশীঘ্র্র সম্ভব আই-পিল গ্রহণ করা উচিত; ভালো হয় যদি তা অরক্ষিত যৌন-সহবাস (সেক্স)-এর ১২ ঘন্টার মধ্যে হয়, আর ৭২ ঘন্টার বেশি দেরি যেন না হয়।
পিল গ্রহনে চিকিৎসকের পরামর্শ জানতে চাই?
পিল ব্যবহারের পর চোখে ঝাপসা দেখা বা দেখার অসুবিধা, মাথাব্যথা, অস্বাভাবিক পায়ে ব্যথা, বুকে ব্যথা, কাশির সঙ্গে রক্ত বের হওয়া, তলপেটে ব্যথা, এই ধরণের উপসর্গগুলি দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
পিল ব্যবহারের পর চোখে ঝাপসা দেখা বা দেখার অসুবিধা, মাথাব্যথা, অস্বাভাবিক পায়ে ব্যথা, বুকে ব্যথা, কাশির সঙ্গে রক্ত বের হওয়া, তলপেটে ব্যথা, এই ধরণের উপসর্গগুলি দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
আই-পিল গ্রহণের আগে ডাক্তারকে দিয়ে চেক-আপ করানোর দরকার আছে?
আই-পিল গ্রহণের আগে ডাক্তারী চেক-আপের দরকার নেই। তবে যদি কোনো গুরুতর অসুস্থতায় ভোগেন, অথবা লেভোনর্জেস্ট্রেল-এর প্রতি আপনার কোনো অ্যালার্জি থেকে থাকে, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে নেওয়াই ভালো।
আই-পিল গ্রহণের আগে ডাক্তারী চেক-আপের দরকার নেই। তবে যদি কোনো গুরুতর অসুস্থতায় ভোগেন, অথবা লেভোনর্জেস্ট্রেল-এর প্রতি আপনার কোনো অ্যালার্জি থেকে থাকে, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে নেওয়াই ভালো।
পিল খাওয়ার নিয়মঃ
মাস ব্যাপী পিল গ্রহনের জন্য যে কোন কোম্পানীর পিল খাওয়া যায়। তবে প্রথম দিকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত একটি ব্রান্ডের পিল খাওয়া উচিত। যেমন, প্রথম থেকে ফেমিকন খেতে শুরু করলে, তা যৌন জীবনের শেষ পর্যন্ত খাওয়া উচিত। এক্ষেত্রে মেয়েদের শরীরের সাথে অর্থাৎ দেহ, মন, স্বাস্থ্যর সাথে যেটা মানানসই, সেটাই গ্রহন করতে হবে। পিলের প্যাকেটের গায়ে ব্যবহার নির্দেশিকা থাকে। এই নির্দেশিকা মেনেও পিল খাওয়া শুরু করতে পারেন।
মাস ব্যাপী পিল গ্রহনের জন্য যে কোন কোম্পানীর পিল খাওয়া যায়। তবে প্রথম দিকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত একটি ব্রান্ডের পিল খাওয়া উচিত। যেমন, প্রথম থেকে ফেমিকন খেতে শুরু করলে, তা যৌন জীবনের শেষ পর্যন্ত খাওয়া উচিত। এক্ষেত্রে মেয়েদের শরীরের সাথে অর্থাৎ দেহ, মন, স্বাস্থ্যর সাথে যেটা মানানসই, সেটাই গ্রহন করতে হবে। পিলের প্যাকেটের গায়ে ব্যবহার নির্দেশিকা থাকে। এই নির্দেশিকা মেনেও পিল খাওয়া শুরু করতে পারেন।
আই-পিল ব্যবহারের নির্দেশ কি কি?
আই-পিল হলো একক ডোজ-এর ট্যাবলেট; যা মুখের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হয়। খাবার খাওয়ার পর একগ্লাস পানির সঙ্গে এটি গিলে খাওয়া উচিত। আই-পিল যতশীঘ্র সম্ভব খাওয়া উচিত, তা যেন অরক্ষিত সহবাস (সেক্স) অথবা গর্ভনিরোধকের ব্যর্থতার পর ৭২ ঘন্টা অতিক্রম না করে।
আই-পিল হলো একক ডোজ-এর ট্যাবলেট; যা মুখের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হয়। খাবার খাওয়ার পর একগ্লাস পানির সঙ্গে এটি গিলে খাওয়া উচিত। আই-পিল যতশীঘ্র সম্ভব খাওয়া উচিত, তা যেন অরক্ষিত সহবাস (সেক্স) অথবা গর্ভনিরোধকের ব্যর্থতার পর ৭২ ঘন্টা অতিক্রম না করে।
Peuli পিউলি পিল কি? পিউলি কি?
আই পিলের শ্রেনীভুক্ত পিউলি পিল। একসাথে যৌন জীবন যাপনের চলার পথে অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ হতেই পারে। আর এই অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ভুলের সমাধানের জন্য জিসকা ফার্মার ‘Peuli®’ পিউলি পিল। যৌন মিলন বা সেক্স করার ৫ দিনের মধ্যে একটি পিল খেয়ে নিলেই অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সির ঝুঁকি আর থাকে না।
আই পিলের শ্রেনীভুক্ত পিউলি পিল। একসাথে যৌন জীবন যাপনের চলার পথে অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ হতেই পারে। আর এই অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ভুলের সমাধানের জন্য জিসকা ফার্মার ‘Peuli®’ পিউলি পিল। যৌন মিলন বা সেক্স করার ৫ দিনের মধ্যে একটি পিল খেয়ে নিলেই অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সির ঝুঁকি আর থাকে না।
জন্মনিয়ন্ত্রণ-পদ্ধতি হিসেবে আই-পিলের কাজ কী কী?
জন্মনিয়ন্ত্রণ বা গর্ভনিরোধে আই-পিলের কাজ যথেষ্ট। যেমন, গর্ভনিরোধকের ব্যর্থতা, অরক্ষিত যৌন মিলন (সেক্স), নিয়মিত জন্ম-নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির অপপ্রয়োগ, জোর করে বা ভুল করে সেক্স করা। সূত্র: ইন্টারসনট
জন্মনিয়ন্ত্রণ বা গর্ভনিরোধে আই-পিলের কাজ যথেষ্ট। যেমন, গর্ভনিরোধকের ব্যর্থতা, অরক্ষিত যৌন মিলন (সেক্স), নিয়মিত জন্ম-নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির অপপ্রয়োগ, জোর করে বা ভুল করে সেক্স করা। সূত্র: ইন্টারসনট