৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

ব্রণ সমস্যা চিরতরে দূর করতে গ্রিন টি’র ব্যবহার

চীনে প্রায় ৪০০০ বছর আগে থেকে সবুজ চা বা গ্রিন টি ব্যবহার শুরু হয়েছিল। বর্তমানে তা সারা বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়েছে।গ্রিন টি আর স্বাভাবিক চা এর মধ্যে মুল পার্থক্য এর রাসায়ানিক পদার্থ গুলোর মাঝে।

স্বাভাবিক চা এ ক্যাফেইন এবং অক্সিডেন্ট এর পরিমাণের তুলনায় গ্রিন টি তে এই মুল ২ টি উপাদানের পরিমাণ অনেক বেশি।

আজকাল এটি সৌন্দর্য চর্চার থেরাপিতেও ব্যবহার হচ্ছে। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গ্রিন টিতে (সবুজ চা) এন্টিঅক্সিডেন্টের পাশাপাশি অন্যান্য পুষ্টিগুণও রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এ চা-কে স্টোর হাউস বলা যেতে পারে। নিয়মিত এ চা পান সূর্যের আলোর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে।

যৌবন পেরিয়েও ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে এ চা বেশ উপকারী। ত্বক ক্যানসার প্রতিরোধেও এটি কার্যকর। গ্রিন টি ত্বকের বলিরেখা দূর করে আরও মসৃণ করে তোলে। পান করার পাশাপাশি গ্রিন টি মাস্ক সরাসরি মুখমন্ডলেও ব্যবহার করা যায়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এতে মুখের মেছতা ও ব্রণসহ দাগ দূর করার ক্ষেত্রে বেশ উপকার পাওয়া যায়। রূপচর্চা বিষয়ক ওয়েবসাইটে গ্রিন টির কয়েকটি উপযোগি ব্যবহারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। নিচে এর আলোচনা করা হলো।

ব্রণের দাগ দূর:

অনেক নামিদামি ব্র্যান্ডের ক্রিমও ব্রণের জেদি দাগ দূর করতে ব্যর্থ হয়। সে ক্ষেত্রে গ্রিন টি বেশ কার্যকর। গরম পানিতে গ্রিন টি ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরে পানি আলাদা করে তা ঠাণ্ডা করতে হবে। মুখ ধুতে ওই পানি ব্যবহার করুন। কিন্তু মুখ ধুয়ে মুছে ফেলবে না। পানি মুখে শুকাতে দিন, এতে ত্বক গ্রিন টি শুষে নিবে। এভাবে নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের দাগ হালকা হয়ে আসবে।

নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে ক্যান্সারের মতো জটিল রোগসহ আরও অনেক রোগের ঝুঁকিও কমিয়ে আনা সম্ভব অনেকাংশে।

এছাড়া এই চায়ের রয়েছে নানান উপকারিতা। যেমন-

– সবুজ চা দেহকোষকে ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে, ফলে বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
– বার্ধক্য রোধ করে শরীরকে সুস্থ ও সুন্দর রাখে।
– হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।
– কার্যকর ভূমিকা পালন করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে।
– রক্তের কোলেস্টোরেলের মাত্রা কমিয়ে উপকারি কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।
– নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে উপকারিতা পাওয়া যায় কিডনি রোগের।
– এছাড়া দাঁতক্ষয় এবং পেটের রোগেও উপকারী গ্রিন টি।
– শরীরে রক্ত পরিসঞ্চালন বাড়ায় এটি।

Comments

comments