৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শনিবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

ব্লাউজ টেনে ওর বাম দুধের অর্ধেকটা বের করে দেখলাম সেখানে একটা তিল

আমার বাবা কাকারা সাত ভাই। তাদের মধ্যে দুজন আবার দ্বিতিয়বার হিন্দু মেয়ে বিয়ে করেছিল। একজন এদেশেই আরেকজন ভারতে গিয়ে। এবারে আমি যে গল্পটা বলবো সেটা এদেশি হিন্দু মেয়েকে বিয়ে করা কাকা সম্পর্কে। তিনি আমার মেজ কাকা। সরকারি চাকরি করতেন, জমিজমার জরিপ সংক্রান্ত কাজে। সে কারনে কাকাকে প্রায় সারা বছর দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে হতো।

পরে কাকার পদোন্নতি হওয়াতে তাঁকে অফিস ডিউটি দেওয়া হয় তা-ও আরেক জেলায়। তিনি যখন দ্বিতিয়বার এক হিন্দু মেয়েকে বিয়ে করেন তখন আমার বয়স ৬/৭ বছর। কাকার পরিবার আমাদের সাথেই থাকতো আর কাকা একা তাঁর কর্মস্থলে ভাড়া বাসায় থাকতেন। বছরে ৩/৪ বার বাড়ি আসতেন। যে গল্পটা আমি এখন তোমাদের বলছি সেটা আমি শুনেছি অনেক পরে, বেশ বড় হওয়ার পরে। কারন এমব কিছু ঐ বয়সে আমি বুঝতাম না।
কাকা যেখানে চাকরী করতেন সেটা খুব একটা বড় শহর নয়, ফলে ভাড়া নিয়ে বাস করার মত বাসা খুব এবটা পাওয়া যেত না বললেই চলে। তাই তিনি এক হিন্দু ব্যবসায়ির বাসায় ২য় তলার একটা রুমে থাকতেন। ২য় তলায় একটাই রুম, যেটাকে চিলেকোঠা বলে, সেখানেই কাকা একা থাকতেন আর হোটেলে খেতেন। ফলে রান্ন-বান্নার ঝামেলা তার ছিল না। বাড়িওয়ালা সকালে উঠে বাজারে গিয়ে দোকান খুলতেন, দুপুরে এসে খেয়ে যেতেন আর ফিরতেন গভির রাতে।

কাকার পান খাওয়ার অভ্যাস ছিল। কোন একদিন কাকার বাসায় পান ছিল না। রাতে পান না খেয়ে উনি ঘুমাতে পারতেন না। কিন্তু ঘরে পান নেই। কি করা যায় ভাবতে ভাবতে উনি নিচে নেমে গেলেন আর দ্বিধা-দ্বন্দ্ব নিয়ে বাড়িওয়ালার বাসায় টোকা দিলেন। বাড়িওয়ালার স্ত্রী সাড়া দিলে উনি নিজের পরিচয় দিয়ে পান আছে কিনা জানতে চাইলেন। যারা পান-সিগারেট খায় তারা জানে, এগুলি এমনই জিনিস যে আরেকজন আসক্ত মানুষ পেলে খুব শিঘ্র তাকে আপন মনে করে নেয়।বাড়িওয়ালার স্ত্রী কাকাকে ঘরে যেতে বলল। সেই প্রথম কাকা বাড়িওয়ালার স্ত্রীকে দেখলেন। মুগ্ধ দৃষ্টিতে চেয়ে রইলেন টানা দুই মিনিট। যাই হোক, আমি এখানে কাকার প্রেমের গল্প লিখতে বসিনি, সংক্ষেপে বলি, সেই প্রথম দৃষ্টি বিনিময় থেকে প্রতিদিন পান খাওয়া শুরু এবং যেহেতু বাড়িওয়ালা ছিলেন ব্যবসায় নিমগ্ন তাই কাকার আসল পান খেতে সময় লাগলো না। একদিন কাকা আর বাড়িওয়ালার স্ত্রী চুদাচুদি করার সময় হাতে নাতে ধরা পড়ে গেল।

বাড়িওয়ালা কাকাকে মারার জন্য প্রস্তুতি নিল, আর কাকা তার প্রেমিকাকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে সে রাজি হয় এবং কাকার সাথে সুযোগ বুঝে সটকে পড়লো। আসার সময় বাড়িওয়ালার বৌ (পরে আমার কাকি) তার ৪ বছর বয়সি একমাত্র মেয়েকে সাথে নিয়ে আসে। আমার কাকা একটা নতুন বৌ পেল আর আমি পেলাম একজন খেলার সাথি, যার নাম নিরা। ওর পুরো নাম নিরুপমা আর আমরা ডাকতাম নিরা বলে। আমি আর নিরা একসাথে বড় হতে লাগলাম। স্বাভাবিকভাবেই কয়েক বছরের মধ্যেই আমরা দুজনেই বেশ বড় হয়ে গেলাম।
আমি আর নিরা একসাথেই খেলাধুলা করতাম। নিরা খুব ছোটবেলা থেকেই শাড়ি পড়তো, এটা ছিল ওর একটা শখ। তো ছোটবেলায় ও শাড়ি পড়লেও বেশিরভাগ সময় ও ব্লাউজ বা পেটিকোট পড়তো না, তার দরকারও পড়তো না। কারন যেটা ঢাকার জন্য ব্লাউজ পড়তে হয় ওর তো সেসব তখনো হয়নি। দিন গড়াতে লাগলো, নিরা যখন ১০-এ পৌঁছালো হঠাৎ আমি একদিন খেয়াল করলাম ওর দুধের বোঁটা ফোলা ফোলা লাগছে। আমার নজর আঠার মত লেগে রইল ওর সদ্য ফুলে ওঠা দুধের দিকে এবং কিছুদিনের মধ্যেই ওগুলি সুপারির মত সাইজ হয়ে গেল।
ওসব দেখে দেখে আমি বিজ্ঞ বিশারদ হয়ে গিয়েছিলাম, তাই ভালভাবেই বুঝতে পারলাম, নিরার যৌবন আসতে শুরু করে দিয়েছে। খেলার ছলে আমি সুযোগ পেলেই নিরাকে কাৎ চিৎ করতাম যাতে ওর বুকের কাপড় সরে গিয়ে সদ্য ফুলে ওঠা দুধগুলো দেখা যায়। তা ছাড়া বিভিন্ন ছল ছুতায় ওর দুধের উপর হাত দিয়ে চাপও দিতাম। নিরা বাধা তো দিতই না বরং মনে হতো ও এতে মজাই পেতো। একদিন আমার এক চাচাতো ভাই বলল, “নিরার দুধ উঠছে, দেখেছিস?” আমি বললাম, “যাহ্ ও তো এখনো খুব ছোট”। ভাই বলল, “তোর সাথে তো ওর খুব ভাব, একদিন ধরে চটকায়ে দে, দেখবি কয়েকদিনেই বড় বড় হয়ে যাবে”।

নিরা আমার সব আবদার রাখতো, একদিন সুযোগ বুঝে নিরাকে ওর দুধগুলো টেপার সুযোগ চাইলাম। নিরা রাজি হলো কিন্ত বলল, “তবে বেশি ব্যাথা দিবি না কিন্তু, ওগুলো খুব ব্যাথা”। আমি ওর শর্ত মেনে নিয়ে ওকে এক নির্জন স্থানে নিয়ে গেলাম। বুকের কাপড় ফেলে দিয়ে কচি কচি দুধগুলো দেখলাম প্রান ভরে। লক্ষ্য করলাম দুধের ছোট্ট ছোট্ট মটর দানার মত বোঁটাগুলোর মাথা ভিতর দিকে ডোবানো, ফলে দুধের শির্ষে ছোট্ট গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।

আমি বুড়ো আর শাহাদাত আঙুলের মাঝে নিপলটা ধরে জোরে ডলা দিতেই মটর দানার মত মাথাটা বাইরে বেড়িয়ে এলো। যদিও নিরা খুব ব্যাথা পাচ্ছিল কিন্তু আমি দুটো দুধেরই নিপলের মাথা বের করে দিলাম। পরে মুখে নিয়ে চুষে চুষে ওকে আরাম দিলাম। সেদিনের মত ওকে ছেড়ে দিলাম আর ম্যাজিকের মত ঘটনা ঘটলো। ৩/৪ দিন পর খেয়াল করলাম নিরা কখনো ব্লাউজ ছাড়া থাকছে না, কৌতুহল নিয়ে জিজ্ঞেস করতেই বলল, “সেদিন তুই ওভাবে ডলা দিতেই তো ওগুলো বড় হতে থাকলো, তাই আম্মু আমাকে এখন থেকে সবসময় ব্লাউজ পরে থাকতে বলেছে”।
নিরা ওর মায়ের ব্লাউজ পড়েছে, যেটা ওর গায়ে ঢোলা হয়েছে। ফলে ব্লাউজের ওপর দিয়ে ওর দুধের সাইজ বোঝা যাচ্ছিল না। আমি বললাম, “আমাকে দেখাবি, কত বড় হয়েছে?” নিরা আমাকে আড়ালে নিয়ে ব্লাউজ খুলে দেখালো, সত্যিই তো, দুধগুলো পেয়ারার মত সাইজ হয়ে গেছে। আমি দুই হাতে ধরে টিপলাম আর চুষে দিলাম। এরপর থেকে আমি প্রতিদিন নিরার দুধ টিপতে লাগলাম, কিছুদিনের মধ্যেই ওর দুধগুলো আপেলের মত সাইজ হয়ে গেল।
ঠিক এমনি সময়ে আমাকে উচ্চ শিক্ষার জন্য বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র যেতে হলো এবং সেখানে আমাকে অনেক দিন থাকতে হলো। কিন্তু আমি নিরার কথা ভুলতে পারলাম না। সবসময় কেবল ওর দুধগুলো টিপতে ইচ্ছে করতো। চার বছর পর এক গ্রিষ্মের ছুটিতে আমি বাড়ি ফিরে এলাম….নিরা তখন ১৪য় পড়েছে। নিরা অনেক বড় হয়ে গেছে, ওর বাড়ন্ত শরীরে ওকে আরো অনেক বড় দেখায়। পুরোপুরি শাড়ি পড়ে আর নিজের ব্লাউজ পেটিকোট। ওর বুকগুলো আরো ভরাট আর ভারি হয়েছে, দেখতেও সুন্দর হয়েছে অনেক।
আমিও বড় হয়েছি। নুনুতে মাল এসেছে, নিরাকে ভেবে ভেবে কত যে হাত মেরেছি। আমি এক বুক আশা নিয়ে বাড়ি এলাম যে এবার নিরাকে নিবিড় করে কাছে পাবো কিন্তু আমাকে হতাশ হতে হলো। প্রথম দেখায় নিরা আর সবার মত আমার কুশল জেনে চলে গেল। কি হলো নিরার? নিরা কি সব ভুলে গেল? না কি নিরা অন্য কারো সাথে প্রেম ভালবাসা করছে? আমাকে এ সব প্রশ্নের উত্তর জানতেই হবে। বেশ কয়েকদিন পার হয়ে গেল, নিরা আর আগের মত আমার সাথে মেশে না। দেখা হলে একটু হাসে, এর বেশি কিছু নয়।

একেকবার মনে মনে ভাবি কোন নির্জনে ওকে পেলে আগের মত চেপে ধরতে হবে। কিন্তু সাহসে কুলোয় না, মাঝখানে অনেক সময় পেরিয়ে গেছে, শারিরিক আর মানসিকভাবে নিরা বেড়ে গেছে, আগের মত আমাকে গ্রহন নাও করতে পারে, সেক্ষেত্রে ও যদি চিৎকার দেয় তবে আমার লাইফ হেল হয়ে যাবে। প্রসঙ্গত বলে রাখা দরকার, নিরাকে পড়াশোনা করার জন্য স্কুলে পাঠানোর যত প্রকার সম্ভব কৌশল এবং চাপ প্রয়োগ করা হলেও তাকে স্কুলমুখি করা যায়নি। পড়াশোনা নাকি ওর ভাল লাগে না। সেজন্যে নিরা বলতে গেলে একেবারে অক্ষরজ্ঞানহিনই রয়ে গেছে।

কয়েক দিন পর হটাৎ একদিন সন্ধ্যার পর আকাশ কালো করে মেঘ হলো আর প্রচন্ড ঝড়-বৃষ্টি হয়ে গেল। তখন আমের মৌসুম, গ্রামের লোকদের বড় বড় বাগানে প্রচুর আমগাছ। আর সে সময়ে ঝড়ে পড়া আম কুড়ালে কেই কিছু বলতো না। ফলে আমরা ঝড় হলেই আম কুড়াতে যেতাম। সেদিনও আমি আম কুড়াতে যাবো বলে ভাবছি, হঠাৎ নিরার গলা শুনতে পেলাম, ও আমাকেই ডাকছে। আমি বাইরে বেরুলে বলল, “তোর টর্চলাইটটা নিয়ে শিগগির আয়, চল আম কুড়োই গিয়ে”।
টর্চলাইট নিয়ে আম কুড়ানোর একটা আলাদা মজা আছে। যারা গ্রামের ছেলেমেয়ে এবং আম কুড়ানোর অভিজ্ঞতা আছে তারা জানে, ঝড়ে কেবল আমই পড়ে না, আমগাছের পাতাও পড়ে। সাথে অন্যান্য আবর্জনাও উড়ে আসে, ফলে বিশেষ করে অন্ধকার রাতে আম খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। অনেক সময় অন্ধকার রাতে চমকানো বিজলির আলোতে আম ভেবে ফুলে থাকা আবর্জনার নিচে হাতাতে গিয়ে মানুষ বা কুকুরের গু হাতে লাগার অনেক ঘটনা আছে।
কিন্তু টর্চলাইট থাকলে হেভি মজা, টর্চলাইটের আলো মাটিতে ফেললে আমের গায়ে আলো পড়ে চিকচিক করে ওঠে, ফলে সহজেই আম খুঁজে পাওয়া যায়। আমি আমার তিন ব্যটারির টর্চলাইটটা নিয়ে নিরার সাথে আম কুড়োতে বের হলাম। বাড়ির বাইরে গেছি এমন সময় আমার আরেক চাচাতো ভাই রহিম এর সাথে দেখা। রহিমও আমাদের সাথে যোগ দিল, যদিও নিরা কিছুটা আপত্তি করছিল। বলছিল, “মনি, রহিমকে সাথে নেওয়ার দরকার নেই, চল আমরাই দুজনে যাই”।
কিন্তু আমি নিরার কথা না শুনে রহিমকেও সাথে নিলাম। প্রত্যেকের হাতে একটা করে চটের বস্তা, আম কুড়িয়ে রাখার জন্য। আমরা বেশ দূরে এক আমবাগানে গিয়ে আম কুড়োতে লাগলাম। আমি টর্চ ধরছিলাম আর নিরা আম কুড়োচ্ছিল। আমাদের মধ্যে আগেই চুক্তি হয়েছিল, টর্চ জ্বেলে জ্বেলে দুজনে আম কুড়ানো যাবেনা, একজন টর্চ ধরতে হবে আরেকজন কুড়াতে হবে। আম যা পাবো অর্ধেক অর্ধেক ভাগ হবে।

প্রায় অর্ধেক বস্তা আম হয়ে গেল। এতো আম বয়ে নেয়া কষ্ট। তাই আপাততঃ বিরতি দিলাম। নিরা আমাকে বলল, “টর্চটা দিয়ে তুই গিয়ে এগুলি রেখে আয়, আমি ততক্ষণ একটু একটু কুড়াতে থাকি”। আমি বস্তা কাঁধে নিয়ে দৌড় দিলাম। বাড়িতে এসে আম ঢেলে রেখে আবার দৌড়ালাম। বাগানে গিয়ে দেখি ওরা কেউ নেই। আমার কাছে টর্চ ছিলনা, তাই ওদের খুঁজতেও পারছিলাম না। রাতও অনেক হয়েছিল, আর অন্য লোকদের দৃষ্টি আকর্ষন হবে ভেবে জোড়ে চেঁচিয়ে ডাকতেও পারছিলাম না।

আমি এদিক ওদিক ছুটে ওদের খুঁজতে লাগলাম। কিছুদুর যাওয়ার পর হঠাৎ নিরার গলার আওয়াজ পেলাম, কাছে গিয়ে শুনলাম নিরা বলছে, “দেখ রহিম, ভাল হবে না বলে দিচ্ছি, এই জন্যই মনিকে বলেছিলাম তোকে সাথে না আনতে। কারণ তুই একটা বদমায়েস, মনিও তো আছে, কই মনি তো আমার সাথে এরকম করে না। ছাড়, ছেড়ে দে বলছি, উহ্ ব্যাথা পাচ্ছি তো, না ছাড়লে কামড়ে দেব কিন্ত, শয়তান বদমায়েস কোথাকার”।
আমি আর দেরি করলাম না। একটা বড় জাম গাছের আড়ালে রহিম নিরাকে চেপে ধরে ওর দুধ টেপার চেষ্টা করছে। দুই একটা টিপ দিচ্ছেও। আমি ওসব দেখেছি এটা গোপন করে দুর থেকেই হাঁক দিলাম, “নিরা, তোরা কোথায়?” নিরা আমার গলার আওয়াজ পাওয়ার সাথে সাথে সাড়া দিল, “মনি, এই যে এখানে আমি”। রহিম ততক্ষনে ওকে ছেড়ে দিয়েছে। আমি বললাম, “তোরা এখানে, আর আমি কখন থেকে তোদের খুঁজে মরছি”।
নিরা ছুটে আমার কাছে চলে এলো, টর্চের আলোতে দেখলাম রহিমের চোখ রাগে জ্বলছে। নিরা বলল, “মনি চলতো বিশ্বাসদের বাগানে যাই, রহিম এখানে কুড়াক”। পরে রহিমের উদ্দেশ্যে বলল, “এই, তুই আমাদের পিছন পিছন এলে কিন্তু ঠ্যাং ভেঙে দিব”। আমি আর নিরা বিশ্বাসদের বাগানে গেলাম কিন্তু সেখানে আম বেশি পেলাম না। বেশ কিছুক্ষন খোঁজাখুজি করে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়লাম। নিরা বলল, “খুব ক্লান্তি লাগছে, চল কোথাও একটু বসি”।
আমরা একটা মোটা গাছের গুঁড়িতে বসলাম। নিরা আমার গায়ে গা লাগিয়ে বসলো, আমার ভিতরের পশুটা জেগে উঠতে লাগলো। কিন্তু আগ বাড়িয়ে কিছু করার সাহস পেলাম না। বেশ কিছুক্ষন পর আমি প্রসঙ্গটা তুললাম, “নিরা, রহিম তোকে কি বলছিল রে?” নিরা আমার দিকে না তাকিয়ে বলল, “রহিমটা খুব শয়তান, অনেকদিন থেকেই আমার পিছনে লাগছে, সুযোগ পেলেই বুকে হাত দিতে চায়”। আমি আর কিছু বললাম না দেখে নিরা বলল, “কি রে কি হলো, কথা বলছিস না কেন?”
আমি বললাম, “কি বলব?” নিরা বলল, “তোর কি কিছুই বলার নেই?” আমি বললাম, “না, চল, অনেক রাত হয়েছে বাড়ি চল, খুব ক্ষিধে পেয়েছে”। আমি আগে আগে হাঁটলাম আর নিরা আমার আগে আগে বাড়ি ফিরে এলো। বাড়িতে এসে আম ভাগ করে নিতে বললে নিরা আমের ভাগ নিতে অস্বিকার করে বলল, “আমারটাও তোরই থাক, আমি তো প্রতি বছরই আম কুড়োই, তুই এতোদিন পর বাড়ি এসেছিস, আমারগুলোও তোকে দিলাম”। ক্লান্ত পায়ে নিরা ঘরে ফিরে গেল।
তিন চার দিন পর………..একদিন দুপুর বেলা খাওয়া শেষে কেন যেন আমার মনটা অস্থির লাগছিল। কিছুতেই ঘরে মন বসাতে পারলাম না। কিন্তু দুপুরের এই কাঠফাটা রৌদ্রে কোথায় যাওয়া যায়? অবশেষে ভাবলাম যাই আমাদের বড় আমগাছের তলায় গিয়ে বসি। আমাদের বাড়ির পিছন দিকে বিশাল এক জঙ্গল ছিল। সেই জঙ্গলের মাঝে ছিল একটা মজা পুকুর। আমগাছটা সেই পুকুরের পাড়ে। বিশাল মোটা গাছের অর্ধেকটা ডাঙায় আর অর্ধেকটা ছিল পুকুরের মাঝে। সেজন্যে পুকুরের পানি কমে গেলে আমগাছের মোটা মোটা শিকড় বেড়িয়ে থাকতো। আমি গিয়ে আমগাছের একটা শিকড়ের উপর আয়েশ করে বসলাম।

গরমের দিনে আমগাছের শিতল ছায়ায় ঝিরঝিরে বাতাসে বেশ লাগছিল। সাধারণতঃ এদিকটায় কেউ আসেনা, জায়গাটা অত্যন্ত নির্জন আর নিরিবিলি। আমগাছের শিকড়ে বসে গাছের গায়ে হেলান দিয়ে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি বুঝতেই পারিনি। কারো ডাক শুনে চমকে উঠলাম। জেগে দেখি নিরা, পুকুড়ের দিকে ঘুড়ে এসে আমাকে ডাকছে। অবাক হলাম, নিরা বুঝলো কি করে যে আমি এখানে। আমি অবাক চোখে জানতে চাইলাম, “তুই এখানে?” নিরা হাসলো, বললো, “তোকে এদিকটায় আসতে দেখেই বুঝেছিলাম, তুই এখানে আসবি। খাওয়া হয়েছিল না তো তাই একটু দেরি হলো, এসে দেখি তুই ভসভস করে নাক ডাকিয়ে ঘুমাচ্ছিস”।

বললাম, “কেন যেন মনটা অস্থির লাগছিল, তাই এখানে এলাম”। নিরার পড়নে শাড়ি, ব্লাউজ, পেটিকোট। ব্লাউজের উপর দিয়েও ওর বড় বড় দুধগুলো বেশ বোঝা যায়। নিরা বলল, “খুব গরম পড়েছে, তাই না রে?” আমি বললাম, “এখানে বেশ ঠান্ডা, বসবি?” নিরা আমার পাশের একটা মোটা শিকড়ে বসলো। আমরা অনেকক্ষণ গল্প করলাম। আমার হোস্টেল জিবনের কথা নিরা মনোযোগ দিয়ে শুনলো। হঠাৎ আমি সেদিন আম কুড়ানোর সময় ওর সাথে রহিমের বিষয়টা নিয়ে প্রশ্ন করতেই ও সে প্রসঙ্গ এড়িয়ে গেলো। বললো, “খুব মজার একটা খেলা আছে, খেলবি?”
আমি উৎসাহ নিয়ে জানতে চাইলাম, “কি খেলা রে?” নিরা বললো, “আয় আমরা গুণে দেখি কার গায়ে বেশি তিল (তিলকের দাগ) আছে। যার গায়ে বেশি সে জিতবে, আর যে হারবে সে আরেকজনের গা টিপে দেবে, খেলবি?” আমি রাজি হয়ে গেলাম। আমার পড়নে গেঞ্জি আর লুঙ্গি ছিল। প্রথমে আমি আমার যৌনাঙ্গ এলাকা বাদে সমস্ত শরীর খুঁজে খুঁজে ২২টা পেলাম। নিরা একটা মেয়ে হওয়াতে ব্লাউজ খুলতে পারলো না আর পেটিকোট হাঁটু অবধি তুলে সর্বমোট ১৮টা আবিষ্কার করতে পারলো। কিন্তু সামান্য ৪টা তিলের জন্য হেরে যাওয়ার মত মেয়ে সে নয়, তাছাড়া আমিও ওর কাছে একেবারে অচেনা লোক নই। কয়েক বছর আগেও আমি ওর দুধ টিপেছি।
মাঝখানের দিনগুলো মনের দিক থেকে নিরাকে আমার থেকে একটু দুরে ঠেলে দিলেও ঐ মুহুর্তে সে আবার আমার কাছাকাছি ফিরে এলো আর লজ্জা ভুলে খেলায় জেতার জন্য বললো, “দাঁড়া, আরো আছে”। আমি বললাম, “তাহলে দেখা”। সেসময় গ্রামে শহুরে বাতাস ততটা লাগেনি। ফলে গাঁয়ের দর্জিগুলো ব্লাউজে হুকের পরিবর্তে বোতাম লাগাতো আর ব্লাউজের খোলার দিক থাকতো পিছনে, যেটা শহুরে মেয়েদের ব্লাউজে থাকে সামনে।
নিরা ওর পিঠ আমার দিকে ঘুড়িয়ে বলল, “ব্লাউজের বোতামগুলো খুলে দে তো”। ওর কথা শুনে তো আমার বুকের ভিতর ধরাস ধরাস শুরু হয়ে গেল। বলে কি মেয়েটা? তাহলে কি পুরনো দিনগুলো আবার ফিরে আসছে? আর তা যদি আসে সেটা হবে আমার জন্য সবচেয়ে সুখকর একটা পাওয়া। কারণ নিরা এখন বেশ বড়, আগের মত ছোট্টটি আর নেই। তাই এখন তো আর শুধু দুধ টেপায় শেষ হবে না, আরো অনেক কিছু হবে। এসব কথা ভাবতেই আমার গায়ের রোম খাড়া হয়ে গেল।
বুঝতে পারলাম না আমার হাত কাঁপছিল কেন, আমি কাঁপা কাঁপা হাতে নিরার ব্লাউজের বোতামগুলো একে একে খুলে দিলাম। ব্লাউজের দুই পার্ট দুদিকে সরে গিয়ে নিরার ফর্সা পিঠ বের হয়ে পড়লো। অপূর্ব সুন্দর পিঠ নিরার, বিশেষ করে ঘাড়ের নিচ থেকে। মেয়েদের পিঠ যে এতো সুন্দর হতে পারে ভাবতেও পারিনি আগে। আসলে এর আগে কখনো কোন মেয়ের পিঠ এভাবে দেখিনি। আমি তাকিয়েই রইলাম। নিরা বললো, “দ্যাখতো পিঠে কোন তিল আছে কিনা? সত্যি করে বলবি”।

আমি নিরার সুন্দর ফর্সা পিঠে মোট দুটো তিল জ্বলজ্বল করতে দেখলাম, সেটা ওকে বললাম। এখনো দুইটা বাকি আমার সমান হওয়ার জন্য আর জিততে গেলে কমপক্ষে তিনটে লাগবে। নিরা সাজগোজের সময় আয়না দেখে, কাজেই ও জানে ওর বুকে কয়টা তিল আছে। সুতরাং নিরা ঘোষণা দিল, “তুই হেরে গেলি রে, আরো তিনটে আছে আমার”। আমি বললাম, “কোথায় দেখা”। নিরা আমার দিকে ঘুরে বসলো, তারপর ব্লাউজ টেনে ওর বাম দুধের অর্ধেকটা বের করে দেখালো সেখানে একটা তিল। আমার বুকের মধ্যে ধরাস ধরাস শব্দ হতে লাগলো।
তারপর দুই দুধের উপরে হাত রেখে ঠিক বুকের মাঝখানে (যেখানটাকে cleavage বলে), সেখানে লাল রঙের একটা তিল। ঠিক মাঝখান থেকে দুই দুধের উত্থান শুরু হয়েছে, জায়গাটা মসৃন, সুন্দর, দুধের গোড়া দেখা যাচ্ছে। এমন অবস্থায় ওখানে মুখ দেবার লোভ সামলানো খুব কঠিন, কিন্তু আমি নিজেকে সামলে রাখলাম। আমাদের দুজনের তিল সমান সমান হয়ে গেল। আমি বললাম, “কিন্তু জিততে তো পারলি না, দুজনেরই সমান”। নিরা আমার দিকে তাকিয়ে হাসলো বললো, “এতো লাফাস না, দাঁড়া আরেকটা দেখাচ্ছি”।

বলেই একটু থমকালো নিরা, ওর মুখটা লালচে হয়ে গেল। বললো, “না, আগে তুই চোখ বন্ধ কর”। আমি বললাম, “বা-রে চোখ বন্ধ করলে দেখবো কি করে? আর না দেখলে আমি মেনে নেবো না যে তুই জিতেছিস”। নিরা অগত্য আমার কথা মেনে নিল, কিন্তু শর্ত আরোপ করলো, “তুই কিন্তু চট করে দেখে নিবি, আমি বেশিক্ষণ ব্লাউজ খুলে রাখতে পারবো না, শেষে কেউ এসে দেখে ফেললে কি হবে ভেবে দেখেছিস?” কেউ এসে দেখে ফেললে পরিনতি কি হবে সেটা আমি ভাল করেই জানি, কাজেই ওর কথায় রাজি হয়ে গেলাম।
নিরা এক ঝটকায় ওর ডান দিকের দুধটা পুরোপুরি আলগা করে দিল। ধরাম করে একটা হার্টবিট মিস হয়ে গেল আমার। সেই ছোটবেলায় দেখা নিরার দুধ আর আজকের নিরার দুধ একেবারে আলাদা। এখন নিরার দুধগুলো খাড়া কম কিন্তু ছড়ানো বেশি। অনেকটা জায়গা নিয়ে ছড়ানো চিতই পিঠার মত বড় বড় দুধ নিরার। মাথায় অনেকখানি কালো বৃত্তের মাঝে খয়েরি রঙের ছোট্ট ছোট্ট নিপলগুলো উঁচু হয়ে আছে। নিপলের গোড়ার চওড়া কালো বৃত্তের কিনার ঘেঁষে একটা ছোট্ট তিল।
এক ঝলক দেখিয়েই নিরা এর দুধ শাড়ি দিয়ে ঢেকে ফেলে হাসতে হাসতে বললো, “কি! হেরে গেলি তো?” আমি একদৃষ্টে নিরার চোখের দিকে তাকিয়েই রইলাম। আমার মুখে কথাও নেই, হাসিও নেই। নিরা কি বুঝলো কি জানি, ও আমার চোখের দিকে তাকিয়ে দুই ভ্রুর মাঝে ভাঁজ তুলে বলল, “কি রে, কি হলো? কথা বলছিস না কেন?” তবুও আমি কোন সাগা দিলাম না। একটা গভীর শ্বাস ফেলে ওর দিকে পিছন ঘুরে বসলাম।
নিরা আমার হাত ধরে টানলো, বলল, “এই মনি, কি হলো রে তোর, কথা বলছিস না কেন? দেখ এরকম করলে কিন্তু আমি চলে যাবো”। আমি খুব গম্ভির হয়ে বললাম, “আমাকে একা ফেলে তুই যেতে পারবি?” এবারে নিরা পূর্ণ চোখে তাকালো বললো, “তাহলে বলনা, কি হয়েছে”। আমি একটা ঢোক গিলে বললাম, “ওটা ঢাকলি কেন?” নিরা চোখে বিস্ময় নিয়ে বলল, “মানে?” আমি আবারো বললাম, “ওটা ঢাকলি কেন?” এবারে নিরা বুঝলো, একটু নিচের দিকে তাকিয়ে থেকে বলল, “আরো দেখবি?”
আমি উপর নিচে মাথা নাচিয়ে স্বিকার করলাম। নিরা বলল, “দাঁড়া একটু”। ও উঠে গিয়ে চারদিকটা ভাল করে দেখে এসে বসলো, তারপর বলল, “ঠিক আছে দেখ”। বলেই বুকের উপর থেকে পুরো কাপড় সরিয়ে দিল। একটা নয় দু দুটো সোনালী চিতই পিঠা। চমৎকার দুধ, দেখে যেন আশ মেটে না। নিরা আমার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিল, ওর চোখে যেন রাজ্যের প্রশ্রয়। একটু পর ভয়ে ভয়ে বললাম, “একটু ছুঁয়ে দেখবো?”
আমার প্রশ্ন শুনে নিরা হি হি করে হাসতে লাগলো, বলল, “এমনভাবে বলছিস যেন জিবনে নাড়িসনি, এগুলি তো তুইই টিপে বড় বানিয়েছিস, মনে নেই?” আমি হাসলাম। নিরা বলল, “দাঁড়া আগে আমি ঢেকেঢুকে বসি, আবার কেউ যদি এসে পরে!” নিরা ওর শাড়িটা গায়ে জড়িয়ে এমনভাবে বসলো যে আমার উল্টো দিক থেকে কেউ বুঝতে পারবে না আমরা কি করছি। হাঁটু ভাঁজ করে বসে বাম হাতটা দিয়ে হাঁটু ধরলো আর শাড়িটা থাকলো হাতের উপরে।

হাতের নিচ দিয়ে ফাঁকা, আমি সেদিক দিয়ে আত ঢুকিয়ে দিয়ে ওর দুধ টিপতে লাগলাম। বেশ নরম আর ভিতরে একটা শক্ত দলা। বেশ আয়েশ করে টিপলাম অনেকক্ষন ধরে। বেশ কিছুক্ষণ পর নিরা বলল, “কি রে মনি, শর্ত ছিল যে হারবে সে আরেকজনের গা টিপ দেবে, তো তুই তখন থেকে এগুলিই টিপে যাচ্ছিস। দে দে আমার গা-টা টিপে দে”। আমি বললাম, “আমি হারলে তো তোর গা টিপে দেবো?” নিরা হাসলো, বললো, “এখনো বলছিস তুই হারিসনি, আমার না একটা বেশি হলো?” আমি হাসিমুখে ওর দিকে তাকিয়ে বললাম, “তো?”

নিরা অবাক হলো, বললো, “তো? তো কি রে, তো তুই হেরে গেলি!” আমি বললাম, “আমি কি তোকে সব জায়গা দেখিয়েছি?” নিরা বলল, “আরো আছে নাকি?” আমি বললাম, “আছেই তো!” নিরা কৌতুহল নিয়ে বলল, “তাহলে দেখা”। আমি বললাম, “ঠিক আছে দেখাচ্ছি দাঁড়া”। আমি লুঙ্গি তুলে আমার রান বের করলাম, নিরার দিকে তাকিয়ে দেখি সে খুব আগ্রহের সাথে তাকিয়ে আছে। আমার কুঁচকিতে বেশ অনেকগুলি তিল ছিল, আমি কায়দা করে আমার নুনু আর বিচি (অন্ডকোষ) লুঙ্গিতে পেঁচিয়ে ধরে কুঁচকি পর্যন্ত আলগা করে দেখালাম।
আমার কুঁচকি বের করতে গিয়ে নুনুর গোড়ার বালের জঙ্গল বেরিয়ে পড়লো, সেটা নিরার চোখে পড়তেই ও রাজ্যের বিস্ময় নিয়ে বলল, “এ রাম, তোর ওখানে অত চুল কেন রে?” আমিও কম আশ্চর্য হলাম না। নিরা আর এখন সেই ছোট্ট খুকিটি নেই, রিতিমত প্রাপ্তবয়স্ক, কাজেই ওর ভুদাতেও বাল গজিয়েছে। কিন্তু ও বাল দেখে এতো । আশ্চর্য হলো কেন? আমি ওকে

 

জিজ্ঞেস করলাম, “কেন, তোর ওখানে চুল গজায়নি?”
নিরা যেন আকাশ থেকে পড়লো, বললো, “এই মনি, তুই কি পাগল টাগল হয়ে গেলি নাকি? ওইখানে চুল গজাবে কেন? বড় হলে ছেলেদের মুখে গোঁফ দাড়ি গজায়, সেটা জানি, তাই বলে মেয়েদের গোঁফ দাড়ি ওইখানে গজাবে নাকি রে, এই হাঁদারাম, কি বলছিস?” নিরার থেকেও আমি অবাক হলাম বেশি, বললাম, “তুই ঠিক বলছিস তো? একটাও চুল গজায়নি?” নিরা হিহি হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়তে লাগলো, বললো, “সত্যি বলছি, একটাও গজায়নি”। আমি কঠিন ভাবে বললাম, “আমি বিশ্বাস করি না, তুই মিথ্যা বলছিস”।
নিরা থমকালো, বললো, “বা-রে মিথ্যা বলতে যাবো কেন তোকে? আমার গজায়নি তো কি বলবো? তবুও বলব হ্যাঁ গজিয়েছে তোর মত একগাদা?” আমি ওর চোখের দিকে তাকিয়ে আবারো বললাম, “আমি বিশ্বাস করি না, না দেখলে জিবনেও বিশ্বাস করব না”। নিরা বললো, “বিশ্বাস করলি না তো? ঠিক আছে নিজের চোখেই দেখ”। এ কথা বলে নিরা আবারো আশেপাশে চারদিকে দেখে নিল, তারপর সামনের দিক থেকে পেটিকোটসহ শাড়ি টেনে উপড়ে তুলে ওর ঝকঝকে ফর্সা ভুদাটা বের করলো।
সত্যি তাই, নিরার ভুদায় একটাও বাল গজায়নি। একদম ঝকঝক করছে। ব্যাঙের পিঠের মত ফোলা ভুদাটার মাঝখানে কেবল উপর নিচে একটা কালো দাগ, ভুদার ফাঁক। ওর ভুদার ফাঁক দিয়ে ক্লিটোরিস দেখা যায় না, কেবল একটা লম্বা চেরা দাগ। এটাকেই লোকে উটের পা ভুদা (camel toe pussy) বলে। সম্ভবত হরমোন বা জেনেটিক কারনে নিরার ভুদায় বাল গজায়নি। ওর হাত উঁচু হয়েই ছিল, আমি এতক্ষণে ভাল করে খেয়াল করে দেখলাম, ওর বগলেও কোন চুল নেই, নেই মানে গজায়নি, একদম পরিষ্কার।
আমি আরো অবাক হলাম যখন তর্কের মাঝে ওর কাছ থেকে জানলাম যে, ও ওর মায়ের ভুদাও দেখেছে এবং ওর মায়ের ভুদাতেও কোন বাল গজায়নি। তখন ভাল করেই বুঝলাম যে এটা ওদের বংশগত বা জেনেটিক সমস্যা। নিরার ঝকঝকে ভুদা দেখে আমার তো অবস্থা কাহিল হয়ে গেল। আমার নুনু শক্ত কলাগাছ হয়ে গেছে। জিভে লোল আসছে। শেষ পর্যন্ত সাহস করে বলেই ফেললাম, “নিরা তোর ওখানে একটু টাচ করতে দিবি?” নিরা হাসলো, বললো, “আমি কখনো কোন ব্যাপারে তোকে না করেছি?”
আমাকে আর পায় কে? আমি ওর রানের কিনার দিয়ে আত গলিয়ে ওর ভুদা স্পর্শ করলাম, কি নরম আর মসৃন! আমি আলতো করে টিপতে লাগলাম। আমার পা নামিয়ে বসলাম, নিরাও ওর হাঁটু আমার রানের উপর শুইয়ে দিল। এতে আমার জন্য ওর ভুদা হাতানো সহজ হয়ে গেল। আমি আস্তে আস্তে আমার আঙুল ওর ভুদার চেরার মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে ওর ছোট্ট ক্লিটোরিসটা আলতো করে ঘষে দিতে লাগলাম। নিরা ওর হাঁটু আরো উপরে টেনে আনলো যাতে ভুদাটা আরো ফাঁক হয়।
আমি আঙুল ঘষাতে ঘষাতে ওর ভুদার ফুটোতে আমার মাঝের আঙুল ঢুকিয়ে দিতেই নিরা চমকে উঠলো আর ওর হাঁটু আরেকটু উপরে উঠে আমার শক্ত হয়ে খাড়িয়ে থাকা নুনুর সাথে লাগলো। নিরা ওর হাঁটু আমার নুনুর সাথে ঘষাতে লাগলো। নিরা পিছনে হেলে গাছের গায়ে হেলান দিয়ে ছিল। ও ওকটু উপর দিকে উঠে সোজা হয়ে বসলো। পরে বাম হাতটা প্রথমে ওর হাঁটুর উপর রাখলো, তারপর আরেকটু এগিয়ে আমার নুনুর সাথে ঠেকালো। আমি বুঝতে পারলাম নিরা আমার নুনু ধরতে চাইছে।

আমি নিজেই নিরার হাতটা ধরে আমার নুনুর উপরে রাখলাম আর ওর মুঠির মধ্যে ঢুকিয়ে দিলাম। নিরা আমার নুনুটা ছেড়ে দিয়ে আমার লুঙ্গির নিচ দিয়ে ঢোকালো আর আমার নুনু চেপে ধরলো। আমার দিকে তাকিয়ে বলল, “এ রাম, তোর নুনুটা কত শক্ত আর কত বড় রে!” আমি হাসলাম। নিরা আমার নুনু চেপে ধরে উপর নিচে খেঁচতে লাগলো আর আমি ওর ভুদার মধ্যে আমার আঙুল চালাতে লাগলাম।

Comments

comments