‘হাঁটার ফলে হৃদযন্ত্রের ঝুঁকি কমে আসে, এটা গবেষণায় প্রমাণিত’
নতুন এক গবেষণায় বলা হয়, আমরা সবাই জানি হাঁটা ব্যায়ামের দারুণ এক উপায়। প্রতিদিন অল্প কিছু সময় হাঁটার অভ্যাস আপনাকে অনেক কিছু দিতে পারে। তবে বিজ্ঞানীরা জানতে চেয়েছেন, হাঁটার মতো সাধারণ এক কাজ মানুষের বায়োলজিক্যাল অবস্থার কতটা উন্নতি ঘটাতে পারে? যেমন কোলেস্টরেল, ওজন এবং রক্তচাপ কতটা সামাল দিতে পারে? এসবের জবাব মিলেছে বলে জানান বিগহ্যাম্পটন ইউনিভার্সিটির প্রফেসর পামেলা স্টুয়ার্ট।
গবেষণায় দেখা যায়, মধ্যম মানের হাঁটার ফলে কার্ডিওভাসকুলার সংক্রান্ত ঝুঁকি কমে আসে। পরীক্ষার জন্য ৭০ জন নারীর একটি দল গঠন করা হয়। কমিউনিটি ওয়াকিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে তাদের ওপর পরীক্ষা চালানো হয়। অংশগ্রহণকারীদের পেডোমিটার পরিয়ে দেওয়া হয়। তাদের টানা ১০ সপ্তাহ প্রতিদিন ঘণ্টা ধরে হাঁটতে বলা হয়। সপ্তাহে তাদের অন্তত ১৫০ মিনিট বেশ জোরে হাঁটতে বলা হয়। এ প্রোগ্রাম শেষ হওয়ার পর তাদের ওজন, বিএমআই, রক্তচাপ এবং কোলেস্টরেলের মাত্রা পরীক্ষা করা হয়। সেই সঙ্গে তাদের শারীরিক শ্রম, খাবার, ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্য এবং আচরণগত বিষয়ে কিছু প্রশ্ন করা হয়।
এ প্রোগ্রাম শুরুর আগেও তাদের একই ধরনের তথ্য নেওয়া হয়। পরে প্রোগ্রাম শেষ করার পর দেখা যায়, বর্তমানে তাদের কার্ডওভাসকুলার সিস্টেমের যথেষ্ট উন্নতি ঘটেছে। স্বল্পমেয়াদে তাদের এ সংক্রান্ত ঝুঁকিও কমে এসেছে। ক্রিয়াটিভ নারিশিং জার্নালে এ গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস
এ প্রোগ্রাম শুরুর আগেও তাদের একই ধরনের তথ্য নেওয়া হয়। পরে প্রোগ্রাম শেষ করার পর দেখা যায়, বর্তমানে তাদের কার্ডওভাসকুলার সিস্টেমের যথেষ্ট উন্নতি ঘটেছে। স্বল্পমেয়াদে তাদের এ সংক্রান্ত ঝুঁকিও কমে এসেছে। ক্রিয়াটিভ নারিশিং জার্নালে এ গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস