৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

কিডনি সুস্থ্য রাখতে করণীয়

শরীরের একটি প্রধান অঙ্গ বৃক্ক বা কিডনি। এটি মূলত রেচন ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করলেও প্রধানত দেহের ছাঁকনি হিসেবে কাজ করে এবং রক্ত থেকে দূষিত বর্জ্য পদার্থগুলো ছেঁকে বের করে দেয়। কিডনি বিভিন্ন কারণে রোগাক্রান্ত হয়। যা শরীরের জন্য মারাত্মক হুমকি। তবে নিয়মিত কিছু অভ্যাস গড়ে তুললে কিডনি সুস্থ রাখা সম্ভব। চলুন জেনে নিই কিডনি রোগের কারণ ও এটি সুস্থ রাখতে করণীয়গুলো…

কিডনি রোগের প্রধান কারণ:

  • উচ্চ রক্তচাপ
  • ডায়াবেটিস, বিশেষত টাইপ-২
  • বংশগত অর্থাৎ পূর্বপুরুষ কারও কিডনি রোগ থাকলে
  • কিডনির জন্য ক্ষতিকর এমন খাদ্য খাদ্যাভ্যাসে অন্তর্ভূক্ত থাকলে

কিডনি ভালো রাখতে করণীয়ঃ

  • দৈনিক পরিমিত বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে (৮-১০ গ্লাস)। তবে প্রয়োজনের অধিক পানি পান করবেন না। তাহলে কিডনির উপর চাপ পড়বে। ফলশ্রুতিতে কিডনির বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিবে।
  • ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্যথানাশক ঔষধ একদমই সেবন করবেন না। এছাড়া অন্যান্য সমস্যায়ও আন্দাজে ঔষধ সেবন না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কেননা ঔষধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া থাকে। যা বিশেষ করে কিডনির জন্য ক্ষতিকর।
  • নিয়মিত ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে।
  • ওজন স্বাভাবিক রাখা খুবই জরুরি। BMI স্কেলে ওজন ১৮-২৫ এর মধ্যে রাখা উত্তম। তবে ২৯ এর বেশী হলে ডাক্তারের পরামর্শ আবশ্যক।
  • নিয়মিত রক্তচাপ বা ব্লাড প্রেসার মাপতে হবে।
  • নিয়মিত রক্তে ক্রিয়েটিনিন ও কোলেস্টেরলের মাত্রা চেক করতে হবে।
  • পরিবারে অতীতে কারও কিডনি রোগ ছিল কি না জানা উচিত। থাকলে সতর্কতা বজায় রাখতে হবে। অবশ্যই ডাক্তারকে ব্যাপারটি জানাতে হবে।
  • পুষ্টিকর ও সুষম খাবার গ্রহণ করতে হবে।
  • লবণ, সোডিয়াম ও আমিষ জাতীয় খাবার বিশেষ করে ফাস্ট ফুড ও কোল্ড ড্রিঙ্কস খাওয়া বন্ধ করা আবশ্যক। রেড মিট, চিনি, ডিমের কুসুম ইত্যাদি কম কম খেতে হবে।
  • ধূমপান, মদ ও নেশা জাতীয় দ্রব্য বর্জন করতে হবে।
  • কোন ধরণের সংক্রমণ বা ইনফেকশন হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
  • প্রস্রাবের বেগ হলে আটকে না রাখা উত্তম। নিয়মিত প্রস্রাব আটকে রাখলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
  •  কিডনি ও এর রোগ সম্পর্কে জানতে হবে।

Comments

comments