দেহ নাকি মন, কে জিতবে প্রেমের খেলায়?
লালসাকে অতিক্রম করা অসম্ভব নয়। প্রাচীন গ্রন্থগুলি, বিশেষ করে প্রায় সব রকমের ধর্মশাস্ত্র জানায়, সৃজনশীল কাজ, বিশেষত কাব্য রচনা, সংগীত সাধনা, ব্যায়াম ইত্যাদির নিয়মিত্যানুশীলন লালসাকে কমায়, হৃদয়ে প্রেমের শীর্ষকে জাগিয়ে তোলে।
শরীরের বাইরে মন নেই। কিন্তু শরীরই যদি মনকে নিয়ন্ত্রণ করে প্রেমের মতো এক জটিল বিষয়ে, তা হলে সমস্যার শেষ থাকে না। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইত্কথা’ থেকে সেই মর্মছেঁড়া পঙক্তিকে এই প্রসঙ্গে মনে পড়তে বাধ্য— ‘শরীর, শরীর, তোমার মন নাই কুসুম?’
প্রেম আর লালসার মাঝখানের ব্যবধান যত সূক্ষ্ণই হেক, মন তা ঠিকই টের পায়। নীচের গ্রাফিক-টিতে চোখ বোলালেই বোঝা যাবে, প্রণয়-খেলায় কে জেতে, প্রেমিক হৃদয়? নাকি শরীরী লালসা?
লালসাকে অতিক্রম করা অসম্ভব নয়। প্রাচীন গ্রন্থগুলি, বিশেষ করে প্রায় সব রকমের ধর্মশাস্ত্র জানায়, সৃজনশীল কাজ, বিশেষত কাব্য রচনা, সংগীত সাধনা, ব্যায়াম ইত্যাদির নিয়মিত্যানুশীলন লালসাকে কমায়, হৃদয়ে প্রেমের শীর্ষকে জাগিয়ে তোলে।