১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শনিবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

গরম জনিত অসুখ থেকে সন্তানকে বাঁচান !!!

এই গরমে শিশুদের জন্য চাই বাড়তি যত্ন। কেননা এ রকম তাপমাত্রায় শিশুরা অসুস্থ হয়ে পড়ে। আর এ সময় খাবার ও পানিবাহিত রোগের প্রকোপও বাড়ে। শিশুদের এ সময় ঘরের টাটকা ও বিশুদ্ধ খাবার খেতে দিন। কারণ, বাইরের জুস, ফাস্টফুড ও প্রক্রিয়াজাত খাবারে এ সময় জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা বেশি।
সহজে নষ্ট হয়ে যায়—এমন খাবার টিফিনে দেবেন না। পানির বিশুদ্ধতাও নিশ্চিত করতে হবে।
গরমের সময় শিশুদের সর্দি-কাশি হতে পারে। আইসক্রিম ও ফ্রিজের ঠান্ডা পানি এবং অত্যধিক ঘাম থেকে এসব হয়। ঘাম এড়াতে শিশুকে হালকা সুতির পোশাক পরান। রোদে বের হলে মাথায় ক্যাপ এবং ছাতা ব্যবহার করুন। প্রতিদিন গোসল করান, খুব ছোট শিশুদের এক দিন পরপর করাতে পারেন। নিয়মিত গোসল করালে ঘামাচি কম হয়।
তবে তেল দেওয়া একেবারে উচিত নয়। এই সময় শিশুর চুল ছোট রাখা ভালো। ছোট্ট মেয়েদের চুলে বেণি করে দিন, কিংবা ঝুঁটি বেঁধে রাখুন, এতে গরমে তারা স্বস্তি পাবে। ঘামে চুল ভিজে গেলে মুছিয়ে দিন, গোসলের পরও ভালোভাবে চুল শুকাতে হবে।
গরমে পানিশূন্যতাও হতে পারে শিশুদের। বিশেষ করে স্কুলে বা খেলাধুলার সময়। ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে ২৫০ থেকে ৪০০ মিলিলিটার পর্যন্ত পানি বেরিয়ে যায়। চোখ ভেতরে দেবে যাওয়া, অস্থিরতা, প্রস্রাব কমে যাওয়া ইত্যাদি পানিশূন্যতার লক্ষণ। শিশুকে পর্যাপ্ত পানি, লেবুর শরবত, ডাবের পানি কিংবা পানিসমৃদ্ধ ফল (যেমন তরমুজ) খাওয়ান। স্কুলব্যাগে পর্যাপ্ত পানি দিতে ভুলবেন না।

Comments

comments