যৌন জীবন সুখের করতে চান? কিছু দরকারী টিপস !!!
অনেক সংখ্যক পরিপুর্ন তৃপ্তিযুক্ত শাররীক সম্পর্ক-ই নারী-পুরুষের বৈবাহিক জীবনে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভাল মানের শাররীক সম্পর্ক কথার চেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়।
স্বামী-স্ত্রী দুজনের দুজনকে আনন্দদান করার দায়িত্ব সমান। কিন্তু আমাদের দেশের বেশিরভাগ নারী মনে করেন তাকে খুশি করা পুরুষের কাজ। নারী নিজথেকে শাররীক সম্পর্কে ততটা কর্মঠ হয়না। অনেকে মনে করেন বিছানায় উগ্রতা প্রদর্শন একটি লজ্জাকর কাজ। কিন্তু সময় বদলেছে। এখন সুসম্পর্কের জন্য এবং পুরুষকে বিবাহ-বহির্ভুত সম্পর্ক থেকে বিরত রাখার জন্য মিলনে নারীর সক্রিয় অংশগ্রহন অতি জরুরী।
এটা সত্যি যে সাজগোজ এবং পোশাক পরিচ্ছদে নারী নিজেকে সুন্দর করে উপস্থাপন করে। কিন্তু পুরুষ তাদেরকে বেশি ভালবাসে যারা বিছানায়ও অনেক সক্রিয়। পুরুষ তাদের ভালবাসে যারা শাররীক মিলনকালে নিজে আনন্দ উপভোগ করে এবং তার সঙ্গীকেও আনন্দদান করে থাকেন।
বেশিরভাগ সময় বলেতে শুনা যায় নারী পুরুষের চেয়ে ৮গুন বেশি যৌন পিপাসু। এটা সম্পুর্ন ভুল ধারনা। সত্য হল অনেক মিলনে নারী হয়তো পুর্ন যৌন সুখ (অরগাজম) পায়নি, কিন্তু সে আনন্দ উপভোগ করছে। আবার অনেক নারী হয়তো এক মিলনে একদিক অরগাজম পেতে পারেন। সব কথার শেষ কথা হল সব শাররীক মিলন ১০০% ফলপ্রসু (সর্বদিক থেকে সম্পন্ন) হবে তা নয়। বরং স্বামী-স্ত্রীর একজনকে অন্যজন আনন্দদান করাই মুল বিষয়।
নারীর ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয় হল – মিলনকালে পেনিট্রেশান (যোনীতে লিঙ্গ প্রবেশ করানো) থেকে সর্ব আনন্দ নিতে হবে তা নয় (শুধু পেনিট্রেশানে কোন পুরুষই নারীকে তৃপ্ত করতে পরেনা) বরং সিঙার (ফোর প্লে) বস্ত্র হরন সহ সকল বিষরের সংমিশ্রনে যৌন মিলনেরে যে প্যাকেজ তা থেকে পরিপুর্ন তৃপ্তি অর্জন সম্ভব।
এর জন্য আপনার সঙ্গীর ভাললাগা, তার শরীরের কোন অংশ অতি সংবেদনশীল তা আবিষ্কার করা, যৌন আসনের পরিবর্তন করে যে আসন সর্বচ্চো কার্যকর তা জানার পর যে কোন যুগল সহজে তাদের শাররীক কাম আগুন নিভাতে সক্ষম হবেন। তাই সম্পর্ক যত পুরোনো – পুর্নতৃপ্তির পরিমানও বেশি হয়। শাররীক মিলন একটি শিল্প – এটা রপ্ত করুন। আপনার নিজের জন্য এবং আপনার সঙ্গীর জন্য।
Related Posts
Comments
comments