কতটা মেদ বিপজ্জনক নয়?
শরীরে মেদের পরিমাণ ঠিক কতটা হলে বিপদের আশঙ্কা নেই? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুরুষের শরীরে মেদের স্বাভাবিক পরিমাণ ১২ থেকে ১৮ শতাংশ। নারীদের ক্ষেত্রে ১৮ থেকে ২২ শতাংশ। এর বেশি হলেই বিপদ।
অতিরিক্ত মেদ মানেই ওবেসিটি। এ থেকে কার্ডিওভাসকুলার রোগ, ডায়াবেটিস, ঘুমের ব্যাঘাত, আর্থ্রাইটিস, স্ট্রোক, যৌন সমস্যা, ক্যানসার, ডিমেনসিয়া, ডিপ্রেশনের মতো রোগ বাসা বাঁধতে পারে শরীরে।
আমেরিকান ক্যানসার সোসাইটির গবেষণা থেকে উঠে এসেছে, অতিরিক্ত মেদ থেকে শুধু স্তন বা জরায়ু ক্যানসারই নয়, হতে পারে অন্ত্রনালি, খাদ্যনালি, অগ্ন্যাশয়, কিডনি, লিভার ও প্রস্টেট ক্যানসারও।
শরীরে মেদ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তে বেশ কিছু হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়। এদের মধ্যে রয়েছে সেক্স হরমোন, ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের মতো গ্রোথ ফ্যাক্টর। এরাই ক্যানসার উদ্দীপক হিসাবে কাজ করে।
শুধু ওজন কমানোর দিকে নজর নয়, ঝরাতে হবে মেদ। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রতিদিন অন্তত আধঘণ্টা ব্যায়াম করতেই হবে। ৬ ঘণ্টার কম ঘুমনো চলবে না। শাকসবজি, কাঁচা বাদাম বেশি করে খেতে হবে। চর্বি ও তেল জাতীয় খাবারের পাশাপাশি মিষ্টি জাতীয় খাবার মেপে খেতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ২ লিটার পানি পান করতেই হবে।
প্রতিরাতে ঘুমনোর আগে ১০ মিনিট জোরে হাঁটতে হবে। ফাস্টফুড, সফট ড্রিঙ্কস এড়িয়ে চলতে হবে। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় আঁশ জাতীয় খাবার রাখতে হবে। বেশি করে ফল খেতে হবে।
শরীরে মেদের পরিমাণ ঠিক কতটা হলে বিপদের আশঙ্কা নেই? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুরুষের শরীরে মেদের স্বাভাবিক পরিমাণ ১২ থেকে ১৮ শতাংশ। নারীদের ক্ষেত্রে ১৮ থেকে ২২ শতাংশ। এর বেশি হলেই বিপদ।
অতিরিক্ত মেদ মানেই ওবেসিটি। এ থেকে কার্ডিওভাসকুলার রোগ, ডায়াবেটিস, ঘুমের ব্যাঘাত, আর্থ্রাইটিস, স্ট্রোক, যৌন সমস্যা, ক্যানসার, ডিমেনসিয়া, ডিপ্রেশনের মতো রোগ বাসা বাঁধতে পারে শরীরে।
আমেরিকান ক্যানসার সোসাইটির গবেষণা থেকে উঠে এসেছে, অতিরিক্ত মেদ থেকে শুধু স্তন বা জরায়ু ক্যানসারই নয়, হতে পারে অন্ত্রনালি, খাদ্যনালি, অগ্ন্যাশয়, কিডনি, লিভার ও প্রস্টেট ক্যানসারও।
শরীরে মেদ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তে বেশ কিছু হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়। এদের মধ্যে রয়েছে সেক্স হরমোন, ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের মতো গ্রোথ ফ্যাক্টর। এরাই ক্যানসার উদ্দীপক হিসাবে কাজ করে।
শুধু ওজন কমানোর দিকে নজর নয়, ঝরাতে হবে মেদ। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রতিদিন অন্তত আধঘণ্টা ব্যায়াম করতেই হবে। ৬ ঘণ্টার কম ঘুমনো চলবে না। শাকসবজি, কাঁচা বাদাম বেশি করে খেতে হবে। চর্বি ও তেল জাতীয় খাবারের পাশাপাশি মিষ্টি জাতীয় খাবার মেপে খেতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ২ লিটার পানি পান করতেই হবে।
প্রতিরাতে ঘুমনোর আগে ১০ মিনিট জোরে হাঁটতে হবে। ফাস্টফুড, সফট ড্রিঙ্কস এড়িয়ে চলতে হবে। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় আঁশ জাতীয় খাবার রাখতে হবে। বেশি করে ফল খেতে হবে।