আমের পুষ্টি গুন উপকারিতা জেনে নিন
আম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন ও ক্যালরি।” তিনি আরও জানান, উদ্ভিজ্জ উপাদান থেকে সরাসরি ভিটামিন পাওয়া যায় না
পাকা আমে রয়েছে আয়রন, ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন-সি। এগুলো শরীরের নানা উপকারে লাগে।
রসালো ফল আম দেখতে যেমন সুন্দর খেতেও তেমন মিষ্টি। তাই এর প্রতি বরাবরই মানুষের আকর্ষণ বেশি। তবে ডায়াবেটিস রোগীর আম খাওয়ায় সতর্ক থাকা উচিত।পরিমিত পরিমাণ আম খেলে শরীরে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকে। তবে অতিরিক্ত আম খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীর জন্য ক্ষতিকর।”
প্রতিদিন ১০০ গ্রাম পাকা আম খেলে মুখের কালো দাগ দূর হয়।
আমের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিনা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। স্তন, লিউকেমিয়া, কোলনসহ প্রোস্টেট ক্যান্সারকেও প্রতিরোধে সহায়তা করে। এতে প্রচুর এনজাইমও পাওয়া যায়।
পাকা আম টাশিয়ামসমৃদ্ধ হওয়ায় হার্টবিট ও রক্তস্বল্পতা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এটি কোলন ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, লিউকেমিয়াসহ প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে আম।
পাকা আম ত্বক উজ্জ্বল ,সুন্দর ও মসৃণ করে।
আম ত্বকের লোমের গোড়া পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে ও ব্রণের সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে।
পাকা আমের আঁশ, ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ হওয়ায় হজমে সহায়তা করে।
আমে প্রায় ২৫ রকমের বিভিন্ন কেরাটিনোইডস যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে রাখবে সুস্থ ও সবল।
এটি চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা করে। এককাপ আম আপনার দৈনন্দিনের ভিটামিন ‘এ’ এর চাহিদার প্রায় পঁচিশ শতাংশের যোগান দিতে পারে? ভিটামিন ‘এ’ চোখের জন্য খুবই উপকারী।
পাকা আম রক্ত পরিষ্কার করে আমের টারটারিক, ম্যালিক, সাইট্রিক এ্যাসিড শরীরে অ্যালকোহল ধরে রাখতে সহায়তা করে।
আমের ভেষজ গুণ আমাদের স্কিন ক্যান্সারসহ ভিভিন্ন জটিল রোগ নিরাময় করে।
কাঁচাআমের ভিটামিন সি রক্তনালীসমূহের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করে এবং নতুন রক্ত কনিকা গঠনে সাহায্য করে। এতে করে যক্ষা, রক্তস্বল্পতা ও কলেরা রোগের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
গরমের কারণে হওয়া স্ট্রোকের সম্ভাবনা হ্রাসে কাঁচাআম ও জিরা বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই। যা ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
আমের ভিটামিন সি এবং বিটা-ক্যারোটিন মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।