৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

ফিটনেস : মেদহীন পেটের জন্য লড়াই

বয়স বাড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে ভুঁড়িটা। অবস্থা এমনই যে এগিয়ে যাওয়ার দৌড়ে শরীরের অন্য সব অংশকে ছাড়িয়ে গেছে এ অংশটা।

আর এ নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই। থাকবে না কেন, পেটটার জন্য কতই না অস্বস্তি। হাঁটচলায় সমস্যা তো আছেই, স্বাভাবিক প্রায় সব কাজেই অস্বস্তি। একটু জোরে হাঁটলেই হাঁসফাঁস অবস্থা। আর তাই মেদহীন পেটের অধিকারী হতে কতই না চেষ্টা। তবে একটু চেষ্টা করলে সহজেই মেদহীন পেটের অধিকারী হওয়া যায়। আর সে জন্য যেমন দরকার ব্যায়াম তেমনি খাবার তালিকার প্রতিও মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।
বেশি পানি পান

আমাদের শরীরের ৭০ ভাগই পানি। পানির উপস্থিতিতেই শরীরের বিপাকীয় ক্রিয়া চলে।

আর তাই যখন শরীরে পর্যাপ্ত পানি থাকে তখন বিপাকীয় ক্রিয়াটা চলে স্বাভাবিকভাবে। যার অর্থ স্বাভাবিক নিয়মে আমরা যে খাবার খাই তা সহজে হজম হতে পানির প্রয়োজন। আর পর্যাপ্ত পানি পানের অর্থ মেদহীন পেটের পথে এক পদক্ষেপ এগিয়ে যাওয়া।

এই বিষয়গুলোর উপর ভিডিও বা স্বাস্থ্য বিষয়ক ভিডিও দেখতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি ঠিকানা: – YouTube.com/HealthDoctorBD
লবণাক্ত খাবার এড়িয়ে চলা

লবণ জাতীয় খাবার যেমন প্যাকেটজাত খাবার, চিপস, ফাস্টফুড এড়িয়ে যেতে হবে। সংরক্ষিত খাবারে সাধারণত বেশি লবণ থাকে। সে কারণে এসব খাবার খাওয়ার আগে লবণের পরিমাণটা জেনে নেওয়া ভালো। স্বাদের জন্য লবণ প্রয়োজন হলেও অতিরিক্ত লবণ শরীরের জন্য খারাপ। কেননা লবণ পানি শোষণ করে নেয়। এ কারণে অনেক সময় শরীর পানিশূন্যতায় ভোগে।

ফাস্টফুড থেকে দূরে থাকা

আজকাল প্রায় সব ঘরেই ফ্রিজ আছে। আর ফ্রিজ থাকা মানে অস্বাস্থ্যকর সব খাবারের সমারোহ। এসব অস্বাস্থ্যকর খাবার সরিয়ে ফ্রিজে তাজা ফল, শাকসবজিকে স্থান করে দিতে হবে। তা ছাড়া রান্নার সময় খাবার অতিরিক্ত সময় চুলায় না রাখা ভালো। কেননা বেশিক্ষণ তাপে রাখলে খাবারের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে যাওয়ার জন্য সপ্তাহের খাবারের একটা তালিকা তৈরি করা যেতে পারে। এতে আগামী এক সপ্তাহে কী কী খাওয়া দরকার এবং কী কী খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে তা সহজেই বোঝা যাবে।

Comments

comments