১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, সোমবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

যৌনমিলন করে , মাসে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত রোজগার করি’

বিপুল অঙ্কের ব্যবসা চলছে বিশ্বজুড়ে। কিন্তু জানেন কি, ভারতের যুব সমাজের একটা বড় অংশ পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছে যৌনব্যবসাকে। হ্যাঁ, দিল্লি-সহ দেশের বিভিন্ন বড় শহরের উচ্চশিক্ষিত যুবকরাও হয়ে যাচ্ছেন পেশাদার জিগোলো। LinkedIn-সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দিয়েই পুরোদস্তুর পেশাদার ভাবে যৌনব্যবসা করছেন তাঁরা। দিল্লির এক যুবকের কথায়, ‘কোনও মাসে ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় হয়ে যায়। জিনিসের যা দাম। রোজগার ভালো না-হলে বাঁচব কী করে?’

সেরকমই পেশাদার এক জিগোলো জানালেন, LinkedIn-এ প্রোফাইল থেকে প্রচুর কাজের সুযোগ আসে। প্রচুর মহিলা ভালো দাম দিয়ে বুক করেন তাঁকে। ‘আমি MBA করেছি। কিন্তু MBA-এর পর যা চাকরি পেয়েছিলাম, তার তিনগুণ বেশি রোজগার করি জিগোলো হিসেবে। আমি কাজটাকে উপভোগ করি। কোনও ক্ষোভ নেই।’ একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ভারতে জিগোলোদের কয়েক হাজার প্রোফাইল রয়েছে LinkedIn-এ।

ভারতে কী ভাবে বাড়ছে জিগোলো ব্যবসা?

দিল্লির এক জিগোলোর জানাচ্ছেন, ভারতে প্রচুর পুরুষ এই পেশায় রয়েছেন। জিগোলোদের নিজস্ব ব্লগ রয়েছে। সেই ক্লাবে কেউ যোগ দিতে চাইলে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পুরো প্রোফাইল পোস্ট করে দেওয়া হয়। রেজিস্ট্রেশন ফি রয়েছে। বিভিন্ন মাসের ফি আলাদা। ফি দিয়ে ক্লাবে এলে ক্লায়েন্টও দেওয়া হয়। তাঁর কথায়, ‘নতুন কাস্টমার পাওয়ার থেকেও কঠিন পুরনো কাস্টমারকে ধরে রাখা। কারণ, সন্তুষ্ট না হলেই বাজার মন্দা।’
কী ভাবে কাজ করেন জিগোলোরা?

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বছর ২৫-এর এক জিগোলো জানালেন, ইয়াহু চ্যাট রুম থেকে শুরু হয়েছিল তাঁর পেশা। বললেন, ‘একদিন ইয়াহু চ্যাটরুমে চ্যাট করছি। হঠাত্‍‌ কয়েকটি বিজ্ঞাপনে দেখি, মহিলাদের সঙ্গ দিতে হবে। ভালো রোজগার। আমি তখনই একটা অ্যাড দিয়ে দিই। দিন কয়েক পরেই গুরগাঁও থেকে এক মহিলা আমাকে চ্যাটে জানান, তিনি ইন্টারেস্টেড। রাত কাটালে ৫ হাজার টাকা দেবেন। ব্যস, সেই শুরু। এখন তো মাসে ২-৩ লক্ষ টাকাও আয় হয়ে যায়। আমাদের পেশায় প্রচুর MBA, ইঞ্জিনিয়ার রয়েছেন। আমরা মহিলাদের আগেই বলে দিই, সন্তুষ্ট না হলে টাকা দেবেন না। সার্ভিস দেওয়ার পর টাকা নিই। আগে নয়। বহু ধনী পরিবারের মহিলা ফোন করেন।’

Comments

comments