যে কারণে পুরুষদের হার্ট অ্যাটাক বেশি হয়! না জানলে এখনই জেনে নিন
বর্তমানে কম্পিটিশনের দুনিয়ায় স্ট্রেস একটি নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যাও ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। বাড়ছে মৃত্যুর ঝুঁকিও। আর এই স্ট্রেসকে দূরে সরিয়ে রাখতে বিজ্ঞানীরা এবার নতুন এক উপায় বের করেছেন। তবে, তা বেশিভাবে প্রজোয্য পুরুষদের ক্ষেত্রেই। তাদের এই নতুন পন্থা ইতিমধ্যেই নাকি সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে পুরুষদের উপর।
বৈজ্ঞানিকদের মতে শত ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটালে, কথা বললে নাকি ভালো থাকা যায়। প্রচণ্ডরকম ক্লান্তিতে বা বিষাদগ্রস্ততায় স্ত্রীর সঙ্গে মনের সব
কথা শেয়ার করলে হৃৎপিণ্ডটি সুস্থ থাকবে। মার্কিন এই গবেষকরা তাদের গবেষণায় দেখেছেন, সঙ্গীর সঙ্গে ইতিবাচক কথা বললে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।সম্প্রতি আমেরিকায় কয়েকজন গবেষক জানিয়েছেন, স্ত্রীর সঙ্গে নাকি অতিরিক্ত নেতিবাচক কথা বললে তা সরাসরি হার্টের সমস্যা তৈরি করে দেয়। বিভিন্ন পরীক্ষায় তা ইতিমধ্যেই নাকি প্রমাণিত।
তারা আরো জানিয়েছেন, যারা স্ত্রীর সঙ্গে বেশি ঝগড়া করেন তাদের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। ফলে, ঝগড়া নয় ইতিবাচক কথাই বলুন স্ত্রীর সঙ্গে। ভালো থাকবেন। সুস্থ্য থাকবেন। দাবি গবেষকদের।
বর্তমানে কম্পিটিশনের দুনিয়ায় স্ট্রেস একটি নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যাও ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। বাড়ছে মৃত্যুর ঝুঁকিও। আর এই স্ট্রেসকে দূরে সরিয়ে রাখতে বিজ্ঞানীরা এবার নতুন এক উপায় বের করেছেন। তবে, তা বেশিভাবে প্রজোয্য পুরুষদের ক্ষেত্রেই। তাদের এই নতুন পন্থা ইতিমধ্যেই নাকি সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে পুরুষদের উপর।
বৈজ্ঞানিকদের মতে শত ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটালে, কথা বললে নাকি ভালো থাকা যায়। প্রচণ্ডরকম ক্লান্তিতে বা বিষাদগ্রস্ততায় স্ত্রীর সঙ্গে মনের সব
কথা শেয়ার করলে হৃৎপিণ্ডটি সুস্থ থাকবে। মার্কিন এই গবেষকরা তাদের গবেষণায় দেখেছেন, সঙ্গীর সঙ্গে ইতিবাচক কথা বললে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।সম্প্রতি আমেরিকায় কয়েকজন গবেষক জানিয়েছেন, স্ত্রীর সঙ্গে নাকি অতিরিক্ত নেতিবাচক কথা বললে তা সরাসরি হার্টের সমস্যা তৈরি করে দেয়। বিভিন্ন পরীক্ষায় তা ইতিমধ্যেই নাকি প্রমাণিত।
তারা আরো জানিয়েছেন, যারা স্ত্রীর সঙ্গে বেশি ঝগড়া করেন তাদের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। ফলে, ঝগড়া নয় ইতিবাচক কথাই বলুন স্ত্রীর সঙ্গে। ভালো থাকবেন। সুস্থ্য থাকবেন। দাবি গবেষকদের।