হার্টের অসুখের ভয়ে ঘি ছেড়েছেন? ভাবছেন, মোটা হয়ে যাবেন? ঘি খেলে কোলেস্টেরল হওয়ার ভয়কেও দূরে সরিয়ে রাখুন। চিকিত্সকরা বলছেন, ঘি খান নিশ্চিন্তে। মাখনের চেয়েও বেশি উপকারি ঘি। বিভিন্ন রোগ নিরাময়েও ঘি-এর উপকারিতা অসীম।

* দুধের চেয়েও ঘি হজমের শক্তি বেশি বাড়িয়ে দেয় বলে দাবি চিকিত্সকদের।

* জ্বর থেকে সেরে ওঠার পর এনার্জি ফিরে পাওয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে ঘি।

* চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ঘি খেতে বলছেন চিকিত্সকরা।

* সদ্যোজাতদের দুই থেকে পাঁচ ফোঁটা ঘি খাওয়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।

* কেটে গেলে ঘি লাগালে চটজলদি উপকার।

* ফাটা ঠোঁট, ফাটা গোড়ালি এবং নতুন মায়েদের স্তনবৃন্তে সমস্যা হলে ঘি-এর মতো ওষুধ নেই।

* ঘি খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে, বাড়ে বুদ্ধিও।

* ব্রেকফাস্টের ৩০ মিনিট আগে নাকে দুফোঁটা ঘি দিলে চুল ওঠার সমস্যা, মাথা যন্ত্রণা, কানে শোনার সমস্যা, মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

* বমির প্রবণতা কমিয়ে দেয় ঘি।

তবে জানতে হবে ঘি ব্যবহারের নিয়ম। যেমন খুশি ঘি খেলে বিপদ। চিকিত্সকরা বলছেন, ব্রেকফাস্টে শক্ত কোনও খাবারের সঙ্গে আধ চামচ ঘি, তারপর নরম খাবার এবং শেষে দই খেতে হবে। ঘি খাওয়ার পর খেতে হবে কোনও গরম পানীয়। অর্থাত্‍ সকালের চা বা কফির আগে পাউরুটিতে ঘি মাখিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।