অ্যান্টিবায়োটিক খাচ্ছেন? সাবধান!
শীত হোক বা গরম হোক, সর্দিকাশি পিছু ছাড়বে না। সারাতে সহজ দাওয়াই অ্যান্টিবায়োটিক। কিন্তু এই অ্যান্টিবায়োটিকের বেশ কিছু খারাপ প্রভাবও রয়েছে। অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন—:
❏ ব্যাকটিরিয়াজনিত রোগ সারানোর জন্যই অ্যান্টিবায়োটিক খান। ভাইরাস সংক্রমণ হলে অ্যান্টিবায়োটিক নয়।
❏ নিজের ইচ্ছেমতো অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই খান। অ্যান্টিবায়োটিকের মাত্রা হেরফের হলে ফল ভুগবে শরীর।
❏ অ্যান্টিবায়োটিক খেলে রোজ ২ থেকে ৩ লিটার জল খান। পাশাপাশি ফলের রস। তরল শরীর থেকে ক্ষতিকর রাসায়নিক বের করে দেয়।
❏ অ্যান্টিবায়োটিক খেলে হজম ক্ষমতা একটু হলেও কমে যায়। তাই সহজপাচ্য খাবার খান। তেলমশলা জাতীয় খাবার, ফাস্ট ফুড একেবারেই নয়।
❏ অ্যান্টিবায়োটিক চলাকালীন চিকিৎসকের পরামর্শমতো অ্যান্টাসিড, ভিটামিন খান। ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্টও খাওয়া যাবে। তবে আয়রন সাপ্লিমেন্ট খাবেন না।-আজকাল
শীত হোক বা গরম হোক, সর্দিকাশি পিছু ছাড়বে না। সারাতে সহজ দাওয়াই অ্যান্টিবায়োটিক। কিন্তু এই অ্যান্টিবায়োটিকের বেশ কিছু খারাপ প্রভাবও রয়েছে। অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন—:
❏ ব্যাকটিরিয়াজনিত রোগ সারানোর জন্যই অ্যান্টিবায়োটিক খান। ভাইরাস সংক্রমণ হলে অ্যান্টিবায়োটিক নয়।
❏ নিজের ইচ্ছেমতো অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই খান। অ্যান্টিবায়োটিকের মাত্রা হেরফের হলে ফল ভুগবে শরীর।
❏ অ্যান্টিবায়োটিক খেলে রোজ ২ থেকে ৩ লিটার জল খান। পাশাপাশি ফলের রস। তরল শরীর থেকে ক্ষতিকর রাসায়নিক বের করে দেয়।
❏ অ্যান্টিবায়োটিক খেলে হজম ক্ষমতা একটু হলেও কমে যায়। তাই সহজপাচ্য খাবার খান। তেলমশলা জাতীয় খাবার, ফাস্ট ফুড একেবারেই নয়।
❏ অ্যান্টিবায়োটিক চলাকালীন চিকিৎসকের পরামর্শমতো অ্যান্টাসিড, ভিটামিন খান। ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্টও খাওয়া যাবে। তবে আয়রন সাপ্লিমেন্ট খাবেন না।-আজকাল