১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, মঙ্গলবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

করলার রসে ক্যানসার ধ্বংস! যেভাবে তৈরি করবেন..

করলার রসে ক্যানসার- সম্প্রতি গবেষকরা জানিয়েছেন, তিতা করলার রস পানে অগ্নাশয় ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস হয়। এছাড়া করলার রস ক্রিমিনাশক। উপমহাদেশ ও চীনের গ্রামাঞ্চলের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিসের ওষুধ হিসেবে করলার রস পান করে আসছেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করলার রস সহায়তা করে।

তিতা স্বাদের জন্য অনেকেই করলা খেতে চান না। অথচ এ সবজিটি, বিশেষ করে এর জুস যে কত উপকারী তা জানলে তিতা স্বাদ উপেক্ষা করেই এটি খেতে চাইবেন। করলার আয়রন হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে। করলা দাঁত ও হাড় ভালো রাখে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ও চোখের সমস্যা সমাধানে করলার বিটা ক্যারোটিন খুবই উপকারী। ত্বক ও চুল ভালো রাখার জন্যও একান্ত জরুরি।

এ গুলো হলো করলার পুষ্টিগুণের কথা। করলার জুসও কম উপকারী নয়। করলার জুস খেলে অ্যাজমা ও ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যাও দূর হবে। করলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি ও সি রয়েছে। একই সঙ্গে এতে বিটা-ক্যারোটিন, লুটেইন, আয়রন, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। এ জন্য এটি শরীরের জন্য অনেক উপকারী। করলা আকারে বড় ও ছোট হলেও গুণের দিক থেকে একই রকম। ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে করলার ভেষজগুণের পর্যাপ্ততাও রয়েছে।

জ্বর ও শরীরের কোনো অংশ ফুলে গেলে তা থেকে পরিত্রাণ পেতে করলা ভালো পথ্য। তা ছাড়া করলার তরকারি বাত রোগে, লিভারে ও প্লীহার রোগে এবং ত্বকের অসুখে উপকার দেয়। নিয়মিত করলা খেলে জ্বর, হাম ও বসন্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।

যেভাবে তৈরি করবেন করলার জুস- গাঢ় সবুজ রঙের কাঁচা করলা নিন। টুকরো করে কাটুন। বিচিগুলো সরিয়ে ফেলুন। যদি তিতা কমাতে চান, তাহলে করলা কেটে ঠাণ্ডা লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ব্লেন্ডারে জুস তৈরি করে নিন। করলার জুসকে মিষ্টি করতে এর সঙ্গে দু-এক ফোঁটা মধু মেশাতে পারেন।

Comments

comments