কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে জোর দিন এসব খাবারে
অতিরিক্ত কাজের চাপ, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, বদভ্যাসের জেরে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখাই ইদানীংকালে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসবের ফলে ক্রমাগতই বাড়ছে হার্টের সমস্যা। হার্ট সুস্থ রাখতে সবার প্রথম নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে কোলেস্টেরলকে। মার্কিন সংস্থা ডায়েটারি গাইডলাইন্স
অ্যাডভাইজরি কমিটির ২০১৫ সালের একটি রিপোর্টে বলা হয়েছিল, প্রতিদিন ৩০০ মিলিগ্রামের বেশি কোলেস্টেরল মানুষের শরীরে গেলে ক্ষতি। প্রতিদিনের অল্প কিছু অভ্যাস সুস্থ রাখতে পারে আপনাকে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে জোর দিন নির্দিষ্ট কিছু খাবারের উপর—
মাছ : মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে প্রচুর পরিমাণে। এই অ্যাসিড শরীরে এইচডিএল-এর মাত্রা বাড়ায়।
রক্তের মধ্যে দিয়ে এইচডিএল-বাহিত হয়ে শরীরের অপ্রয়োজনীয় কোলেস্টেরলগুলিকে বের করে দেয়।
গ্রিন টি : গ্রিন টি শরীরের বাজে কোলেস্টেরলকে নষ্ট করে। প্রতিদিন ১০ কাপ করে গ্রিন টি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে
রাখার জন্য উপযুক্ত বলে মনে করা হয়।
বিনস : প্রোটিনের অন্যতম উৎস হওয়া ছাড়াও বিনস রক্তে কোলেস্টেরল-এর পরিমাণ কমায়। আপনি গোশতের বদলেস আপনার খাদ্য তালিকায় নিয়ে আসতেই পারেন।
বাদাম : বাদাম শরীরের প্রয়োজনীয় এবং অপ্রয়োজনীয়— দু’টি কোলেস্টেরলই কমায়।
ডার্ক চকলেট : ডার্ক চকলেট হার্টে অ্যান্টিঅক্সাইড গঠনের মাধ্যমে কোলেস্টরলের মাত্রা হ্রাস করে।
আদা : কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
রসুন : রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়, কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণ করে।