৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

কথা দিন খাবেন? গুণের কথা তো জানবেনই

তুলসিপাতাকে ভেষজের রানি বা মা বলা হয়। এই ছোট্ট পাতাটি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এটি মাথাব্যথা, মুখে দুর্গন্ধ রোধ এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। সবগুলো গুণই আপনি পেতে পারেন কেবল প্রতিদিন তুলসিপাতা খেলে। লাইফস্টাইল ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে তুলসিপাতার কিছু গুণের কথা।

* মাথাব্যথা সারাতে
মাথাব্যথা সারাতে তুলসি পাতা খেতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী নাসারন্ধ্রের বন্ধ নিবারক উপাদান। যেটা মাথাব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। মাইগ্রেন, সাইনাস, চাপের কারণে মাথাব্যথা ইত্যাদি দূর হতে পারে কেবল প্রতিদিন নিয়মিত তুলসিপাতা খেলে।

* জ্বরের চিকিৎসায়
যদি আপনার জ্বর ওষুধে একেবারেই না কমতে চায়, তবে প্রাকৃতিক চিকিৎসায় যেতে পারেন। প্রতিদিন তিনবার তুলসির পাতা খান এবং জ্বর কমা না পর্যন্ত এটা খেয়ে যান।

* ইনফেকশন বা সংক্রমণের চিকিৎসায়
এই শক্তিশালী পাতা দিয়ে ইনফেকশন দূর করা যায়। তুলসির মধ্যে রয়েছে ফাংজিসাইডাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। তাই এটি ইনফেকশন সহজে দূর হতে সাহায্য করে।

* কিডনির পাথর
বিশেষজ্ঞরা বলেন, তুলসিপাতা কিডনির পাথর সারাতে সাহায্য করে। যদি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তুলসির পাতা খাওয়া হয় তবে এটা প্রাকৃতিকভাবে কিডনির পাথর দূর করতে সাহায্য করবে।

* কাশি রোধ করবে
আপনি যদি কাশির সমস্যায় ভোগেন, তাহলে পানির সঙ্গে তুলসিপাতা খেয়ে দেখতে পারেন। এর অ্যান্টিটুসিভ উপাদান কফ দূর করতে সাহায্য করবে। এক্সপেকটোরেন্ট উপাদান বুকের শ্লেষ্মাকে বের করতে সাহায্য করে।

* ফুসফুসের জন্য
একটি তুলসিপাতা প্রতিদিন খাওয়া ফুসফুসকে ভালো রাখে। এর মধ্যে পলিফেনল উপাদান ফুসফুসের রক্তাধিক্যজনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

* মুখের স্বাস্থ্যে
দাঁত ব্রাশের পর মাড়িতে তুলসির পাতা ঘষতে পারেন। এটি মাড়ির প্রদাহ দূর করবে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করবে।

* রোগ প্রতিরোধক্ষমতা
এর মধ্যে থাকা ইমিউনোমোডিওলোটোরি উপাদান রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি শরীরের সব ধরনের ইনফেকশন প্রতিরোধে সাহায্য করে।

Comments

comments