ডিমের কুসুম কেন খাবেন?
উচ্চ পুষ্টিসম্পন্ন সহজলভ্য খাবার ডিম। আর ডিমের প্রধান অংশ হচ্ছে কুসুম। গবেষকরা বলছেন, সপ্তাহে একদিন ডিমের কুসুম খাওয়া জরুরি। ডিমের কুসুম হাড় মজবুত করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধ করে; দাঁতের জন্যও ভালো।
এটি শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এখানে ডিমের কুসুম খাওয়ার কিছু উপকারের কথা তুলে ধরা হলো-
* ওজন কমানো
মনে করা হতো, বেশি ওজন হলে ডিমের কুসুম খাওয়া যাবে না। তবে সম্প্রতি গবেষণায় বলা হয়, ওজন কমাতে চাইলে ডিমের কুসুম খাওয়ায় বাধা নেই; বরং ডিমের কুসুম শরীরে কর্মক্ষমতা বাড়তে সাহায্য করবে।
* ক্যান্সার প্রতিরোধে
ডিমের কুসুম ভিটামিন-ডি এবং সেলেনিয়ামের উৎস। এটি স্তন এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
* প্রদাহ রোধ করে
ডিমে রয়েছে উচ্চমাত্রার কোলিন। এটি দেহের বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ রোধ করতে সাহায্য করে; রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
* স্ট্রোক প্রতিরোধ করে
রক্তের নালি এবং মস্তিষ্ক ভালো রাখতে ডিমের কুসুম খাওয়া ভালো। এটি লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করে স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
* চোখের জন্য ভালো
চোখ ভালো রাখতে ডিমের কুসুম খাওয়া উপকারী। ছোটবেলা থেকে ডিমের কুসুম খেলে এটি পরবর্তী পর্যায়ে চোখের ছানি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে।
* মস্তিষ্ক ভালো রাখে
ডিমের কুসুমে রয়েছে কোলাইন। এটি মস্তিষ্ক ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কোলাইন বিষণ্ণতা এবং স্মৃতিভ্রম প্রতিরোধে সাহায্য করে।
উচ্চ পুষ্টিসম্পন্ন সহজলভ্য খাবার ডিম। আর ডিমের প্রধান অংশ হচ্ছে কুসুম। গবেষকরা বলছেন, সপ্তাহে একদিন ডিমের কুসুম খাওয়া জরুরি। ডিমের কুসুম হাড় মজবুত করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধ করে; দাঁতের জন্যও ভালো।
এটি শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এখানে ডিমের কুসুম খাওয়ার কিছু উপকারের কথা তুলে ধরা হলো-
* ওজন কমানো
মনে করা হতো, বেশি ওজন হলে ডিমের কুসুম খাওয়া যাবে না। তবে সম্প্রতি গবেষণায় বলা হয়, ওজন কমাতে চাইলে ডিমের কুসুম খাওয়ায় বাধা নেই; বরং ডিমের কুসুম শরীরে কর্মক্ষমতা বাড়তে সাহায্য করবে।
* ক্যান্সার প্রতিরোধে
ডিমের কুসুম ভিটামিন-ডি এবং সেলেনিয়ামের উৎস। এটি স্তন এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
* প্রদাহ রোধ করে
ডিমে রয়েছে উচ্চমাত্রার কোলিন। এটি দেহের বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ রোধ করতে সাহায্য করে; রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
* স্ট্রোক প্রতিরোধ করে
রক্তের নালি এবং মস্তিষ্ক ভালো রাখতে ডিমের কুসুম খাওয়া ভালো। এটি লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করে স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
* চোখের জন্য ভালো
চোখ ভালো রাখতে ডিমের কুসুম খাওয়া উপকারী। ছোটবেলা থেকে ডিমের কুসুম খেলে এটি পরবর্তী পর্যায়ে চোখের ছানি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে।
* মস্তিষ্ক ভালো রাখে
ডিমের কুসুমে রয়েছে কোলাইন। এটি মস্তিষ্ক ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কোলাইন বিষণ্ণতা এবং স্মৃতিভ্রম প্রতিরোধে সাহায্য করে।