৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করুন এই চারটি খাবার খেয়ে

যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা তো জানেনই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ রাখার দরকার কতো বেশি। যাদের ডায়াবেটিস নেই, তাদেরও উচিৎ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা। এতে পরবর্তীতে টাইপ টু ডায়াবেটিস হবার ঝুঁকি কম থাকে। আর ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকলে আসলে শরীরটাও ভালো থাকে।

ডায়াবেটিস রোগীর জন্য ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে না থাকলে জীবন পড়তে পারে ঝুঁকিতে। ডায়াবেটিস না থাকলেও ব্লাড সুগার যদি বেশি হয় তাহলে আপনার ক্লান্তি লাগতে পারে, ডিহাইড্রেশন দেখা দিতে পারে, ব্লাড প্রেশার হয়ে যেতে পারে অনিয়ন্ত্রিত। কিন্তু সবসময়েই যদি আপনার ব্লাড সুগার বেশি থাকে, তাহলে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাড়তে পারে ওজন এবং পেটের মেদ।

কী কী খাবার খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারেঃ

সাধারণত ডায়েবটিসের রোগীদেরকেই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের জন্য অতিরিক্ত শর্করা খাওয়ার ব্যাপারে সাবধান থাকতে বলা হয়। যে কোনো খাবারই খাওয়া যাবে তবে তা হতে হবে নির্দিষ্ট পরিমাণে। রোগীর ডায়াবেটিসের টাইপ এবং তার ওজন অনুযায়ী যে ডায়েট চার্টদ এওয়া হয় তা অনুসরণ করতে হবে। এছাড়াও যদি কেউ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় তবে খেতে পারে এই খাবারগুলো

১. ফাইবারসমৃদ্ধ খাবারগুলোঃ

শিম, ডাল, হোল গ্রেইন, বাদাম ইত্যাদি খাবারগুলোতে বেশ অনেকটা ফাইবার থাকে। এগুলো খেলে হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে থাকে। ফলে ব্লাড সুগার দ্রুত বেড়ে যাবার ঝুঁকি থাকে না। কাঠবাদাম, বার্লি এবং ওটমিলের মতো খাবারগুলো এক্ষেত্রে সহায়ক।

২. দারুচিনিঃ

২০১৩ সালের এক মেটা অ্যানালাইসিসে দেখা যায়, প্রতিদিন দারুচিনি খেলে ফাস্টিং ব্লাড গ্লুকোজ কম হয়। এছাড়াও টাইপ টু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে এটা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। তার মানে অবশ্য এই না যে দারুচিনি খেলেই সাথে সাথে ব্লাড সুগার কমে যাবে। তবে বিভিন্ন খাবারের ওপরে কিছুটা দারুচিনি গুঁড়ো ছিটিয়ে খাওয়াটা ভালো হতে পারে।

৩. শাক-সবজিঃ

সবার জন্যই শাক-সবজি খাওয়া জরুরী। তবে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এটি বেশি জরুরী। ডাক্তার নিবিড় প্রিয়.কমকে জানান, আলু, মিষ্টি কুমড়া এবং এই ধরণের শাঁসালো সবজিগুলো কম খেতে হবে। কাঁচা এবং হালকা সেদ্ধ সবজি খাওয়াটা ভালো।

৪. মিষ্টি নয় এমন কিছু ফলঃ

লেবু বেশি করে খাওয়াটা ভালো। জামও খাওয়া যাবে অনেকটা। পাকা পেঁপে মিষ্টি হয় বলে এটা না খেয়ে কাঁচা পেঁপে খেতে হবে। ডাব/নারিকেল খাওয়াটাও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো। এছাড়াও ক্র্যানবেরির জুস পাওয়া গেলে সেটা পান করা যেতে পারে।

Comments

comments