একটি পেঁয়াজই দেবে অফুরন্ত সুখ!
কাঁচা পেঁয়াজ- পেঁয়াজে থাকে অ্যাডিনোসিন, যা পেশীকে শিথিল করে। হাইপারটেনশন দূর করে। রোজ একটা করে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়া তাই ভীষণ ভালো।
কাঁচা পেঁয়াজ- পেঁয়াজে থাকে অ্যাডিনোসিন, যা পেশীকে শিথিল করে। হাইপারটেনশন দূর করে। রোজ একটা করে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়া তাই ভীষণ ভালো।
আঙুর- আঙুরে প্রচুর পটাশিয়াম ও ফসফরাস থাকে। কিডনির মাধ্যমে অতিরিক্ত সোডিয়াম রেচনে সাহায্য করে পটাশিয়াম।
কলা- কলায় থাকে ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি ও ম্যাগনেশিয়াম। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
রসুন- শিরা ও ধমনীর গায়ে জমে থাকা কোলেস্টেরলকে দূর করতে সাহায্য করে রসুন। ফলে রক্ত সঞ্চালন ভালো থাকে। প্রতিদিন ২ কোয়া করে রসুন খাওয়া তাই খুবই উপকারী।
ডাবের জল- ডাবের জলে থাকে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন সি এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
তরমুজ বা তরুমজ বীজ- তরমুজে থাকে আর্জিনিন নামে এক ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড। যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তকে জমাট বাঁধতে দেয় না। স্ট্রোক সহ অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। হাইপার টেনশন দূর করে। তরমুজের বীজে থাকে কিউকারবোট্রিন, একধরনের গ্লুকোজ যা রক্ত ধমনীকে প্রসারিত করে রক্তের চাপ কমায়।
ধনে পাতা- ধনে পাতায় নানা ধরনের বায়োঅ্যাকটিভ থাকে। এইসব বায়োঅ্যাকটিভ প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টিডিপ্রেসান্ট, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদানে সমৃদ্ধ। যা ব্লাড সুগার, কোলেস্টেরলের মাত্রা ও রক্তচাপ কমাতে ভূমিকা নেয়।
পুদিনা পাতা- পুদিনা পাতার রস ধমনীকে পরিষ্কার রাখে। ফলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। হার্টে চাপ কম পড়ে। হাইপার টেনশন দূর করে।
লেবু- লেবুতে থাকে ভিটামিন-সি। যা হাইপার টেনশন দূরে করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।