৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার

Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Search in posts
Search in pages
Filter by Categories
Uncategorized
ইসলামী জীবন
ঔষধ ও চিকিৎসা
খাদ্য ও পুষ্টি
জানুন
নারীর স্বাস্থ্য
পুরুষের স্বাস্থ্য
ভিডিও
ভেসজ
যৌন স্বাস্থ্য
রান্না বান্না
লাইফ স্টাইল
শিশুর স্বাস্থ্য
সাতকাহন
স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য খবর

প্রাচীন সীমানা পিলার এর দাম কোটি টাকা হয়ে থাকে কেন ,পিলে চমকানো সত্যটি দেখুন আজ

এদেশে বৃটিশদের শাষনের সময়কালে এই পিলারগুলো ফ্রিকুয়েন্সি অনুযায়ী একটি থেকে আরেকটির দুরত্ব মেপে মাটির নীচে পুতে রাখা হয়েছিলো। যেগুলোর মধ্যে পিতল, তামা, লোহা, টাইটেনিয়মসহ ধাতব চুম্বক সমন্বয়ে গঠিত হওয়ার কারনে বজ্রপাত হবার সময়ে ইলেকট্রিক চার্য তৈরী হয় সেটি সরাসরি এই পিলারগুলো এবজর্ভ করে আর্থিংএর কাজ করতো।

এতে বজ্রপাত হতো কিন্তু মানুষ মারা যেতোনা। অসাধু কিছু লোক এই পিলারগুলো অনেক দামে বিক্রি করা যায় এরকম গুযব এর কারনে দেশের বিভিন্ন যায়গা থেকে এগলো তুলে ফেলেছে। কিছু লোক এগলোকে সিমান্ত পিলার নামে আক্ষায়িত করে এটি মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের কারনে খুজে খুঁজে এগুলোকে বের করে চুরি করে নিয়ে গেছে।

ইন্ডিয়া বাংলাদেশ সিমান্ত এলাকাতে প্রাথমিক ভাবে কিছু পাওয়ার কারনে একে সিমান্ত পিলার ও বলা শুরু হয় আর এর মধ্যে থাকা তামা পিতল, টাইটেনিয়াম জাতীয় ধাতবের সমন্বয়ে তৈরী বিদ্যুৎ সুপরিবাহি হয়ওয়াতে একে মহামুল্যবান বলে অপপ্রচারের ফলে এসব পিলার চুরি হতে থাকে।

মুলত বৃটিশ শাষন আমলে বজ্রপাত থেকে বাঁচার জন্য এই প্রযুক্তির পিলার গুলো সারা দেশ জুরেই মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিল একটি নিদ্রিষ্ট দুরত্ব পর পর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে মেপে। এখন যেমন মোবাইল ফোনের টাউয়ার বসানোর সময় একটা থেকে আরেকটার দুরত্ব আর ফ্রিকুয়েন্সি মেপে ম্যাপ করে বসানো হয় । আমাদের গ্রামের নাম ধুবরিয়া, টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানায় আমি আমার বয়সে আগে কখনও শুনিনি বজ্রপাতে আমাদের গ্রামে তেমন কাউকে মারা যেতে যেটি এখন এতটা বেরে গেছে যে মানুষ রিতিমতো চিন্তায় পরে গেছে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা দেখে। আমাদের গ্রামে গত ৬/৭ বছর আগে এরকম তিনটি পিলারের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিলো পরে এগলো সেখান থেকে কে বা কারা চুরি করে নিয়ে যায়। শেষের পিলারটি চুরি হয় ২ বছর আগে। এর পর থেকেই শুধুমাত্র থানা এরিয়াতে বজ্রপাতে মারা যাওয়ার সংখ্যা ১১ জন। আমাদের গ্রামের আছে চারজন এই বছরে। এখন সবাই বুঝতে পারছে কেন বৃটিশ আমলে এগলো অকটি নিদ্রিষ্ট দুরত্বে মাটির নিচে পুতে রাখা হয়েছিলো। এগলো চুরি হবার পর সবাই বুঝতে পারছে কি সর্বনাশ হয়েগেছে এগলো তুলেফেলার কারনে।
এরকম আরো একটি মিথ্যে প্রবাকান্ডা হচ্ছে তক্ষক নিয়ে। তক্ষক বরো সাইজের ধরতে পারলে সেটাকে নাকি অনেক টাকায় বিক্রি করা যায়।

মানুষ তক্ষক ধরে ধরে নিধন করে চলেছে। যাক সেকথা এখন বজ্রপাত রোধের জন্য দেখতে হবে সরকারি উদ্দোগে এধরনের কোন কিছু নতুন করে স্থাপন করা যায় কিনা যেটির ফলে ইলেক্ট্রিক চার্জ বা বজ্রপাতের প্রভাব যেখানে সেখানে না পরে এধরনের কিছুতে টেনে নেবে। মানুষের জীবন বাচবে।

Comments

comments